রংপুরের বদরগঞ্জে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগে স্বামী মমতাজ ওরফে সুলতানকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বিকেলে রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক তারিক হোসেন এ রায় প্রদান করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিল। তাকে কঠোর পুলিশি পাহারায় রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের মেয়ে সুমাইয়া আখতার শারমিনের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার খাগড়াবন্দ মধ্যপাড়া গ্রামের ময়েজ উদ্দিনের ছেলে মমতাজ ওরফে সুলতানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর তারা দুজন বিয়ে করে এবং এক বছর সুমাইয়া বাবার বাড়িতে বসবাস করে। এরই মাঝে স্বামী মমতাজ ওরফে সুলতান পার্শ্ববর্তী গুচ্ছগ্রামের একটি মেয়ের সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে সুমাইয়ার সঙ্গে তার স্বামীর ঝগড়া হয়। ২০১৯ সালের ৪ জুন স্বামী মোবাইল ফোনে স্ত্রীকে ডেকে নিয়ে পার্শ্ববর্তী কুতুবপুর বালুয়াপাড়া গ্রামের যমুনেশ্বরী নদীর তীরে নিয়ে আখ খেতে সুমাইয়াকে শ্বাসরোধ করা হত্যা হয়।
করে লাশ গলায় ওড়না পেঁচিয়ে গাছে ঝুলিয়ে রেখে চলে যায়। এলাকাবাসী নিহত সুমাইয়ার স্বজনদের খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে যায়। খবর পেয়ে বদরগঞ্জ থানা পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা মোসলেম উদ্দিন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে।
এ ঘটনায় পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নিশ্চিত হয় নিহত সুমাইয়ার স্বামী মমতাজ ওরফে সুলতান তাকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে গেছে।
শুক্রবার, ১২ আগস্ট ২০২২
রংপুরের বদরগঞ্জে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগে স্বামী মমতাজ ওরফে সুলতানকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) বিকেলে রংপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত-২ এর বিচারক তারিক হোসেন এ রায় প্রদান করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিল। তাকে কঠোর পুলিশি পাহারায় রংপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের মোসলেম উদ্দিনের মেয়ে সুমাইয়া আখতার শারমিনের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার খাগড়াবন্দ মধ্যপাড়া গ্রামের ময়েজ উদ্দিনের ছেলে মমতাজ ওরফে সুলতানের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর তারা দুজন বিয়ে করে এবং এক বছর সুমাইয়া বাবার বাড়িতে বসবাস করে। এরই মাঝে স্বামী মমতাজ ওরফে সুলতান পার্শ্ববর্তী গুচ্ছগ্রামের একটি মেয়ের সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি জানাজানি হলে সুমাইয়ার সঙ্গে তার স্বামীর ঝগড়া হয়। ২০১৯ সালের ৪ জুন স্বামী মোবাইল ফোনে স্ত্রীকে ডেকে নিয়ে পার্শ্ববর্তী কুতুবপুর বালুয়াপাড়া গ্রামের যমুনেশ্বরী নদীর তীরে নিয়ে আখ খেতে সুমাইয়াকে শ্বাসরোধ করা হত্যা হয়।
করে লাশ গলায় ওড়না পেঁচিয়ে গাছে ঝুলিয়ে রেখে চলে যায়। এলাকাবাসী নিহত সুমাইয়ার স্বজনদের খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে যায়। খবর পেয়ে বদরগঞ্জ থানা পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা মোসলেম উদ্দিন বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে।
এ ঘটনায় পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নিশ্চিত হয় নিহত সুমাইয়ার স্বামী মমতাজ ওরফে সুলতান তাকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে গেছে।