কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার পাহাড়ি এলাকা থেকে অপহৃত কৃষক নজির আহমদ (৫০) ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেনকে (২৭) ছয় লাখ টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দিয়েছে অপহরণকারীরা।
শনিবার (১ অক্টোবর) বেলা তিনটার দিকে মুক্তিপণের টাকা দেওয়ার পর বাবা-ছেলেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাছির উদ্দিন মজুমদার।
ওসি বলেন, বিষয়টি অপহরণ নয়। গরু ব্যবসার লেনদেনকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে এ দুইজনকে জিম্মি করা হয়েছিল। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা এখনও মামলা করেনি। মামলার প্রস্তুতি চলছে। পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি এ ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করা হয়েছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী দাবি করেছেন, ছয় লাখ টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ে দুই কৃষককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিকালে টাকা দেওয়ার পর বাবা ও ছেলেকে ছেড়ে দিয়েছে। তারা বাড়ি ফিরেছেন।
তিনি বলেন, মামলা না করার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তবে অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ভোরে ওই দুজনসহ পাঁচ কৃষক খেতে কাজ করতে যান। সেখান থেকে তাদের ১০-১২ জন অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে যায়। এর মধ্যে স্থানীয় আবুল মঞ্জুরের ছেলে মো. শাহজাহান (৩৫), ঠান্ডা মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (৪০) ও আবু বক্করের শিশুপুত্র মেহেদী হাসানকে (১২) ধানখেত থেকে এবং নজির আহমদ ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেনকে শসাখেত থেকে অপহরণ করে সন্ত্রাসীরা। কৃষকদের স্বজনেরা দল বেধে ঘটনাস্থলের দিকে গেলে আহত তিনজনকে ফেলে সন্ত্রাসীরা দুজনকে অস্ত্রের মুখে পাহাড়ের ভেতরের দিকে নিয়ে যায়। পরে অপহরণকারীরা পরিবারের কাছে ফোন করে প্রত্যেকের জন্য পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।
শনিবার, ০১ অক্টোবর ২০২২
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার পাহাড়ি এলাকা থেকে অপহৃত কৃষক নজির আহমদ (৫০) ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেনকে (২৭) ছয় লাখ টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দিয়েছে অপহরণকারীরা।
শনিবার (১ অক্টোবর) বেলা তিনটার দিকে মুক্তিপণের টাকা দেওয়ার পর বাবা-ছেলেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) নাছির উদ্দিন মজুমদার।
ওসি বলেন, বিষয়টি অপহরণ নয়। গরু ব্যবসার লেনদেনকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে এ দুইজনকে জিম্মি করা হয়েছিল। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা এখনও মামলা করেনি। মামলার প্রস্তুতি চলছে। পুলিশের তৎপরতার পাশাপাশি এ ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করা হয়েছে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী দাবি করেছেন, ছয় লাখ টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ে দুই কৃষককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিকালে টাকা দেওয়ার পর বাবা ও ছেলেকে ছেড়ে দিয়েছে। তারা বাড়ি ফিরেছেন।
তিনি বলেন, মামলা না করার জন্য হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তবে অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ভোরে ওই দুজনসহ পাঁচ কৃষক খেতে কাজ করতে যান। সেখান থেকে তাদের ১০-১২ জন অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে যায়। এর মধ্যে স্থানীয় আবুল মঞ্জুরের ছেলে মো. শাহজাহান (৩৫), ঠান্ডা মিয়ার ছেলে আবু বক্কর (৪০) ও আবু বক্করের শিশুপুত্র মেহেদী হাসানকে (১২) ধানখেত থেকে এবং নজির আহমদ ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেনকে শসাখেত থেকে অপহরণ করে সন্ত্রাসীরা। কৃষকদের স্বজনেরা দল বেধে ঘটনাস্থলের দিকে গেলে আহত তিনজনকে ফেলে সন্ত্রাসীরা দুজনকে অস্ত্রের মুখে পাহাড়ের ভেতরের দিকে নিয়ে যায়। পরে অপহরণকারীরা পরিবারের কাছে ফোন করে প্রত্যেকের জন্য পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।