নাটোরের সিংড়ায় চলনবিল, আত্রাইসহ কয়েকটি নদী বেষ্টনী ও উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকারীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের সদস্যরা। গত ১ মাসে মোট ২০টি অভিযানে অর্ধশত পাখি অবমুক্ত, ৩জন পাখি শিকারীকে জরিমানা এবং ৩০টি পাখি মারার ফাঁদ ধ্বংস করেন পরিবেশ কর্মীরা। এসময় তারা স্থানীয় জনসাধারণকে পাখি শিকারীদের বিরুদ্ধে তথ্য প্রদানে উৎসাহ প্রদান করেন। পরিবেশ কর্মী রাজু আহমেদ, মাহিদুল ইসলাম মানিক, রবিন খান, ফজলে রাব্বি, শুভ সরকারসহ ১৫ সদস্যের একটি দল চলনবিলের বিয়াশ, ডাহিয়া, শরিষাবাড়ি, চামারী ইউনিয়নের রোধি, পাঙ্গাশিয়া, হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের চকলাড়ুয়া, গুনাইখারা, সাঐল, কলম ইউনিয়নের কলম, হরিনী, তাজপুর ইউনিয়নের রাখালগাছা, বজ্রাহার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন।
পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ সৈকত বলেন, শীতের আগমন উপলক্ষে প্রতি বছরের ন্যায় চলনবিলের পাখি শিকার বন্ধ ও মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন বাজারে লিফলেট বিতরণ, পথসভা ও অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের সভাপতি এসএম রাজু আহমেদ বলেন, প্রতি বছর চলনবিলে অতিথি পাখির আগমন ঘটে। কিন্তু কিছু অসাধু মানুষ পাখি শিকার করে বাজারে বিক্রি করে। পরিবেশ কর্মীদের অভিযানে পাখি এই শিকারীদের তৎপরতা অনেক কমেছে। প্রতিনিয়ত অভিযান চালানো হচ্ছে। উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আল ইমরান জানান, চলনবিলে পাখি শিকারীদের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের কর্মী ও মিডিয়া কর্মীরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছেন। তাদেরকে আমরা একাজে সার্বিক সহযোগিতা করে আসছি। এতে করে পাখি শিকারীদের আনাগোনা অনেক কমেছে। চলনবিল পাখিদের নিরাপদ আবাস স্থলে পরিনত হয়েছে।
শুক্রবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২২
নাটোরের সিংড়ায় চলনবিল, আত্রাইসহ কয়েকটি নদী বেষ্টনী ও উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকারীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের সদস্যরা। গত ১ মাসে মোট ২০টি অভিযানে অর্ধশত পাখি অবমুক্ত, ৩জন পাখি শিকারীকে জরিমানা এবং ৩০টি পাখি মারার ফাঁদ ধ্বংস করেন পরিবেশ কর্মীরা। এসময় তারা স্থানীয় জনসাধারণকে পাখি শিকারীদের বিরুদ্ধে তথ্য প্রদানে উৎসাহ প্রদান করেন। পরিবেশ কর্মী রাজু আহমেদ, মাহিদুল ইসলাম মানিক, রবিন খান, ফজলে রাব্বি, শুভ সরকারসহ ১৫ সদস্যের একটি দল চলনবিলের বিয়াশ, ডাহিয়া, শরিষাবাড়ি, চামারী ইউনিয়নের রোধি, পাঙ্গাশিয়া, হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের চকলাড়ুয়া, গুনাইখারা, সাঐল, কলম ইউনিয়নের কলম, হরিনী, তাজপুর ইউনিয়নের রাখালগাছা, বজ্রাহার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন।
পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ সৈকত বলেন, শীতের আগমন উপলক্ষে প্রতি বছরের ন্যায় চলনবিলের পাখি শিকার বন্ধ ও মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন বাজারে লিফলেট বিতরণ, পথসভা ও অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের সভাপতি এসএম রাজু আহমেদ বলেন, প্রতি বছর চলনবিলে অতিথি পাখির আগমন ঘটে। কিন্তু কিছু অসাধু মানুষ পাখি শিকার করে বাজারে বিক্রি করে। পরিবেশ কর্মীদের অভিযানে পাখি এই শিকারীদের তৎপরতা অনেক কমেছে। প্রতিনিয়ত অভিযান চালানো হচ্ছে। উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি আল ইমরান জানান, চলনবিলে পাখি শিকারীদের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় পরিবেশ উন্নয়ন ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ফোরামের কর্মী ও মিডিয়া কর্মীরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছেন। তাদেরকে আমরা একাজে সার্বিক সহযোগিতা করে আসছি। এতে করে পাখি শিকারীদের আনাগোনা অনেক কমেছে। চলনবিল পাখিদের নিরাপদ আবাস স্থলে পরিনত হয়েছে।