সেন্টমার্টিন সংলগ্ন সাগরে কোস্টগার্ড ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যৌথ অভিযানে ১ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা নিয়ে ইঞ্জিন বোটসহ মিয়ানমারের ৬ নাগরিককে আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকাল ৪টায় কোস্টগার্ড টেকনাফ বিসিজি স্টেশন কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ভোররাত ৩টারদিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিসিজি স্টেশন টেকনাফ কোস্টগার্ডের লে. কমান্ডার আশিক আহমেদ (ট্যাজ) বিএন এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর টেকনাফ বিশেষ জোনের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফার নেতৃত্বে বিশেষ আভিযানিক দল প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন ছেঁড়াদ্বীপ হতে আনুমানিক ৩ নটিক্যাল মাইল দক্ষিন-পূর্বে মায়ানমার সীমান্ত হতে একটি ফিশিং বোটকে বাংলাদেশ সীমানায় আসতে দেখা যায়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ইয়াবা বহনকারী বোটটি কাছাকাছি আসলে রেইডিং টিমের সদস্যরা ওই বোটটিকে টর্চ ও বাঁশির মাধ্যমে থামার সংকেত দেয়।
কিন্তু বোটটি গতিবিধি পরিবর্তন করে মায়ানমারের দিকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে রেইডিং টিমের সদস্যরা ধাওয়া করে উক্ত বোটের কাছে গেলে রেইডিং টিমের সদস্যদের ওপর দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র দ্বারা আক্রমনের চেষ্টা করা হয়।
এ সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা তাদের ৪ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ করার পর তাদের থামিয়ে বোট তল্লাশী করে ১টি বস্তা হতে ১ লাখ ৭০হাজার ইয়াবা ও ১টি সীমকার্ড বিহীন স্মার্টফোন (ভাঙ্গা), ইঞ্জিন চালিত কাঠের বোটসহ মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার ঘাটিয়াখালী থানার নাপং মাস্টার দিল মোহাম্মদ মাঝি এলাকার মৃত নুর আহমদের পুত্র কেফায়েত উল্লাহ (২২), ক্যাম্প পাড়ার তোবারক মাঝির এলাকার মৃত আবদুল গাফ্ফারের পুত্র শরিফ (২৭), মোহাম্মদ হোছন মাঝি এলাকার মিজ্জি-২ এর বাসিন্দা জালাল উদ্দিনের পুত্র মো. হোছন (৩৮), ক্যাম্প পাড়া তোবারক মাঝি এলাকার মৃত হারেদের পুত্র ছৈয়দুর রহমান (৪৩), আলছান মাঝি এলাকার মৃত রশিদ আহমদের পুত্র মো. হোছন (২৭) এবং ক্যাম্প পাড়া তবারক হোছন মাঝি এলাকার নুর কবিরের পুত্র নুর হোসেন (২১) কে আটক করা হয়।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, টেকনাফ বিশেষ জোনের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফা জানান, জব্দকৃত ইয়াবা, কাঠের বোটসহ আটক আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করে টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বুধবার, ১৭ আগস্ট ২০২২
সেন্টমার্টিন সংলগ্ন সাগরে কোস্টগার্ড ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যৌথ অভিযানে ১ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা নিয়ে ইঞ্জিন বোটসহ মিয়ানমারের ৬ নাগরিককে আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) বিকাল ৪টায় কোস্টগার্ড টেকনাফ বিসিজি স্টেশন কার্যালয়ে আয়োজিত যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ভোররাত ৩টারদিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিসিজি স্টেশন টেকনাফ কোস্টগার্ডের লে. কমান্ডার আশিক আহমেদ (ট্যাজ) বিএন এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর টেকনাফ বিশেষ জোনের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফার নেতৃত্বে বিশেষ আভিযানিক দল প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন ছেঁড়াদ্বীপ হতে আনুমানিক ৩ নটিক্যাল মাইল দক্ষিন-পূর্বে মায়ানমার সীমান্ত হতে একটি ফিশিং বোটকে বাংলাদেশ সীমানায় আসতে দেখা যায়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ইয়াবা বহনকারী বোটটি কাছাকাছি আসলে রেইডিং টিমের সদস্যরা ওই বোটটিকে টর্চ ও বাঁশির মাধ্যমে থামার সংকেত দেয়।
কিন্তু বোটটি গতিবিধি পরিবর্তন করে মায়ানমারের দিকে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে রেইডিং টিমের সদস্যরা ধাওয়া করে উক্ত বোটের কাছে গেলে রেইডিং টিমের সদস্যদের ওপর দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র দ্বারা আক্রমনের চেষ্টা করা হয়।
এ সময় কোস্টগার্ড সদস্যরা তাদের ৪ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ করার পর তাদের থামিয়ে বোট তল্লাশী করে ১টি বস্তা হতে ১ লাখ ৭০হাজার ইয়াবা ও ১টি সীমকার্ড বিহীন স্মার্টফোন (ভাঙ্গা), ইঞ্জিন চালিত কাঠের বোটসহ মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার ঘাটিয়াখালী থানার নাপং মাস্টার দিল মোহাম্মদ মাঝি এলাকার মৃত নুর আহমদের পুত্র কেফায়েত উল্লাহ (২২), ক্যাম্প পাড়ার তোবারক মাঝির এলাকার মৃত আবদুল গাফ্ফারের পুত্র শরিফ (২৭), মোহাম্মদ হোছন মাঝি এলাকার মিজ্জি-২ এর বাসিন্দা জালাল উদ্দিনের পুত্র মো. হোছন (৩৮), ক্যাম্প পাড়া তোবারক মাঝি এলাকার মৃত হারেদের পুত্র ছৈয়দুর রহমান (৪৩), আলছান মাঝি এলাকার মৃত রশিদ আহমদের পুত্র মো. হোছন (২৭) এবং ক্যাম্প পাড়া তবারক হোছন মাঝি এলাকার নুর কবিরের পুত্র নুর হোসেন (২১) কে আটক করা হয়।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, টেকনাফ বিশেষ জোনের সহকারী পরিচালক সিরাজুল মোস্তফা জানান, জব্দকৃত ইয়াবা, কাঠের বোটসহ আটক আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করে টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।