সিলেট নগরীর পীরেরচক এলাকার এক যুবক গত ৯ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়ার ৪ দিন পর থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হলেও এখনো তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।
নিখোঁজ জাহাঙ্গীর আহমদ (২৮) পীরেরচক এলাকার ফজলুল হকের ছেলে এবং সিলেটের মোগলাবাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের খণ্ডকালীন কম্পিউটার অপারেটর ও সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার ফাজিল তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
তার ছোট ভাই তানভীর আহমদ বলেন, ‘গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে রাতের খাবার শেষে একটি কাজে নগরীর শিবগঞ্জ এলাকায় যাচ্ছেন বলে বাসা থেকে বের হন তিনি। রাত ১১টার দিক থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল দিলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা থেকে পড়াশোনা শেষ করে মোগলাবাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল কমপ্লেক্সে চাকরির পাশাপাশি আলিয়া মাদ্রাসায় ফাজিল পড়াশোনা করছেন তিনি। কর্মক্ষেত্রে কিংবা মাদ্রাসার কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই বলেই আমরা জানি। এ ছাড়া, কখনো কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা ধর্মীয় সংগঠনের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন না। সম্প্রতি তার কোনো ধরনের পরিবর্তনও চোখে পড়েনি।’
জাহাঙ্গীর আহমদের নিখোঁজ হওয়ার ৪ দিন পর ২৭ সেপ্টেম্বর সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহপরাণ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেন জাহাঙ্গীরের বড় ভাই দবির আহমদ।
শাহপরাণ থানার ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, ‘নিখোঁজের সাধারণ ডায়েরি করার পর জাহাঙ্গীর আহমদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর সম্পর্কিত তথ্য পেতে পুলিশ সদর দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এ ছাড়া, সংশ্লিষ্ট সব থানায় এ সম্পর্কিত তথ্য পাঠানো হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘পূর্বশত্রুতা, ধর্মীয় উগ্রবাদী সংগঠনে সম্পৃক্ততা কিংবা অন্য কোনো ব্যক্তিগত কারণসহ সব বিষয় বিবেচনায় নিয়েই তদন্ত করছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।’
তবে সিলেটে একাধারে দুর্গাপূজা, মাধ্যমিক পরীক্ষা, এশিয়া কাপ ও শাহপরাণ মাজারের ওরশ শরীফের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত পুলিশী কার্যক্রম পরিচালনার কারণে তদন্ত কার্যক্রম কিছুটা ধীরে এগুচ্ছে বলে জানান তিনি।
রোববার, ০২ অক্টোবর ২০২২
সিলেট নগরীর পীরেরচক এলাকার এক যুবক গত ৯ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন।
গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাতে বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়ার ৪ দিন পর থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হলেও এখনো তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।
নিখোঁজ জাহাঙ্গীর আহমদ (২৮) পীরেরচক এলাকার ফজলুল হকের ছেলে এবং সিলেটের মোগলাবাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের খণ্ডকালীন কম্পিউটার অপারেটর ও সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার ফাজিল তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
তার ছোট ভাই তানভীর আহমদ বলেন, ‘গত ২৩ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে রাতের খাবার শেষে একটি কাজে নগরীর শিবগঞ্জ এলাকায় যাচ্ছেন বলে বাসা থেকে বের হন তিনি। রাত ১১টার দিক থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল দিলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘কওমি মাদ্রাসা থেকে পড়াশোনা শেষ করে মোগলাবাজার ইউনিয়ন ডিজিটাল কমপ্লেক্সে চাকরির পাশাপাশি আলিয়া মাদ্রাসায় ফাজিল পড়াশোনা করছেন তিনি। কর্মক্ষেত্রে কিংবা মাদ্রাসার কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই বলেই আমরা জানি। এ ছাড়া, কখনো কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা ধর্মীয় সংগঠনের সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত ছিলেন না। সম্প্রতি তার কোনো ধরনের পরিবর্তনও চোখে পড়েনি।’
জাহাঙ্গীর আহমদের নিখোঁজ হওয়ার ৪ দিন পর ২৭ সেপ্টেম্বর সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের শাহপরাণ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেন জাহাঙ্গীরের বড় ভাই দবির আহমদ।
শাহপরাণ থানার ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান বলেন, ‘নিখোঁজের সাধারণ ডায়েরি করার পর জাহাঙ্গীর আহমদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর সম্পর্কিত তথ্য পেতে পুলিশ সদর দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এ ছাড়া, সংশ্লিষ্ট সব থানায় এ সম্পর্কিত তথ্য পাঠানো হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘পূর্বশত্রুতা, ধর্মীয় উগ্রবাদী সংগঠনে সম্পৃক্ততা কিংবা অন্য কোনো ব্যক্তিগত কারণসহ সব বিষয় বিবেচনায় নিয়েই তদন্ত করছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।’
তবে সিলেটে একাধারে দুর্গাপূজা, মাধ্যমিক পরীক্ষা, এশিয়া কাপ ও শাহপরাণ মাজারের ওরশ শরীফের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত পুলিশী কার্যক্রম পরিচালনার কারণে তদন্ত কার্যক্রম কিছুটা ধীরে এগুচ্ছে বলে জানান তিনি।