ভোলায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে ছাত্রদল সভাপতি নূরে আলম নিহতের ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার ভোলা থানার ওসি (তদন্ত ) আরমান হোসেনকে প্রধান করে ৪৬ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন নিহতের স্ত্রী ইফফাত জাহান।
সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাস্ট্রিট আদালতে দায়ের করা মামলায় বিচারক ৮ সেপ্টেম্বর মধ্যে সকল প্রমানাদিসহ প্রতিবেদন আদালতে জমা দিতে ভোলা থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এডভোকেট ছালাউদ্দিন হাওলাদার ও এডভোকেট আমিরুল ইসলাম বাছেদ বাদি পক্ষের আইনজীবী মামলার তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আব্দুর রহিমের স্ত্রী খাদিজা বেগম বাদি হয়েছে আরমান হোসেনকে প্রধান করে ৩৬জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দেন।
গত ৩১ জুলাই ভোলা জেলা বিএনপি তেল গ্যাস সংকট ইস্যুতে সমাবেশ শেষে পুলিশের বেড়িকেট ভেঙে বিক্ষোভ মিছিল করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে। ওই সময় আহত হন নূরেআলম ও আব্দুর রহিম। একই সময় বিএনপি কর্মীদের ইটপাটকেল নিক্ষেপে আহত হন ওসি ( তদন্ত) আরমানসহ ১০ পুলিশ সদস্য। পুলিশের এক সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধিন আছেন।
ওই ঘটনায় পুলিশের এসআই মোঃ জসিম উদ্দিন বাদি হয়ে ভোলা থানায় দুটি মামলা করেন। ওই দুই মামলায় জেলা বিএনপির সম্পাদক হারুন অর রশিদ ট্রুমেনসহ চিহ্নিত ৭২জন ও অজ্ঞাত ৩০০জনকে আসামী করা হয়। এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন ১১ জন। বিএনপির ৬২ নেতা হাইকোর্ট থেকে অগ্রিম জামিন নেন।
এদিকে পুলিশের তরফ থেকে পুলিশ সুপার এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানান, ৩১ জুলাই’র ঘটনার জন্য বিএনপির উশৃঙ্খল নেতা ও কর্মীরা দায়ি। তারা পুলিশের উপর বেধড়ক হামলা চালায়। এমন কি পুলিশ একটি ক্লিনিকে আশ্রয় নিলে সেখানেও হামলা করে। যার ভিডিও প্রমান রয়েছে। বাধ্য হয়ে জীবন রক্ষায় পুলিশ পাল্টা লাঠি চার্জ, টিয়ারসেল ছোড়ে। আটক আরিফ নামের এক বিএনপি কর্মী আদালতে তার স্বীকারোক্তি দিয়েছে তারা প্রথম পুলিশের উপর হামলা চালায়।
শুক্রবার, ১২ আগস্ট ২০২২
ভোলায় পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে ছাত্রদল সভাপতি নূরে আলম নিহতের ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার ভোলা থানার ওসি (তদন্ত ) আরমান হোসেনকে প্রধান করে ৪৬ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন নিহতের স্ত্রী ইফফাত জাহান।
সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাস্ট্রিট আদালতে দায়ের করা মামলায় বিচারক ৮ সেপ্টেম্বর মধ্যে সকল প্রমানাদিসহ প্রতিবেদন আদালতে জমা দিতে ভোলা থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এডভোকেট ছালাউদ্দিন হাওলাদার ও এডভোকেট আমিরুল ইসলাম বাছেদ বাদি পক্ষের আইনজীবী মামলার তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা আব্দুর রহিমের স্ত্রী খাদিজা বেগম বাদি হয়েছে আরমান হোসেনকে প্রধান করে ৩৬জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দেন।
গত ৩১ জুলাই ভোলা জেলা বিএনপি তেল গ্যাস সংকট ইস্যুতে সমাবেশ শেষে পুলিশের বেড়িকেট ভেঙে বিক্ষোভ মিছিল করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে। ওই সময় আহত হন নূরেআলম ও আব্দুর রহিম। একই সময় বিএনপি কর্মীদের ইটপাটকেল নিক্ষেপে আহত হন ওসি ( তদন্ত) আরমানসহ ১০ পুলিশ সদস্য। পুলিশের এক সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধিন আছেন।
ওই ঘটনায় পুলিশের এসআই মোঃ জসিম উদ্দিন বাদি হয়ে ভোলা থানায় দুটি মামলা করেন। ওই দুই মামলায় জেলা বিএনপির সম্পাদক হারুন অর রশিদ ট্রুমেনসহ চিহ্নিত ৭২জন ও অজ্ঞাত ৩০০জনকে আসামী করা হয়। এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন ১১ জন। বিএনপির ৬২ নেতা হাইকোর্ট থেকে অগ্রিম জামিন নেন।
এদিকে পুলিশের তরফ থেকে পুলিশ সুপার এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানান, ৩১ জুলাই’র ঘটনার জন্য বিএনপির উশৃঙ্খল নেতা ও কর্মীরা দায়ি। তারা পুলিশের উপর বেধড়ক হামলা চালায়। এমন কি পুলিশ একটি ক্লিনিকে আশ্রয় নিলে সেখানেও হামলা করে। যার ভিডিও প্রমান রয়েছে। বাধ্য হয়ে জীবন রক্ষায় পুলিশ পাল্টা লাঠি চার্জ, টিয়ারসেল ছোড়ে। আটক আরিফ নামের এক বিএনপি কর্মী আদালতে তার স্বীকারোক্তি দিয়েছে তারা প্রথম পুলিশের উপর হামলা চালায়।