কক্সবাজারের উখিয়ায় ২ লাখ ৩৮ হাজার ইয়াবা নিয়ে ইয়াবা সম্রাট আলমগীর তার দুই সহযোগীসহ র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হল, উখিয়া থানার জালিয়াপালং এলাকার মৃত ফরিদ আলমের ছেলে মো. আলমগীর (৩০), একই উপজেলার আঞ্জুমানপাড়ার আলী মিয়ার ছেলে নজরুল মিয়া (২৬) ও পশ্চিম পালংখালীর আবদুল গফুরের ছেলে মুক্তার আহমেদ (৪২)।
রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ২টায় বালুখালী ছড়া ব্রীজ সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ২টায় ইয়াবা সম্রাট আলমগীর ও তার দুই সহযোগীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের কাছ থাকা তিনটি বস্তা থেকে রাবার ও পেপার মোড়ানো ২ লাখ ৩৮ হাজার ইয়াবাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধারকৃত ইয়াবার আনুমানিক মূল্য ৭ কোটি টাকা।
তিনি আরও বলেন, আলমগীর মিয়ানমারের বড় ইয়াবা ব্যবসায়ীদের পরিচয়ের সূত্র ধরে ইয়াবা ব্যবসায় বিনিয়োগ করে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলে। পরে ওই সিন্ডিকেটের সদস্যদের মাধ্যমে পালংখালী ইউপি বালুখালী এলাকা দিয়ে ইয়াবার বড় চালান তার ও তার সহযোগীদের বাড়িতে মাটির ভেতর পুঁতে রাখে। পরে সেখান থেকে ছোট ছোট চালান বানিয়ে সরবরাহ করে থাকে।
এসব কাজে নজরুল মিয়া ও মুক্তারসহ তার সিন্ডিকেটের অন্যান্য আরও সদস্যরা সহযোগিতা করে থাকে। গ্রেপ্তারদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সোমবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
কক্সবাজারের উখিয়ায় ২ লাখ ৩৮ হাজার ইয়াবা নিয়ে ইয়াবা সম্রাট আলমগীর তার দুই সহযোগীসহ র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হল, উখিয়া থানার জালিয়াপালং এলাকার মৃত ফরিদ আলমের ছেলে মো. আলমগীর (৩০), একই উপজেলার আঞ্জুমানপাড়ার আলী মিয়ার ছেলে নজরুল মিয়া (২৬) ও পশ্চিম পালংখালীর আবদুল গফুরের ছেলে মুক্তার আহমেদ (৪২)।
রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ২টায় বালুখালী ছড়া ব্রীজ সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছার।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ২টায় ইয়াবা সম্রাট আলমগীর ও তার দুই সহযোগীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের কাছ থাকা তিনটি বস্তা থেকে রাবার ও পেপার মোড়ানো ২ লাখ ৩৮ হাজার ইয়াবাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধারকৃত ইয়াবার আনুমানিক মূল্য ৭ কোটি টাকা।
তিনি আরও বলেন, আলমগীর মিয়ানমারের বড় ইয়াবা ব্যবসায়ীদের পরিচয়ের সূত্র ধরে ইয়াবা ব্যবসায় বিনিয়োগ করে একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলে। পরে ওই সিন্ডিকেটের সদস্যদের মাধ্যমে পালংখালী ইউপি বালুখালী এলাকা দিয়ে ইয়াবার বড় চালান তার ও তার সহযোগীদের বাড়িতে মাটির ভেতর পুঁতে রাখে। পরে সেখান থেকে ছোট ছোট চালান বানিয়ে সরবরাহ করে থাকে।
এসব কাজে নজরুল মিয়া ও মুক্তারসহ তার সিন্ডিকেটের অন্যান্য আরও সদস্যরা সহযোগিতা করে থাকে। গ্রেপ্তারদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।