নদীর নব্যতা বাড়িয়ে শুষ্ক মৌসুমে পানির ‘সহজলভ্যতা’ বাড়াতে, নদীর ইকোসিস্টেমের ভারসাম্য রক্ষায় এবং বন্যা, খড়ার মতো দুর্যোগগুলো থেকে বাঁচতে দেশের নদীগুলোর নিয়মিত খনন জরুরি। সেইসঙ্গে প্রয়োজন নদীকে পরিষ্কার ও দূষণমুক্ত রাখা।
‘বাংলাদেশে নদী খননের প্রয়োজনীয়তা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে নদী খননের প্রয়োজনীয়তা, চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরনের উপায় নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন।
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। নদী বাংলাদেশের পরিবহন ও যোগাযোগের সবচেয়ে সহজলভ্য মাধ্যম। যদিও দেশের অধিকাংশ নদ-নদীর নাব্যতা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ার কারণে বর্তমানে ‘সাড়ে ৫ মিলিমিটার’ বৃষ্টিপাতেই তলিয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ অঞ্চল। তাই নদী খননের মাধ্যমে নদী খালের নাব্যতা পুনরুদ্ধারসহ নদীতে অব্যাহত ক্যাপিটাল ড্রেজিং এর মাধ্যমে নৌ-পথ সচল করার ওপর তাগিদ দেন অংশগ্রহণকারী বক্তারা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেজিং) রকিবুল ইসলাম তালুকদার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক ১০ হাজার কিলোমিটার নৌ-পথ উন্নয়নে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। যার মাধ্যমে নৌ-পরিবহন সেক্টরের উন্নয়ন, এই সেক্টরে কর্মসংস্থান সুযোগ বৃদ্ধি এবং পণ্য আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবে।’
বক্তারা নদী খনন প্রক্রিয়ায় প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, অটোমেশন এবং ডিজিটালাইজেশন এর ওপর জোর আরোপ করেন। সেই সঙ্গে নদী খনন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের উন্নত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন এবং নদী খননের সমস্ত প্রক্রিয়াটি যেন সময়মত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় সেই বিষয়ে গুরূত্ব আরোপ করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, প্রকৌশলী মো. রুহুল কুদ্দুস, মো. সিরাজুল ইসলাম এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন মাসুম পারভেজসহ অনেকে।
মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
নদীর নব্যতা বাড়িয়ে শুষ্ক মৌসুমে পানির ‘সহজলভ্যতা’ বাড়াতে, নদীর ইকোসিস্টেমের ভারসাম্য রক্ষায় এবং বন্যা, খড়ার মতো দুর্যোগগুলো থেকে বাঁচতে দেশের নদীগুলোর নিয়মিত খনন জরুরি। সেইসঙ্গে প্রয়োজন নদীকে পরিষ্কার ও দূষণমুক্ত রাখা।
‘বাংলাদেশে নদী খননের প্রয়োজনীয়তা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে নদী খননের প্রয়োজনীয়তা, চ্যালেঞ্জ এবং উত্তরনের উপায় নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন।
দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে নদী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। নদী বাংলাদেশের পরিবহন ও যোগাযোগের সবচেয়ে সহজলভ্য মাধ্যম। যদিও দেশের অধিকাংশ নদ-নদীর নাব্যতা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ার কারণে বর্তমানে ‘সাড়ে ৫ মিলিমিটার’ বৃষ্টিপাতেই তলিয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ অঞ্চল। তাই নদী খননের মাধ্যমে নদী খালের নাব্যতা পুনরুদ্ধারসহ নদীতে অব্যাহত ক্যাপিটাল ড্রেজিং এর মাধ্যমে নৌ-পথ সচল করার ওপর তাগিদ দেন অংশগ্রহণকারী বক্তারা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেজিং) রকিবুল ইসলাম তালুকদার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক ১০ হাজার কিলোমিটার নৌ-পথ উন্নয়নে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প চলমান রয়েছে। যার মাধ্যমে নৌ-পরিবহন সেক্টরের উন্নয়ন, এই সেক্টরে কর্মসংস্থান সুযোগ বৃদ্ধি এবং পণ্য আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করবে।’
বক্তারা নদী খনন প্রক্রিয়ায় প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, অটোমেশন এবং ডিজিটালাইজেশন এর ওপর জোর আরোপ করেন। সেই সঙ্গে নদী খনন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের উন্নত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন এবং নদী খননের সমস্ত প্রক্রিয়াটি যেন সময়মত বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় সেই বিষয়ে গুরূত্ব আরোপ করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, প্রকৌশলী মো. রুহুল কুদ্দুস, মো. সিরাজুল ইসলাম এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন মাসুম পারভেজসহ অনেকে।