বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) স্থূলতা (ওবেসিটি) নিয়ে মাসিক সেন্ট্রাল সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শিশু বিভাগ, এন্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগ ও জেনারেল সার্জারি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে রোববার (১৪ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ব্লক মিলনায়তনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্বব্যাপী স্থূলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্থূলতার কারণে ডায়াবেটিস মেলাইটাস, মেটাবোলিক সিন্ড্রোম, বন্ধ্যাত্ব, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বাংলাদেশে শিশু ও পূর্ণবয়স্ক মানুষের মধ্যে এ রোগে সংখ্যা বাড়লে বলা হলেও শিশুদের স্থূলতা দিন দিন মারাত্মক আকার ধারণ করছে।
বাংলাদেশের ৯-১০ শতাংশ শিশু এ স্থূলতা রোগে আক্রান্ত। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত ও শর্করা জাতীয় খাদ্য জাঙ্গফুড গ্রহণ, মোবাইল ফোনে আসক্তি, খেলাধুলার না করার প্রবণতার জন্য শিশুদের মধ্যে স্থূলতার হারও বেড়ে যাচ্ছে।
স্থূলতাতে ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ডায়াবেটিস, ভিটামিন ডি- এর স্বপ্লতা, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে চর্বি বৃদ্ধি ও মানসিক বিষন্নতাও দেখা যায়। অতএব খাদ্যাভাস পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে ওজন কমিয়ে এর কুফল থেকে মুক্ত থাকতে হবে। এজন্য মা বাবাকে সচেতন হতে হবে। নিয়মিত কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে শিশুদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। খেলাধুলার মাঠের সংখ্যা বাড়াতে হবে। তবেই এ প্রজন্ম সুস্থ নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।
সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শিশু বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সুরাইয়া বেগম, সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম চৌধুরী ও এন্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. তাহনিয়া হক।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যলয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ জাহিদ হোসেন, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকী।
রোববার, ১৪ আগস্ট ২০২২
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) স্থূলতা (ওবেসিটি) নিয়ে মাসিক সেন্ট্রাল সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শিশু বিভাগ, এন্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগ ও জেনারেল সার্জারি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে রোববার (১৪ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ব্লক মিলনায়তনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশ্বব্যাপী স্থূলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্থূলতার কারণে ডায়াবেটিস মেলাইটাস, মেটাবোলিক সিন্ড্রোম, বন্ধ্যাত্ব, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বাংলাদেশে শিশু ও পূর্ণবয়স্ক মানুষের মধ্যে এ রোগে সংখ্যা বাড়লে বলা হলেও শিশুদের স্থূলতা দিন দিন মারাত্মক আকার ধারণ করছে।
বাংলাদেশের ৯-১০ শতাংশ শিশু এ স্থূলতা রোগে আক্রান্ত। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত ও শর্করা জাতীয় খাদ্য জাঙ্গফুড গ্রহণ, মোবাইল ফোনে আসক্তি, খেলাধুলার না করার প্রবণতার জন্য শিশুদের মধ্যে স্থূলতার হারও বেড়ে যাচ্ছে।
স্থূলতাতে ওজন বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ডায়াবেটিস, ভিটামিন ডি- এর স্বপ্লতা, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে চর্বি বৃদ্ধি ও মানসিক বিষন্নতাও দেখা যায়। অতএব খাদ্যাভাস পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে ওজন কমিয়ে এর কুফল থেকে মুক্ত থাকতে হবে। এজন্য মা বাবাকে সচেতন হতে হবে। নিয়মিত কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে শিশুদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। খেলাধুলার মাঠের সংখ্যা বাড়াতে হবে। তবেই এ প্রজন্ম সুস্থ নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।
সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শিশু বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সুরাইয়া বেগম, সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম চৌধুরী ও এন্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. তাহনিয়া হক।
সেমিনারে বিশ্ববিদ্যলয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ জাহিদ হোসেন, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল সাব-কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকী।