এক ইন্টার্ন চিকিৎসককে মারধরের প্রতিবাদে চারদিন ধরে চলা কর্মবিরতি আন্দোলন প্রত্যাহার করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (ঢামেক) ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
রোববার (১৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের পক্ষে সভাপতি ডা. মহিউদ্দিন জিলানী এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ১৫ আগস্ট জাতিয় শোক দিবস, রোগীদের স্বাস্থ্য সেবার বিবেচনা করে এবং ঢামেক প্রশাসন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের (ঢাবি) আশ্বাসে কর্মবিরতি কর্মসূচি প্রত্যাহর করা হলো।
রোববার সন্ধ্যার কিছু আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়। স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, মহাসচিব ডা. এম এ আজিজ, ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. টিটু মিঞা, ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডা. মারুফ-উল আহসান শামীমসহ আন্দোলনকারী ইন্টার্ন চিকিৎসকরা বৈঠকে ছিলেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন, সমস্যা নিরসনে সবার সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। সবার মতামতের ভিত্তিতে বিষয়টি সমাধান হচ্ছে। এটা শোকের মাস। তাদের কর্মসূচির কারণে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছিল। মানুষ, সমাজের প্রতি শ্রদ্ধার রেখেই তারা এ ঘোষণাটা দেবেন। এটা একটা সুন্দর সমাধান হয়েছে।
গত সোমবার ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক ইন্টার্ন চিকিৎসককে শহীদ মিনার এলাকায় মারধর করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দেওয়া কয়েকজন যুবক। ওই ঘটনার পর ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক এবং উপ-পরিচালককে বিষয়টি জানান। তাদের কাছে প্রতিবাদলিপি দিয়ে ঘটনার তদন্ত ও বিচার দাবি করেন। পরদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং প্রক্টরকেও স্মারকলিপি দেন তারা।
এরপর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেও কেউ গ্রেপ্তার না হওয়ায় বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রায় ২০০ ইন্টার্ন চিকিৎসক।
রোববার, ১৪ আগস্ট ২০২২
এক ইন্টার্ন চিকিৎসককে মারধরের প্রতিবাদে চারদিন ধরে চলা কর্মবিরতি আন্দোলন প্রত্যাহার করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (ঢামেক) ইন্টার্ন চিকিৎসকরা।
রোববার (১৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের পক্ষে সভাপতি ডা. মহিউদ্দিন জিলানী এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ১৫ আগস্ট জাতিয় শোক দিবস, রোগীদের স্বাস্থ্য সেবার বিবেচনা করে এবং ঢামেক প্রশাসন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের (ঢাবি) আশ্বাসে কর্মবিরতি কর্মসূচি প্রত্যাহর করা হলো।
রোববার সন্ধ্যার কিছু আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়। স্বাধীনতা চিকিৎসা পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, মহাসচিব ডা. এম এ আজিজ, ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. টিটু মিঞা, ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ডা. মারুফ-উল আহসান শামীমসহ আন্দোলনকারী ইন্টার্ন চিকিৎসকরা বৈঠকে ছিলেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন, সমস্যা নিরসনে সবার সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। সবার মতামতের ভিত্তিতে বিষয়টি সমাধান হচ্ছে। এটা শোকের মাস। তাদের কর্মসূচির কারণে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছিল। মানুষ, সমাজের প্রতি শ্রদ্ধার রেখেই তারা এ ঘোষণাটা দেবেন। এটা একটা সুন্দর সমাধান হয়েছে।
গত সোমবার ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক ইন্টার্ন চিকিৎসককে শহীদ মিনার এলাকায় মারধর করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দেওয়া কয়েকজন যুবক। ওই ঘটনার পর ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক এবং উপ-পরিচালককে বিষয়টি জানান। তাদের কাছে প্রতিবাদলিপি দিয়ে ঘটনার তদন্ত ও বিচার দাবি করেন। পরদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং প্রক্টরকেও স্মারকলিপি দেন তারা।
এরপর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেও কেউ গ্রেপ্তার না হওয়ায় বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রায় ২০০ ইন্টার্ন চিকিৎসক।