রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের এক নেতাকে ডেকে নিয়ে লাঠি ও রড দিয়ে মারধরের পরে ৪০ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে সাংগঠনিক কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রেজোয়ান গাজি মহারাজ। বুধবার (১৭ আগস্ট) রাত ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সত্যেন্দ্রনাথ বসু এবং ড. মুহম্মদ কুদরাত-এ- খুদা একাডেমিক ভবনের মধ্যবর্তী স্থানে এই মারধরের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন মহারাজ। এই মর্মে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন তিনি।
অভিযুক্তরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মুশফিকুর রহমান প্রান্ত, মতিহার হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজ আলম সাকিব, শাহ মখদুম হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শামীম শিকদার, সৈয়দ আমীর আলী হল ও শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জুয়েল হোসেন ও মিম মো. মাজেদ মিয়া। জানা গেছে, অভিযুক্তরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক হাসিবুল হাসান শান্তর অনুসারী। রেজোয়ান গাজী মহারাজ ছাত্রলীগ থেকে সম্প্রতি বহিস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিক তাহমিদ তন্ময়ের অনুসারী। মহারাজ বলেন, ‘বুধবার রাত সাড়ে ৮টায়, পরিবহনে বসে ছিলাম। এমন সময় অভিযুক্ত জুয়েল আসে। এসে বসে কথা বলার এক পর্যায়ে হাটার কথা বলে পাশে ডেকে নিয়ে যায়। পরে প্রথম বিজ্ঞান ভবনের পেছনে পৌছালে, জুয়েল আমাকে ধরে ফেলে, এবং পেছন থেকে ৪-৫ জন এসে রড ও লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। মারার এক পর্যায়ে মাটিতে পরে গেলে তাদের কয়েকজন বলে মেশিনটা বের কর। মেরে দে। পরে তারা কিছু বের করেনি। অভিযুক্তদের হাতে ছুরি ছিল। তবে ছুরি দিয়ে তারা আমাকে আঘাত করেনি।
আমার পকেটে থাকা ৪০ হাজার টাকা নিয়ে নেয়। পরে আমি দৌড়িয়ে পরিবহন মার্কেটে চলে আসি।’ ভুক্তভোগী জানান, মারধরের ঘটনায় তার শরীর বিভিন্ন অংশ গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।
তিনি রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন এবং মারধরের ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানিয়েছেন। পাশাপাশি এ ঘটনায় তিনি নগরীর মতিহার থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
শুক্রবার, ১৯ আগস্ট ২০২২
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগের এক নেতাকে ডেকে নিয়ে লাঠি ও রড দিয়ে মারধরের পরে ৪০ হাজার টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে সাংগঠনিক কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রেজোয়ান গাজি মহারাজ। বুধবার (১৭ আগস্ট) রাত ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সত্যেন্দ্রনাথ বসু এবং ড. মুহম্মদ কুদরাত-এ- খুদা একাডেমিক ভবনের মধ্যবর্তী স্থানে এই মারধরের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন মহারাজ। এই মর্মে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন তিনি।
অভিযুক্তরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক মুশফিকুর রহমান প্রান্ত, মতিহার হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজ আলম সাকিব, শাহ মখদুম হল শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শামীম শিকদার, সৈয়দ আমীর আলী হল ও শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জুয়েল হোসেন ও মিম মো. মাজেদ মিয়া। জানা গেছে, অভিযুক্তরা সবাই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক হাসিবুল হাসান শান্তর অনুসারী। রেজোয়ান গাজী মহারাজ ছাত্রলীগ থেকে সম্প্রতি বহিস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুশফিক তাহমিদ তন্ময়ের অনুসারী। মহারাজ বলেন, ‘বুধবার রাত সাড়ে ৮টায়, পরিবহনে বসে ছিলাম। এমন সময় অভিযুক্ত জুয়েল আসে। এসে বসে কথা বলার এক পর্যায়ে হাটার কথা বলে পাশে ডেকে নিয়ে যায়। পরে প্রথম বিজ্ঞান ভবনের পেছনে পৌছালে, জুয়েল আমাকে ধরে ফেলে, এবং পেছন থেকে ৪-৫ জন এসে রড ও লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। মারার এক পর্যায়ে মাটিতে পরে গেলে তাদের কয়েকজন বলে মেশিনটা বের কর। মেরে দে। পরে তারা কিছু বের করেনি। অভিযুক্তদের হাতে ছুরি ছিল। তবে ছুরি দিয়ে তারা আমাকে আঘাত করেনি।
আমার পকেটে থাকা ৪০ হাজার টাকা নিয়ে নেয়। পরে আমি দৌড়িয়ে পরিবহন মার্কেটে চলে আসি।’ ভুক্তভোগী জানান, মারধরের ঘটনায় তার শরীর বিভিন্ন অংশ গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।
তিনি রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন এবং মারধরের ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানিয়েছেন। পাশাপাশি এ ঘটনায় তিনি নগরীর মতিহার থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।