মুন্সীগঞ্জে জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. মহিউদ্দিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মহিউদ্দিনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হলেন।
মহিউদ্দিন ২০১৬ সালের প্রথম নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়নে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় মুন্সীগঞ্জ সার্কিট হাউসের সভা কক্ষে প্রতীক বরাদ্দ অনুষ্ঠান এ ঘোষণা দেন রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদ এবং সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
চেয়ারম্যান পদে অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা না দেওয়ায় নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
নবনির্বাচিত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মহিউদ্দিন জানান, জেলা পরিষদকে দুর্নীতি মুক্ত করে এর সেবা মানুষের দোড় গোড়ায় পৌঁছে দেবেন বলে জানান। তিনি বলেন, যেখানে জেলা পরিষদের কাজ কি তা আজো সাধারণ মানুষ জানে না। তাদেরকে কাজের পরিধিও জানানো হবে। সেবাদান প্রতিষ্ঠানটিকে কোনভাবেই দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করতে দেবো না বলে অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন।
১নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে (সিরাজদিখান, শ্রীনগর ও লৌহজং) চুড়ান্ত প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন ৫জন। হেলেনা ইয়াসমিন, নুরজাহান, আছিয়া আক্তার রুম, হোসনে আরা বেগম ও আখি শাহিন। মুক্তা আখতার বাতিল হওয়ার পরে আপীল করে বৈধ প্রার্থী হওয়ার পরেও রোববার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। ২নং ওয়ার্ড (টংগীবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ সদর, গজারিয়া) এ চুড়ান্ত প্রার্থী ৩জন। মোরশেদা বেগম, এ্যাডভোকেট সালমা বেগম, আকলিমা আক্তার।
সদর উপজেলা থেকে দুইজন প্রতীক বরাদ্ধ পেয়েছেন মোরশেদা বেগম ও এ্যাডভোকেট সালমা বেগম, টংগীবাড়ি থেকে প্রতীক বরাদ্ধ পেয়েছেন আকলিমা আক্তার। গজারিয়া থেকে কোন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দেননি।
৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন মহিলা সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ড (সিরাজদিখান, শ্রীনগর ও লৌহজং) ফিরুজা বেগম ও মুক্তা আখতার। সাধারণ সদস্য পদে ২নং ওয়ার্ড (শ্রীনগর) মো: ইকবাল হোসেন ও কামরুল হাসান, ৩নং ওয়ার্ড (টঙ্গীবাড়ি) মোয়াজ্জেম হোসেন সিকদার, ৪নং ওয়ার্ড (মুন্সীগঞ্জ সদর) আব্দুর রাজ্জাক ও এ্যাডভোকেট সামসুল কবির মাস্টার। সব মিলিয়ে বৈধ প্রর্থীর সংখ্যা ৩০জন। ভোট লড়াইয়ে ৭ পদের জন্য লড়বেন ২৮জন প্রার্থী। চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মহিউদ্দিন ও ২নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য পদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় এম মাহাবুব উল্লাহ কিসমত নির্বাচিত হয়েছেন।
১নং ওয়ার্ড (সিরাজদিখান উপজেলা) প্রার্থী সংখ্যা ৬জন। আলী আহম্মদ, মান্নান হাওলাদার, সাইফুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, মাসুদ লস্কর, হায়দর নেকবর। ২নং (সদর) প্রার্থী সংখ্যা ৩জন। আরিফুর রহমান, আক্তারুজ্জামান জীবন, মাহমুদুল হাসান। ৩নং ওয়ার্ড (লৌহজং উপজেলা) প্রার্থী সংখ্যা ৩জন। সিরাজুল ইসলাম মৃধা, ইদ্রিস আলী, আলমগীল কবির। ৪নং ওয়ার্ড (টংগীবাড়ি) প্রার্থী সংখ্যা ৫জন। শরিফ-উল-আলম, আকবর হোসেনে, বাচ্চু মাঝি, আজিজুল হাসান, আতিকুর রহমান। ৫নং ওয়ার্ড (শ্রীনগর) বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় বিজয়ী এম মাহবুব উল্লাহ কিসমত। ৬নং ওয়ার্ড (গজারিয়া) প্রার্থী সংখ্যা ৩জন। মোস্তফা সারওয়ার, সাইদুর রহমান, সাইফুল ইসলাম।
সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
মুন্সীগঞ্জে জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. মহিউদ্দিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নৌকার প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মহিউদ্দিনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হলেন।
মহিউদ্দিন ২০১৬ সালের প্রথম নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের মনোনয়নে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
সোমবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় মুন্সীগঞ্জ সার্কিট হাউসের সভা কক্ষে প্রতীক বরাদ্দ অনুষ্ঠান এ ঘোষণা দেন রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক কাজী নাহিদ রসুল। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদ এবং সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
চেয়ারম্যান পদে অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা না দেওয়ায় নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
নবনির্বাচিত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মহিউদ্দিন জানান, জেলা পরিষদকে দুর্নীতি মুক্ত করে এর সেবা মানুষের দোড় গোড়ায় পৌঁছে দেবেন বলে জানান। তিনি বলেন, যেখানে জেলা পরিষদের কাজ কি তা আজো সাধারণ মানুষ জানে না। তাদেরকে কাজের পরিধিও জানানো হবে। সেবাদান প্রতিষ্ঠানটিকে কোনভাবেই দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করতে দেবো না বলে অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন।
১নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে (সিরাজদিখান, শ্রীনগর ও লৌহজং) চুড়ান্ত প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন ৫জন। হেলেনা ইয়াসমিন, নুরজাহান, আছিয়া আক্তার রুম, হোসনে আরা বেগম ও আখি শাহিন। মুক্তা আখতার বাতিল হওয়ার পরে আপীল করে বৈধ প্রার্থী হওয়ার পরেও রোববার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। ২নং ওয়ার্ড (টংগীবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ সদর, গজারিয়া) এ চুড়ান্ত প্রার্থী ৩জন। মোরশেদা বেগম, এ্যাডভোকেট সালমা বেগম, আকলিমা আক্তার।
সদর উপজেলা থেকে দুইজন প্রতীক বরাদ্ধ পেয়েছেন মোরশেদা বেগম ও এ্যাডভোকেট সালমা বেগম, টংগীবাড়ি থেকে প্রতীক বরাদ্ধ পেয়েছেন আকলিমা আক্তার। গজারিয়া থেকে কোন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দেননি।
৭ জন প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন মহিলা সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ড (সিরাজদিখান, শ্রীনগর ও লৌহজং) ফিরুজা বেগম ও মুক্তা আখতার। সাধারণ সদস্য পদে ২নং ওয়ার্ড (শ্রীনগর) মো: ইকবাল হোসেন ও কামরুল হাসান, ৩নং ওয়ার্ড (টঙ্গীবাড়ি) মোয়াজ্জেম হোসেন সিকদার, ৪নং ওয়ার্ড (মুন্সীগঞ্জ সদর) আব্দুর রাজ্জাক ও এ্যাডভোকেট সামসুল কবির মাস্টার। সব মিলিয়ে বৈধ প্রর্থীর সংখ্যা ৩০জন। ভোট লড়াইয়ে ৭ পদের জন্য লড়বেন ২৮জন প্রার্থী। চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মহিউদ্দিন ও ২নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য পদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় এম মাহাবুব উল্লাহ কিসমত নির্বাচিত হয়েছেন।
১নং ওয়ার্ড (সিরাজদিখান উপজেলা) প্রার্থী সংখ্যা ৬জন। আলী আহম্মদ, মান্নান হাওলাদার, সাইফুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, মাসুদ লস্কর, হায়দর নেকবর। ২নং (সদর) প্রার্থী সংখ্যা ৩জন। আরিফুর রহমান, আক্তারুজ্জামান জীবন, মাহমুদুল হাসান। ৩নং ওয়ার্ড (লৌহজং উপজেলা) প্রার্থী সংখ্যা ৩জন। সিরাজুল ইসলাম মৃধা, ইদ্রিস আলী, আলমগীল কবির। ৪নং ওয়ার্ড (টংগীবাড়ি) প্রার্থী সংখ্যা ৫জন। শরিফ-উল-আলম, আকবর হোসেনে, বাচ্চু মাঝি, আজিজুল হাসান, আতিকুর রহমান। ৫নং ওয়ার্ড (শ্রীনগর) বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় বিজয়ী এম মাহবুব উল্লাহ কিসমত। ৬নং ওয়ার্ড (গজারিয়া) প্রার্থী সংখ্যা ৩জন। মোস্তফা সারওয়ার, সাইদুর রহমান, সাইফুল ইসলাম।