নারায়ণগঞ্জে রেলওয়ের ভূমি আত্মসাতের অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করেছে নাগরিক কমিটি। মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) নগরীর এক নম্বর রেলগেইটের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বক্তারা রেলওয়ের জমি ‘আত্মসাতের পায়তারা’ বন্ধের দাবি জানান।
সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট এবি সিদ্দিকের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রফিউর রাব্বি, সহসভাপতি সানোয়ার তালুকদার, বাসদের জেলা আহ্বায়ক নিখিল দাস, নাগরিক কমিটির সদস্য হাফিজুল ইসলাম, মরিয়ম কল্পনা, মুজিবুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা নূর হোসেন মোল্লা, শ্রমিক নেতা তাজুল ইসলাম, স্থানীয় মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক শান্তিরঞ্জন দে প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম।
রফিউর রাব্বি বলেন, ‘রেলওয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ধরে নারায়ণগঞ্জের কতিপয় ভূমিদস্যুদের সাথে আঁতাত করে রেলওয়ের ভূমি আত্মসাতের প্রক্রিয়া চালিয়ে আসছে। এক নম্বর রেল গেইটের সাথে সাতচল্লিশ হাজার দুইশ’ বর্গফুটের ভূমিটি দশ বছর আগে রেলওয়ে কল্যাণ ট্রাস্ট সংগঠনের নামে বরাদ্দ নিয়ে মার্কেট তৈরি করে আত্মসাতের উদ্যোগ নিয়েছিল। তখন এর বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জে নাগরিক আন্দোলন শুরু হলে, সে আন্দোলন দমাতে টিআরশেল, গুলিসহ বিভিন্ন ঘটনা এখানে ঘটেছে। আন্দোলন দমাতে ব্যর্থ হয়ে এক সময় রেল কর্তৃপক্ষ মার্কেট নির্মাণের প্রকল্প বন্ধের ঘোষণা দিয়েছিল। কিন্তু আজকে আবার রেল কর্তৃপক্ষ তথাকথিত সেই কল্যাণ ট্রাস্টের নামে মার্কেট তৈরি করে সে জায়গা আত্মসাতের উদ্যোগ নিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজউক দেশের বিভিন্ন জায়গায় জরিপ করে টেকসই উন্নয়নের জন্য নদীবন্দর সংলগ্ন ২১টি জেলায় নৌ-বন্দর, রেল-স্টেশন ও বাস-টার্মিনাল একই জায়গায় তৈরির জন্য ডিটেল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) প্রনয়ন করেছে। সে পরিকল্পনায় নারায়ণগঞ্জের এই নৌ-বন্দর, রেল-স্টেশনটি ও বাস-টার্মিনালটি রয়েছে। ড্যাপের এ পরিকল্পনা সরকারের স্টেটিজিক ট্যান্সপোর্ট প্ল্যান (এসটিপি) দ্বারাও অনুমোদিত। অথচ সরকারেরই একটি সংস্থা রেলওয়ে তাদের কিছু অসাধু কর্মকর্তা স্থানীয় ভূমিদস্যুদের সাথে নিয়ে এই জমিতে মার্কেট তৈরি করে আত্মসাতের পায়তারা করছে।’
বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
নারায়ণগঞ্জে রেলওয়ের ভূমি আত্মসাতের অভিযোগ তুলে মানববন্ধন করেছে নাগরিক কমিটি। মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) নগরীর এক নম্বর রেলগেইটের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বক্তারা রেলওয়ের জমি ‘আত্মসাতের পায়তারা’ বন্ধের দাবি জানান।
সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট এবি সিদ্দিকের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রফিউর রাব্বি, সহসভাপতি সানোয়ার তালুকদার, বাসদের জেলা আহ্বায়ক নিখিল দাস, নাগরিক কমিটির সদস্য হাফিজুল ইসলাম, মরিয়ম কল্পনা, মুজিবুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা নূর হোসেন মোল্লা, শ্রমিক নেতা তাজুল ইসলাম, স্থানীয় মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক শান্তিরঞ্জন দে প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম।
রফিউর রাব্বি বলেন, ‘রেলওয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ধরে নারায়ণগঞ্জের কতিপয় ভূমিদস্যুদের সাথে আঁতাত করে রেলওয়ের ভূমি আত্মসাতের প্রক্রিয়া চালিয়ে আসছে। এক নম্বর রেল গেইটের সাথে সাতচল্লিশ হাজার দুইশ’ বর্গফুটের ভূমিটি দশ বছর আগে রেলওয়ে কল্যাণ ট্রাস্ট সংগঠনের নামে বরাদ্দ নিয়ে মার্কেট তৈরি করে আত্মসাতের উদ্যোগ নিয়েছিল। তখন এর বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জে নাগরিক আন্দোলন শুরু হলে, সে আন্দোলন দমাতে টিআরশেল, গুলিসহ বিভিন্ন ঘটনা এখানে ঘটেছে। আন্দোলন দমাতে ব্যর্থ হয়ে এক সময় রেল কর্তৃপক্ষ মার্কেট নির্মাণের প্রকল্প বন্ধের ঘোষণা দিয়েছিল। কিন্তু আজকে আবার রেল কর্তৃপক্ষ তথাকথিত সেই কল্যাণ ট্রাস্টের নামে মার্কেট তৈরি করে সে জায়গা আত্মসাতের উদ্যোগ নিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজউক দেশের বিভিন্ন জায়গায় জরিপ করে টেকসই উন্নয়নের জন্য নদীবন্দর সংলগ্ন ২১টি জেলায় নৌ-বন্দর, রেল-স্টেশন ও বাস-টার্মিনাল একই জায়গায় তৈরির জন্য ডিটেল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) প্রনয়ন করেছে। সে পরিকল্পনায় নারায়ণগঞ্জের এই নৌ-বন্দর, রেল-স্টেশনটি ও বাস-টার্মিনালটি রয়েছে। ড্যাপের এ পরিকল্পনা সরকারের স্টেটিজিক ট্যান্সপোর্ট প্ল্যান (এসটিপি) দ্বারাও অনুমোদিত। অথচ সরকারেরই একটি সংস্থা রেলওয়ে তাদের কিছু অসাধু কর্মকর্তা স্থানীয় ভূমিদস্যুদের সাথে নিয়ে এই জমিতে মার্কেট তৈরি করে আত্মসাতের পায়তারা করছে।’