মোট মৃত্যু ৫৪ জন
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৬০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৩২০ জন ও ঢাকার বাইরে ১৪০ জন ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে এক হাজার ৭শ’ ৩৮ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) আরও একজন মারা গেছে। মোট মৃত্যুর সংখ্যা হলো ৫৪ জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম জানান, চলতি বছর ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৪ হাজার ৮২২ জন। ঢাকায় ১১ হাজার ৩৯১ জন ও ঢাকার বাইরে ৩ হাজার ৪৩১ জন। হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ১৩ হাজার ৩০ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৮ জন ভর্তি হয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৩ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩০ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৪ জন, এভারকেয়ার হাসপাতালে ১১ জন, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ জন ভর্তি হয়েছে। এই ভাবে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে আক্রান্তরা ভর্তি হয়েছে।
ঢাকার বাইরে জেলা পর্যায়ে তথ্য মতে, কক্সবাজারে ২০ জন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন, যশোরে ১৬ জন, কুষ্টিয়ায় ৯ জন, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬ জন, বাগেরহাটে ৩ জন, রাজশাহীতে ৬ জন ভর্তি হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, চলতি মাসের মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত (মোট ২৭ দিনে) আক্রান্ত হযেছে ৮ হাজার ৬৪১ জন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৩৩ জন। যা এই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তদের মধ্যে অনেকেই বাসা বাড়িতে থেকে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারা হাসপাতালের বহিঃবিভাগে ও ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে চিকিৎসা গাইডলাইন নিয়েছে। তাদের হিসাব স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যে নেই। তাহলে সংখ্যা আরও বাড়বে। এ ভাবে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এডিশ মশা থেকে বাঁচতে নিজেদেরকে নিজেই রক্ষা করতে হবে। বাড়ির ভিতর ও আশপাশে যাতে পানি না জমে তার জন্য নিজেদেরকে পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। বাসা বাড়িতে ও নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে যাতে বৃষ্টির পানি জমে না থাকে । তার জন্য সবাইকে সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে।
মোট মৃত্যু ৫৪ জন
মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৬০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৩২০ জন ও ঢাকার বাইরে ১৪০ জন ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এখনও ভর্তি আছে এক হাজার ৭শ’ ৩৮ জন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) আরও একজন মারা গেছে। মোট মৃত্যুর সংখ্যা হলো ৫৪ জন।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম জানান, চলতি বছর ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৪ হাজার ৮২২ জন। ঢাকায় ১১ হাজার ৩৯১ জন ও ঢাকার বাইরে ৩ হাজার ৪৩১ জন। হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ১৩ হাজার ৩০ জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৮ জন ভর্তি হয়েছে। মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৩ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৩ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩০ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৪ জন, এভারকেয়ার হাসপাতালে ১১ জন, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ জন ভর্তি হয়েছে। এই ভাবে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে আক্রান্তরা ভর্তি হয়েছে।
ঢাকার বাইরে জেলা পর্যায়ে তথ্য মতে, কক্সবাজারে ২০ জন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন, যশোরে ১৬ জন, কুষ্টিয়ায় ৯ জন, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬ জন, বাগেরহাটে ৩ জন, রাজশাহীতে ৬ জন ভর্তি হয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে, চলতি মাসের মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত (মোট ২৭ দিনে) আক্রান্ত হযেছে ৮ হাজার ৬৪১ জন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে ৩৩ জন। যা এই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তদের মধ্যে অনেকেই বাসা বাড়িতে থেকে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারা হাসপাতালের বহিঃবিভাগে ও ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে চিকিৎসা গাইডলাইন নিয়েছে। তাদের হিসাব স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যে নেই। তাহলে সংখ্যা আরও বাড়বে। এ ভাবে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এডিশ মশা থেকে বাঁচতে নিজেদেরকে নিজেই রক্ষা করতে হবে। বাড়ির ভিতর ও আশপাশে যাতে পানি না জমে তার জন্য নিজেদেরকে পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। বাসা বাড়িতে ও নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে যাতে বৃষ্টির পানি জমে না থাকে । তার জন্য সবাইকে সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে।