বাগেরহাট জেলা সদরের ষাটগম্ভুজ বারাকপুর চুনাখোলা এলাকায় কেয়া রানী দাস (২২) নামের একজন কলেজ ছাত্রী গলায় ফাস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। বুধবার (১৭ আগস্ট) দুপুরের সবার অজান্তে সে ঘরের আড়ার সাথে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করে। কেয়া রানী দাস চুনাখোলা গ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জয়দেব দাসের মেয়ে। খবর পেয়ে বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ কলেজ ছাত্রীর লাশের সুরতহাল করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেছে। সংশ্লিষ্ট ষাটগম্বুজ ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আক্তারুজ্জামান বাচ্চু বলেন, কেয়া রানী দাস অনার্সের ছাত্রী ছিল। সম্প্রতি পারিবারিকভাবে তার বিবাহের প্রস্তুতি ছিল। এমতাবস্থায় সে কেন আত্মহত্যার পথ বেছে নিল তা জানা যায়নি। বাগেরহাট সদর মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শন(অপারেশন) মোঃ শিমুল বলেন, আত্মহত্যার কারন জানা যায়নি। তবে আমরা লাশের সুরতহাল করে ময়না তদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেছি। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট ২০২২
বাগেরহাট জেলা সদরের ষাটগম্ভুজ বারাকপুর চুনাখোলা এলাকায় কেয়া রানী দাস (২২) নামের একজন কলেজ ছাত্রী গলায় ফাস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। বুধবার (১৭ আগস্ট) দুপুরের সবার অজান্তে সে ঘরের আড়ার সাথে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করে। কেয়া রানী দাস চুনাখোলা গ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জয়দেব দাসের মেয়ে। খবর পেয়ে বাগেরহাট সদর মডেল থানা পুলিশ কলেজ ছাত্রীর লাশের সুরতহাল করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেছে। সংশ্লিষ্ট ষাটগম্বুজ ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আক্তারুজ্জামান বাচ্চু বলেন, কেয়া রানী দাস অনার্সের ছাত্রী ছিল। সম্প্রতি পারিবারিকভাবে তার বিবাহের প্রস্তুতি ছিল। এমতাবস্থায় সে কেন আত্মহত্যার পথ বেছে নিল তা জানা যায়নি। বাগেরহাট সদর মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শন(অপারেশন) মোঃ শিমুল বলেন, আত্মহত্যার কারন জানা যায়নি। তবে আমরা লাশের সুরতহাল করে ময়না তদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করেছি। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।