নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুই কৃষকের গরুর ৮টি বাছুর চুরির সময় গণপিটুনিতে একজন নিহত হয়েছেন।
বুধবার (১০ আগস্ট) ভোরে ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মুক্তিযোদ্ধা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি ফেনীর দাগনভুঞা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মফিজুর রহমান বাহারের ছেলে মোশারফ হোসেন রিপন (৪২)। তিনি চুরির কাজে ব্যবহৃত লেগুনা গাড়ির চালক ছিলেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, আজ বুধবার ভোরে ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের অর্জুনতলা সংলগ্ন আবুল বাশারের বাড়ির কৃষক জাকির হোসেন ও পার্শ্ববর্তী নূরউদ্দিনের গোয়ালঘর থেকে চারটি করে আটটি বাছুর চুরি করে লেগুনাতে তুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন চোররা। এ সময় বাড়ির লোকজন টের পেয়ে মোবাইলে সংবাদ দিলে স্থানীয়রা মুক্তিযোদ্ধা বাজারে রাস্তায় ব্যারিকেড দেয়। পরে গরুসহ গাড়ি ফেলে পালানোর সময় চালক রিপনকে আটক করে গণপিটুনি দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ সময় বাকি তিনজন পালিয়ে যান। পরে বাছুরগুলো বহনকারী লেগুনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে খালে ফেলে দেয় উত্তেজিত জনতা।
এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এস এম মিজানুর রহমান বলেন, এ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বর্তমানে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন আছে। গরু চুরি, উদ্ধার ও গ্রামবাসীর হাতে গণপিটুনিতে নিহতের ঘটনায় পৃথক মামলা দায়ের করা হবে। তবে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।
বুধবার, ১০ আগস্ট ২০২২
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুই কৃষকের গরুর ৮টি বাছুর চুরির সময় গণপিটুনিতে একজন নিহত হয়েছেন।
বুধবার (১০ আগস্ট) ভোরে ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মুক্তিযোদ্ধা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তি ফেনীর দাগনভুঞা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মফিজুর রহমান বাহারের ছেলে মোশারফ হোসেন রিপন (৪২)। তিনি চুরির কাজে ব্যবহৃত লেগুনা গাড়ির চালক ছিলেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, আজ বুধবার ভোরে ওই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের অর্জুনতলা সংলগ্ন আবুল বাশারের বাড়ির কৃষক জাকির হোসেন ও পার্শ্ববর্তী নূরউদ্দিনের গোয়ালঘর থেকে চারটি করে আটটি বাছুর চুরি করে লেগুনাতে তুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন চোররা। এ সময় বাড়ির লোকজন টের পেয়ে মোবাইলে সংবাদ দিলে স্থানীয়রা মুক্তিযোদ্ধা বাজারে রাস্তায় ব্যারিকেড দেয়। পরে গরুসহ গাড়ি ফেলে পালানোর সময় চালক রিপনকে আটক করে গণপিটুনি দিলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ সময় বাকি তিনজন পালিয়ে যান। পরে বাছুরগুলো বহনকারী লেগুনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে খালে ফেলে দেয় উত্তেজিত জনতা।
এ বিষয়ে কোম্পানীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এস এম মিজানুর রহমান বলেন, এ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। বর্তমানে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন আছে। গরু চুরি, উদ্ধার ও গ্রামবাসীর হাতে গণপিটুনিতে নিহতের ঘটনায় পৃথক মামলা দায়ের করা হবে। তবে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।