ঝুলে আছে সাড়ে ১৫ লাখ চাকরিপ্রার্থীর ভাগ্য
প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোন অভিযোগ উঠেনি। অথচ শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রায় দেড় হাজার কর্মী নিয়োগের কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়েছে। এসব পদে নিয়োগ পেতে সাড়ে ছয় লাখের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছে।
এছাড়া ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ অভিযোগে চার হাজারের বেশি কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এসব পদে নিয়োগ পেতে প্রায় ৯ লাখ চাকরি প্রত্যাশী আবেদন করেছিল।
মাউশি ও ইইডিতে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার শূন্য পদে নিয়োগ পেতে প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিল। তাদের ভাগ্য ঝুলে রয়েছে। অথচ মাউশি ও ইইডি কোন সংস্থাই নিজেরা এই নিয়োগ কার্যক্রমের তদন্ত করছে না।
জনবল স্বল্পতার কারণে শিক্ষা ও দাপ্তরিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। সব মিলিয়ে শিক্ষা প্রশাসনের মোট জনবলের প্রায় ২৫ শতাংশই শূন্য রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, এই বিভাগের অধীনে দেশের ১৭টি অধিদপ্তর ও সংস্থায় (সব সরকারি হাইস্কুল ও কলেজসহ) মোট ৪৯ হাজার ৪৫৭টি শিক্ষক-কর্মচারী ও কর্মকর্তার পদ রয়েছে। এর মধ্যে গত মার্চ পর্যন্ত মোট ১২ হাজার ৩৫৩টি পদ ফাঁকা ছিল। এ হিসাবে প্রায় ২৫ শতাংশ পদ শূন্য।
মাউশির কর্মচারী নিয়োগ অনিশ্চিত
২০২০ সালের ২২ অক্টোবর মাউশির অধীনন্থ দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলার শিক্ষা অফিস এবং সরকারি স্কুল-কলেজের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর ২৮টি পদের বিপরীতে চার হাজার ৩২টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এতে প্রায় আট লাখ ৯১ হাজার প্রার্থী আবেদন করে। ধাপে ধাপে এই নিয়োগ পরীক্ষা নিতে থাকে মাউশি। একটি বাদে সব পদের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ) নেয়া হয়। ষষ্ঠ ধাপে গত ১৩ মে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদের পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠে। পরে এ পরীক্ষা বাতিল করে মাউশি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ছয়জনকে প্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। মাউশি নিজেরা এ ঘটনার কোন তদন্ত করছে না। ওইদিন ঢাকার ৬১টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৫১৩টি পদের বিপরীতে পরীক্ষার্থী ছিলেন এক লাখ ৮৩ হাজার।
মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) ও বিভাগীয় কর্মচারী নির্বাচন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, ফল প্রকাশের কাজ চলমান রয়েছে। কবে হতে পারে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি তদন্ত করছে। তাদের প্রতিবেদন তৈরির আগে এ বিষয়ে চূড়ান্ত কিছু বলা যাচ্ছে না।
কারণ ছাড়াই আটকে ইইডির নিয়োগ কার্যক্রম : ইইডিতে মোট এক হাজার
৪৫৬ জন কর্মচারী নিয়োগ কার্যক্রম আটকে রয়েছে। এর মধ্যে ২০১৫ সালের ১৩ ডিসেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে ১১ ধরনের পদে মোট ৭১ জনকে নিয়োগের কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়।
আর ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ১২ ধরনের পদে এক হাজার ২৬৫ জনকে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। বাকিগুলো সংরক্ষিত পদ, যা চলমান নিয়োগের সঙ্গেই পূরণের কথা।
এর মধ্যে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর এক হাজার ১৯৪টি শূন্যপদে নিয়োগ পেতেই ছয় লাখ ৫১ হাজার ৬৩৪ জন প্রার্থী আবেদিন করেছিল। গত বছর মোট ছয় ধাপে ইইডির শূন্য পদে নিয়োগ পরীক্ষা নেয়া হয়। গত ২৪ মার্চ লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। কিছু পদের ব্যবহারিক পরীক্ষা নিয়ে এর ফলও প্রকাশ করা হয়। গত ২৯ মার্চ বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। এখন শুধু ৪র্থ শ্রেণীর অর্থাৎ অফিস সহায়ক পদের মৌখিক পরীক্ষা বাকি রয়েছে।
প্রশ্নপত্র ফাঁস বা নিয়োগ কার্যক্রমকে ঘিরে কোন অনিয়মের অভিযোগ না উঠলেও মৌখিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ইইডির নিয়োগ পরীক্ষায় স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুলে সংস্থার ডিপ্লোমা প্রকৌশল সমিতির নেতারা। তখন নিয়োগ কমিটির সদস্য সচিব ও ইইডির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ মো. আসাদুজ্জামান) নিজ থেকেই সদস্য সচিবের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন। তবে আবেদন গ্রহণ করেননি নিয়োগ কমিটির সভাপতি ও ইইডির পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) রাহেদ হোসেন।
পরবর্তীতে ডিপ্লোমা সমিতির নেতারাও তাদের অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেন। তবে এ নিয়ে কোন তদন্ত হয়নি। এরপর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কার্যক্রম পরিদর্শনে গিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক পুরো নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন।
নিয়োগ কার্যক্রমের বিষয়ে ইইডির প্রধান প্রকৌশলী শাহ নঈমুল কাদের সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল হয়নি। চলমান রয়েছে। সচিব স্যারের নির্দেশে নিয়োগের অবশিষ্ট কাজগুলো দ্রুত এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। আশা করছি খুব শীঘ্রই নিয়োগ কার্যক্রম চূড়ান্ত করা যাবে।’
দ্রুত এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের জোন অফিসগুলোতে জনবল সংকট রয়েছে। এ কারণে কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।’
ইইডির কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ^বিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধীনে নেয়া হচ্ছে। বুয়েট কর্তৃপক্ষ লিখিত পরীক্ষার ফল তৈরি করে দিচ্ছে। ইইডি শুধুমাত্র মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছে। লিখিত পরীক্ষার ফল তৈরির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করতে ইইডি থেকে বুয়েট কর্তৃপক্ষকে সম্প্রতি অনুরোধ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা সংবাদকে জানিয়েছেন।
ঝুলে আছে সাড়ে ১৫ লাখ চাকরিপ্রার্থীর ভাগ্য
বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট ২০২২
প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোন অভিযোগ উঠেনি। অথচ শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ইইডি) প্রায় দেড় হাজার কর্মী নিয়োগের কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়েছে। এসব পদে নিয়োগ পেতে সাড়ে ছয় লাখের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছে।
এছাড়া ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ অভিযোগে চার হাজারের বেশি কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। এসব পদে নিয়োগ পেতে প্রায় ৯ লাখ চাকরি প্রত্যাশী আবেদন করেছিল।
মাউশি ও ইইডিতে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার শূন্য পদে নিয়োগ পেতে প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিল। তাদের ভাগ্য ঝুলে রয়েছে। অথচ মাউশি ও ইইডি কোন সংস্থাই নিজেরা এই নিয়োগ কার্যক্রমের তদন্ত করছে না।
জনবল স্বল্পতার কারণে শিক্ষা ও দাপ্তরিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। সব মিলিয়ে শিক্ষা প্রশাসনের মোট জনবলের প্রায় ২৫ শতাংশই শূন্য রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, এই বিভাগের অধীনে দেশের ১৭টি অধিদপ্তর ও সংস্থায় (সব সরকারি হাইস্কুল ও কলেজসহ) মোট ৪৯ হাজার ৪৫৭টি শিক্ষক-কর্মচারী ও কর্মকর্তার পদ রয়েছে। এর মধ্যে গত মার্চ পর্যন্ত মোট ১২ হাজার ৩৫৩টি পদ ফাঁকা ছিল। এ হিসাবে প্রায় ২৫ শতাংশ পদ শূন্য।
মাউশির কর্মচারী নিয়োগ অনিশ্চিত
২০২০ সালের ২২ অক্টোবর মাউশির অধীনন্থ দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলার শিক্ষা অফিস এবং সরকারি স্কুল-কলেজের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর ২৮টি পদের বিপরীতে চার হাজার ৩২টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। এতে প্রায় আট লাখ ৯১ হাজার প্রার্থী আবেদন করে। ধাপে ধাপে এই নিয়োগ পরীক্ষা নিতে থাকে মাউশি। একটি বাদে সব পদের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ) নেয়া হয়। ষষ্ঠ ধাপে গত ১৩ মে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদের পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠে। পরে এ পরীক্ষা বাতিল করে মাউশি। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ছয়জনকে প্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। মাউশি নিজেরা এ ঘটনার কোন তদন্ত করছে না। ওইদিন ঢাকার ৬১টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৫১৩টি পদের বিপরীতে পরীক্ষার্থী ছিলেন এক লাখ ৮৩ হাজার।
মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) ও বিভাগীয় কর্মচারী নির্বাচন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, ফল প্রকাশের কাজ চলমান রয়েছে। কবে হতে পারে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি তদন্ত করছে। তাদের প্রতিবেদন তৈরির আগে এ বিষয়ে চূড়ান্ত কিছু বলা যাচ্ছে না।
কারণ ছাড়াই আটকে ইইডির নিয়োগ কার্যক্রম : ইইডিতে মোট এক হাজার
৪৫৬ জন কর্মচারী নিয়োগ কার্যক্রম আটকে রয়েছে। এর মধ্যে ২০১৫ সালের ১৩ ডিসেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে ১১ ধরনের পদে মোট ৭১ জনকে নিয়োগের কথা উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়।
আর ২০২০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ১২ ধরনের পদে এক হাজার ২৬৫ জনকে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। বাকিগুলো সংরক্ষিত পদ, যা চলমান নিয়োগের সঙ্গেই পূরণের কথা।
এর মধ্যে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর এক হাজার ১৯৪টি শূন্যপদে নিয়োগ পেতেই ছয় লাখ ৫১ হাজার ৬৩৪ জন প্রার্থী আবেদিন করেছিল। গত বছর মোট ছয় ধাপে ইইডির শূন্য পদে নিয়োগ পরীক্ষা নেয়া হয়। গত ২৪ মার্চ লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। কিছু পদের ব্যবহারিক পরীক্ষা নিয়ে এর ফলও প্রকাশ করা হয়। গত ২৯ মার্চ বিভিন্ন পদের মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। এখন শুধু ৪র্থ শ্রেণীর অর্থাৎ অফিস সহায়ক পদের মৌখিক পরীক্ষা বাকি রয়েছে।
প্রশ্নপত্র ফাঁস বা নিয়োগ কার্যক্রমকে ঘিরে কোন অনিয়মের অভিযোগ না উঠলেও মৌখিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর ইইডির নিয়োগ পরীক্ষায় স্বজনপ্রীতির অভিযোগ তুলে সংস্থার ডিপ্লোমা প্রকৌশল সমিতির নেতারা। তখন নিয়োগ কমিটির সদস্য সচিব ও ইইডির উপপরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ মো. আসাদুজ্জামান) নিজ থেকেই সদস্য সচিবের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেন। তবে আবেদন গ্রহণ করেননি নিয়োগ কমিটির সভাপতি ও ইইডির পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) রাহেদ হোসেন।
পরবর্তীতে ডিপ্লোমা সমিতির নেতারাও তাদের অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেন। তবে এ নিয়ে কোন তদন্ত হয়নি। এরপর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কার্যক্রম পরিদর্শনে গিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক পুরো নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন।
নিয়োগ কার্যক্রমের বিষয়ে ইইডির প্রধান প্রকৌশলী শাহ নঈমুল কাদের সংবাদকে বলেন, ‘আমাদের নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল হয়নি। চলমান রয়েছে। সচিব স্যারের নির্দেশে নিয়োগের অবশিষ্ট কাজগুলো দ্রুত এগিয়ে নেয়া হচ্ছে। আশা করছি খুব শীঘ্রই নিয়োগ কার্যক্রম চূড়ান্ত করা যাবে।’
দ্রুত এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের জোন অফিসগুলোতে জনবল সংকট রয়েছে। এ কারণে কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।’
ইইডির কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ^বিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধীনে নেয়া হচ্ছে। বুয়েট কর্তৃপক্ষ লিখিত পরীক্ষার ফল তৈরি করে দিচ্ছে। ইইডি শুধুমাত্র মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছে। লিখিত পরীক্ষার ফল তৈরির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করতে ইইডি থেকে বুয়েট কর্তৃপক্ষকে সম্প্রতি অনুরোধ করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা সংবাদকে জানিয়েছেন।