গাজীপুরের কাপাসিয়া সদরের সাফাইশ্রী খেয়াঘাট থেকে তরগাঁও পর্যন্ত শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর সেতুর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। শনিবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে নদীর দুই পাড়ের দুই শতাধিক বাসিন্দা এ মানব বন্ধনে অংশ নেন। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের’ নামে নামকরণের দাবি জানিয়ে সেখানে সেতু নির্মাণের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
সেতু বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম.এ গণি জানান, শীতলক্ষ্যার দুই পাড়ের অসংখ্য মানুষ দিনরাত নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে এ পথে খেয়া নৌকায় যাতায়াত করেন। বিশেষ করে নদীর পূর্ব পাড়ের তরগাঁও, কড়িহাতা ও সনমানিয়া ইউনিয়ন এবং মনোহরদী উপজেলার লাখ লাখ মানুষ প্রতিনিয়ত এ পথে উপজেলা সদরসহ গাজীপুর ও রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত করে থাকেন। এ পথে নৌকা পাড় হতে গিয়ে শিশু, নারী, বয়স্ক, অসুস্থ লোকজন ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রায়ই নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকেন। তাই এখানে একটি সেতু নির্মাণ হলে দুই পাড়ের মানুষেরই সময় ও খরচ কমে তাদের জীবনমানে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে। তাই বিগত কয়েক বছর ধরে তারা সেখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে সংশ্লিষ্টদপ্তর সমূহের দৃষ্টি আকর্ষণ করে চলেছেন। এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর উন্নয়ন স্কিম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন সংক্রান্ত একটি চিঠি প্রেরণ করেন। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. মাইনউদ্দিন জানান, ইতোমধ্যে প্রস্তাবিত স্থানে সেতু নির্মাণের গুরুত্ব যাচাই শুরু হয়েছে।
রোববার, ১৪ আগস্ট ২০২২
গাজীপুরের কাপাসিয়া সদরের সাফাইশ্রী খেয়াঘাট থেকে তরগাঁও পর্যন্ত শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর সেতুর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। শনিবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে নদীর দুই পাড়ের দুই শতাধিক বাসিন্দা এ মানব বন্ধনে অংশ নেন। পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের’ নামে নামকরণের দাবি জানিয়ে সেখানে সেতু নির্মাণের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
সেতু বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম.এ গণি জানান, শীতলক্ষ্যার দুই পাড়ের অসংখ্য মানুষ দিনরাত নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে এ পথে খেয়া নৌকায় যাতায়াত করেন। বিশেষ করে নদীর পূর্ব পাড়ের তরগাঁও, কড়িহাতা ও সনমানিয়া ইউনিয়ন এবং মনোহরদী উপজেলার লাখ লাখ মানুষ প্রতিনিয়ত এ পথে উপজেলা সদরসহ গাজীপুর ও রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত করে থাকেন। এ পথে নৌকা পাড় হতে গিয়ে শিশু, নারী, বয়স্ক, অসুস্থ লোকজন ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রায়ই নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকেন। তাই এখানে একটি সেতু নির্মাণ হলে দুই পাড়ের মানুষেরই সময় ও খরচ কমে তাদের জীবনমানে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে। তাই বিগত কয়েক বছর ধরে তারা সেখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে সংশ্লিষ্টদপ্তর সমূহের দৃষ্টি আকর্ষণ করে চলেছেন। এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর উন্নয়ন স্কিম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন সংক্রান্ত একটি চিঠি প্রেরণ করেন। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মো. মাইনউদ্দিন জানান, ইতোমধ্যে প্রস্তাবিত স্থানে সেতু নির্মাণের গুরুত্ব যাচাই শুরু হয়েছে।