alt

সারাদেশ

কত এমপি আইলো গেল সেতু আর হইল না!

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, টাঙ্গাইল : বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২

টাঙ্গাইল : ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকো দিয়ে এলাকাবাসীর চলাচল -সংবাদ

কত এমপি আইলো গেলো ব্রিজ আর হইলো না। সবাই ভোটের আগে কথা দিয়া যায়, কেউ আর কথা রাখলো না। এই ব্রিজটার জন্য কত যে কষ্ট করতে হয় আমাগো। দুইবার পইরা যাইয়া দুক্ষু (ব্যথা) পাইছি। মরার আগে যদি ব্রিজটা দেইখা যাইতে পারতাম। তাহলে মনে শান্তি পাইতাম। আক্ষেপ নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার খাটরা গ্রামের বৃদ্ধা রোজিনা বেগম (৭০)।

টাঙ্গাইলের বাসাইলে লাঙ্গুলিয়া নদীর উপর নির্মিত কাঠের সাঁকো এলাকাবাসীদের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা। কিন্তু উপজেলার খাটরা গ্রামে কাঠের সাঁকোটি বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। এর ফলে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করছে। স্থানীয়দের দাবি, বহু প্রতিক্ষিত হলেও স্বাধীনতার ৫১ বছরেও এ নদীর ওপর একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়নি।

সরেজমিনে দেখা যায়, বাসাইল উপজেলার ফুলকি ইউনিয়নের ফুলকি ও খাটরা, বল্লা, কাজিপুরসহ ৩০-৩৫টি গ্রামের মানুষের উপজেলা সদরে পৌঁছানোর একমাত্র রাস্তা এই কাঁঠের সাঁকো। এছাড়াও কাউলজানী বোর্ড বাজার এলাকায় সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয়, কয়েকটি ব্যাংকের শাখা, লুৎফা-শান্তা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কাউলজানী নওশেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের হাজারও শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ ঝুঁকি নিয়ে এই কাঠের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে। অপরদিকে কালিহাতী উপজেলার রামপুর, গান্ধিনা, তেজপুরসহ কয়েকটি গ্রামের মানুষ এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে থাকে। প্রায় ১০-১২ বছর আগে নদীটির ওপর গ্রামবাসীরা কাঠের সাঁকোটি নির্মাণ করে। বিগত দিনে জনপ্রতিনিধিরা ব্রিজ নির্মাণের আশ্বাস দিলেও এ পর্যন্ত এলাকাবাসীর ভাগ্যে দুর্ভোগ ছাড়া আর কিছুই জোটেনি।

সাঁকো দিয়ে কোন রকমে পায়ে হেটে পারাপার সম্ভব হলেও যানবাহন চলাচল করা একেবারেই কঠিন হয়ে পড়েছে। জেলা সদরে কোন রোগী নিয়ে গেলে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার ঘুরে হাসপাতালে নিতে হয়। এছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত খাদ্যশস্য, কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন কাঁচামাল বাজারজাতকরণে ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এসব এলাকার মানুষের। ফলে এ এলাকার মানুষের প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকা ঘুরে যানবাহন নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এতে করে পণ্যে খরচ পড়ছে বেশি ও পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ।

স্থানীয় আব্দুল হাই সিকদার বলেন, কাঠের সাঁকো হওয়ার আগে আমাদের নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হয়েছে। এই সাঁকোটি প্রয়াত সংসদ সদস্য শওকত মোমেন শাহজাহান করে দিয়েছিলেন। তারপর আর কেউ খোঁজ নিতে আসে নাই। এখন এই সাঁকো দিয়ে চলাচল করা খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। তাই সরকারে কাছে আমাদের দাবি আমরা এখানে একটি ব্রিজ চাই। গৃহিনী শেফালি বেগম বলেন, ব্রিজটা না হওয়ায় আমাদের চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। আমাদের ছেলে মেয়েরা যাতায়াত করতে পারে না। ব্রিজ হলে আমাদের চলাচলে সুবিধা হতো। সরকারের কাছে দাবি আমরা একটি ব্রিজ চাই। খাটরা গ্রামের রমেশ চন্দ্র সরকার বলেন, অনেকেই জনপ্রতিনিধি হওয়ার আগে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যায়। কিন্তু নির্বাচনের পর আর কেউ আমাদের খোঁজখবর নেয়নি। আমরা অনেক দিন ধরে একটি ব্রিজের স্বপ্ন দেখছি কিন্তু আমাদের সেই স্বপ্ন যেন স্বপ্নই রয়ে গেল। কৃষক শাওন মিয়া বলেন, দেশের কত জায়গায় কত উন্নয়ন হয়।

কিন্তু আমাদের এলাকায় এই ব্রিজটি নির্মাণ আর হলো না। সরকারের কাছে আমাদের একটা দাবি আমরা এখানে একটি ব্রিজ চাই।

এ ব্যাপারে বাসাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম বলেন, ব্রিজটি না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে কয়েকটি গ্রামের মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। আশা করছি দ্রুতই এই ব্রিজটি হয়ে যাবে। এই ব্রিজটি করার জন্য আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

এ ব্যাপারে বাসাইল উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী আব্দুল জলিল জানান, খাটরা গ্রামের লোকজন ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে চলাচল করে। ওই স্থানে স্থায়ীভাবে একটি ব্রিজ হওয়া দরকার। বড় একটি ব্রিজের প্রস্তাব করেছি। অতি গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজটি করছি। দ্রুতই দরপত্র আহ্বান করা হবে। আশা করছি আগামী জুনের মধ্যে এই ব্রিজের ওপর দিয়ে মানুষ চলাচল করতে পারবে।

ছবি

পঞ্চগড় এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে নারীর ঝুলন্ত মরদেহ

ছবি

‘আনন্দে’ শুরুর পর সড়কের ঈদযাত্রা কেন ‘বিষাদে’

ছবি

ঘটনা চাপা দিতে ১৫০ বস্তা সিমেন্ট সরিয়ে ফেলার অভিযোগ

মীরসরাইয়ে শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি, ঘরের চাল ছিদ্র হয়ে গেছে

ছবি

মাধবপুরে বিরল প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার

ছবি

টঙ্গীতে আগুনে পুড়ল ১২টি খাদ্য গুদাম

ছবি

জলকেলি উৎসবে মুখরিত কক্সবাজরের রাখাইন পল্লী

শেরপুরে বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ উদ্বোধন

কেশবপুরে সকাল-সন্ধ্যা বাজারের দখল নিয়ে দু’পক্ষ মুখোমুখি উচ্ছেদ আতঙ্কে অর্ধশতাধিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী

ছবি

ভালুকায় বোরো ধানে চিটা কৃষকের মাথায় হাত

ছবি

ভালুকায় বোরো ধানে চিটা কৃষকের মাথায় হাত

ছবি

গোবিন্দগঞ্জে সরকারি রাস্তার ১২০টি গাছ কর্তনের অভিযোগ প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে

পুঠিয়ায় শাশুড়িকে হত্যা করেন পুত্রবধূ

ছবি

মির্জাগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

ছবি

নড়াইলের শ্রীনগর গ্রামে ভ্যানচালককে পুলিশি হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছবি

প্রচণ্ড তাপদাহে পুড়ছে বাগান, ঝরছে আম, শঙ্কায় চাষীরা

ছবি

প্রেমিকার ওপর অভিমান প্রেমিকের আত্মহত্যা

ছবি

শ্যামনগর পদ্মপুকুরের প্রধান সড়কের একাংশ যেন বালুর স্তুপে পরিণত

আমার চেয়ে খারাপ লোক এ জেলায় নাই : তাহেরপুত্র বিপ্লব

ছবি

কক্সবাজারে রিসোর্টে পযটক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

ছবি

ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতের পরিবার পাবে ৫ লাখ টাকা

ছবি

সুনামগঞ্জে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ২

ছবি

টোলপ্লাজায় ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১৪

ছবি

গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, বেশিরভাগ অঞ্চলে বইছে তাপপ্রবাহ

কোম্পানীগঞ্জে পর্যটকের সঙ্গে এএসপির মারামারি

ছবি

গ্রাহকের টাকা আত্মসাৎ গোপালগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকের ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

শার্শায় সাংবাদিকের উপর হামলা

ছবি

চুয়াডাঙ্গায় রেললাইনের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

ছবি

সালথায় স্বামীর উপর অভিমান করে গৃহবধূর আত্মহত্যা

ছবি

শিবগঞ্জে পরিবারের উপর অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

ছবি

ভালুকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ছাত্রলীগ নেতা নিহত

ছবি

নরসিংদীতে বজ্রপাতে নিহত ১, আহত ২

ছবি

হাওরে বৃষ্টি জলাবদ্ধতায় দেড় হাজার একর বোরো জমি বিনষ্টের পথে, কৃষকের আহাজারি

ছবি

রংপুরে বাসের টিকেট বিক্রিতে নৈরাজ্য, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

ছবি

দর্শনার্থীতে মুখরিত ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক

ছবি

গ্রাহকের টাকা নিয়ে উধাও পূবালী ব্যাংকের ম্যানেজার

tab

সারাদেশ

কত এমপি আইলো গেল সেতু আর হইল না!

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইল : ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকো দিয়ে এলাকাবাসীর চলাচল -সংবাদ

বুধবার, ৩০ নভেম্বর ২০২২

কত এমপি আইলো গেলো ব্রিজ আর হইলো না। সবাই ভোটের আগে কথা দিয়া যায়, কেউ আর কথা রাখলো না। এই ব্রিজটার জন্য কত যে কষ্ট করতে হয় আমাগো। দুইবার পইরা যাইয়া দুক্ষু (ব্যথা) পাইছি। মরার আগে যদি ব্রিজটা দেইখা যাইতে পারতাম। তাহলে মনে শান্তি পাইতাম। আক্ষেপ নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার খাটরা গ্রামের বৃদ্ধা রোজিনা বেগম (৭০)।

টাঙ্গাইলের বাসাইলে লাঙ্গুলিয়া নদীর উপর নির্মিত কাঠের সাঁকো এলাকাবাসীদের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা। কিন্তু উপজেলার খাটরা গ্রামে কাঠের সাঁকোটি বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। এর ফলে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করছে। স্থানীয়দের দাবি, বহু প্রতিক্ষিত হলেও স্বাধীনতার ৫১ বছরেও এ নদীর ওপর একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়নি।

সরেজমিনে দেখা যায়, বাসাইল উপজেলার ফুলকি ইউনিয়নের ফুলকি ও খাটরা, বল্লা, কাজিপুরসহ ৩০-৩৫টি গ্রামের মানুষের উপজেলা সদরে পৌঁছানোর একমাত্র রাস্তা এই কাঁঠের সাঁকো। এছাড়াও কাউলজানী বোর্ড বাজার এলাকায় সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয়, কয়েকটি ব্যাংকের শাখা, লুৎফা-শান্তা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কাউলজানী নওশেরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের হাজারও শিক্ষার্থীসহ হাজারো মানুষ ঝুঁকি নিয়ে এই কাঠের সাঁকো দিয়ে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে। অপরদিকে কালিহাতী উপজেলার রামপুর, গান্ধিনা, তেজপুরসহ কয়েকটি গ্রামের মানুষ এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে থাকে। প্রায় ১০-১২ বছর আগে নদীটির ওপর গ্রামবাসীরা কাঠের সাঁকোটি নির্মাণ করে। বিগত দিনে জনপ্রতিনিধিরা ব্রিজ নির্মাণের আশ্বাস দিলেও এ পর্যন্ত এলাকাবাসীর ভাগ্যে দুর্ভোগ ছাড়া আর কিছুই জোটেনি।

সাঁকো দিয়ে কোন রকমে পায়ে হেটে পারাপার সম্ভব হলেও যানবাহন চলাচল করা একেবারেই কঠিন হয়ে পড়েছে। জেলা সদরে কোন রোগী নিয়ে গেলে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার ঘুরে হাসপাতালে নিতে হয়। এছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত খাদ্যশস্য, কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন কাঁচামাল বাজারজাতকরণে ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এসব এলাকার মানুষের। ফলে এ এলাকার মানুষের প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকা ঘুরে যানবাহন নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এতে করে পণ্যে খরচ পড়ছে বেশি ও পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ।

স্থানীয় আব্দুল হাই সিকদার বলেন, কাঠের সাঁকো হওয়ার আগে আমাদের নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হয়েছে। এই সাঁকোটি প্রয়াত সংসদ সদস্য শওকত মোমেন শাহজাহান করে দিয়েছিলেন। তারপর আর কেউ খোঁজ নিতে আসে নাই। এখন এই সাঁকো দিয়ে চলাচল করা খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। তাই সরকারে কাছে আমাদের দাবি আমরা এখানে একটি ব্রিজ চাই। গৃহিনী শেফালি বেগম বলেন, ব্রিজটা না হওয়ায় আমাদের চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। আমাদের ছেলে মেয়েরা যাতায়াত করতে পারে না। ব্রিজ হলে আমাদের চলাচলে সুবিধা হতো। সরকারের কাছে দাবি আমরা একটি ব্রিজ চাই। খাটরা গ্রামের রমেশ চন্দ্র সরকার বলেন, অনেকেই জনপ্রতিনিধি হওয়ার আগে আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যায়। কিন্তু নির্বাচনের পর আর কেউ আমাদের খোঁজখবর নেয়নি। আমরা অনেক দিন ধরে একটি ব্রিজের স্বপ্ন দেখছি কিন্তু আমাদের সেই স্বপ্ন যেন স্বপ্নই রয়ে গেল। কৃষক শাওন মিয়া বলেন, দেশের কত জায়গায় কত উন্নয়ন হয়।

কিন্তু আমাদের এলাকায় এই ব্রিজটি নির্মাণ আর হলো না। সরকারের কাছে আমাদের একটা দাবি আমরা এখানে একটি ব্রিজ চাই।

এ ব্যাপারে বাসাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম বলেন, ব্রিজটি না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে কয়েকটি গ্রামের মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। আশা করছি দ্রুতই এই ব্রিজটি হয়ে যাবে। এই ব্রিজটি করার জন্য আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে।

এ ব্যাপারে বাসাইল উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী আব্দুল জলিল জানান, খাটরা গ্রামের লোকজন ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে চলাচল করে। ওই স্থানে স্থায়ীভাবে একটি ব্রিজ হওয়া দরকার। বড় একটি ব্রিজের প্রস্তাব করেছি। অতি গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজটি করছি। দ্রুতই দরপত্র আহ্বান করা হবে। আশা করছি আগামী জুনের মধ্যে এই ব্রিজের ওপর দিয়ে মানুষ চলাচল করতে পারবে।

back to top