চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামে দুইটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখী সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী রায়হান আলী (৩২) নিহত এবং অন্য মোটরসাইকেল আরোহী হৃদয় (৩০) গুরুতর জখম হয়। তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হলে সেখানে বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক নুরজাহান তাকে মৃত ঘোষণা করেন। দুঘর্টনাটি ঘটে দিনের বেলা সাড়ে ১১টায়।
দর্শনা থানার ওসি লুৎফুল কবির জানান, দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর স্টেশনপাড়ার ফারুকের ছেলে রায়হান আলী এদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়াদী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে হৃদয়সহ মোটরসাইকেলযোগে জয়রামপুর আসার পথে ছয়ঘরিয়া গ্রামে পৌঁছালে বিপরীতদিক থেকে আসা আরেকটি দ্রুতগতির মোটরসাইকেলের সঙ্গে মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এসময় মোটরসাইকেল চালক রায়হান ও মোটরসাইকেল আরোহী হৃদয় গুরুতর জখম হয়। দুর্ঘটনার সময় অপরিচিত মোটরসাইকেল চালকরা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা আহত রায়হান ও হৃদয়কে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়। সে সময় জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শাপলা খাতুন মোটরসাইকেল চালক রায়হানকে মৃত ঘোষণা করেন ও আহত হৃদয়কে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করেন। আহত হৃদয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এঘটনায় মৃত রায়হানের পরিবার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ না করায় তার মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে দাফনের জন্য পরিবারের কাছে দিয়ে দেয়া হয়েছে। তবে হাসপাতালে মারা যাওয়া হৃদয়ের লাশ ময়না তদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামে দুইটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখী সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী রায়হান আলী (৩২) নিহত এবং অন্য মোটরসাইকেল আরোহী হৃদয় (৩০) গুরুতর জখম হয়। তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হলে সেখানে বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক নুরজাহান তাকে মৃত ঘোষণা করেন। দুঘর্টনাটি ঘটে দিনের বেলা সাড়ে ১১টায়।
দর্শনা থানার ওসি লুৎফুল কবির জানান, দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর স্টেশনপাড়ার ফারুকের ছেলে রায়হান আলী এদিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়াদী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে হৃদয়সহ মোটরসাইকেলযোগে জয়রামপুর আসার পথে ছয়ঘরিয়া গ্রামে পৌঁছালে বিপরীতদিক থেকে আসা আরেকটি দ্রুতগতির মোটরসাইকেলের সঙ্গে মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এসময় মোটরসাইকেল চালক রায়হান ও মোটরসাইকেল আরোহী হৃদয় গুরুতর জখম হয়। দুর্ঘটনার সময় অপরিচিত মোটরসাইকেল চালকরা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা আহত রায়হান ও হৃদয়কে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয়। সে সময় জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শাপলা খাতুন মোটরসাইকেল চালক রায়হানকে মৃত ঘোষণা করেন ও আহত হৃদয়কে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করেন। আহত হৃদয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এঘটনায় মৃত রায়হানের পরিবার কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ না করায় তার মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে দাফনের জন্য পরিবারের কাছে দিয়ে দেয়া হয়েছে। তবে হাসপাতালে মারা যাওয়া হৃদয়ের লাশ ময়না তদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।