একক সিদ্ধান্তে পরিষদ চালানো, সদস্যদের অবমূল্যায়ন, এলজিএসপি, ভূমি হস্তান্তর ১% এবং হাটের ইট-রাবিশ-মাটি বিক্রি করে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে রংপুরের পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। এহেন অনিয়ম ও দূর্নীতির কারনে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সদস্যরা সংখ্যা গরিষ্ঠের ভিত্তিতে অনাস্থা এনে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। পরিষদের নয় জন সদস্য চেয়ারম্যান নাজির হোসেনের বিরুদ্ধে ১৬টি অভিযোগ এনে অনাস্থা নিয়ে আসেন। তাদের এই অনাস্থার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরসহ বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করেছেন তারা। ১৬টি অভিযোগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, ১২,২৬৫টি খানার হোল্ডিং ট্যাক্সের টাকা আত্মসাৎ, হাট বাজারের ৫% আত্মসাৎ, ভূমি হস্ততান্তরের ১% আত্মসাৎ, এলজিএসপি আত্মসাৎ, জন্ম নিবন্ধন ও করোনাসামগ্রীর বিপরীতে ৯২,৫০০ টাকা আত্মসাৎ, হাটের ইট-মাটি-রাবিশ বিক্রি করে আত্মসাৎ করা, ও সুর্নিদিষ্ট বিষয় না দিয়ে পরিষদের সভা করে ইচ্ছে মত রেজুলেশন তৈরী করা ইত্যাদি।
শুক্রবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২২
একক সিদ্ধান্তে পরিষদ চালানো, সদস্যদের অবমূল্যায়ন, এলজিএসপি, ভূমি হস্তান্তর ১% এবং হাটের ইট-রাবিশ-মাটি বিক্রি করে অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে রংপুরের পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। এহেন অনিয়ম ও দূর্নীতির কারনে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সদস্যরা সংখ্যা গরিষ্ঠের ভিত্তিতে অনাস্থা এনে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। পরিষদের নয় জন সদস্য চেয়ারম্যান নাজির হোসেনের বিরুদ্ধে ১৬টি অভিযোগ এনে অনাস্থা নিয়ে আসেন। তাদের এই অনাস্থার বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরসহ বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করেছেন তারা। ১৬টি অভিযোগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, ১২,২৬৫টি খানার হোল্ডিং ট্যাক্সের টাকা আত্মসাৎ, হাট বাজারের ৫% আত্মসাৎ, ভূমি হস্ততান্তরের ১% আত্মসাৎ, এলজিএসপি আত্মসাৎ, জন্ম নিবন্ধন ও করোনাসামগ্রীর বিপরীতে ৯২,৫০০ টাকা আত্মসাৎ, হাটের ইট-মাটি-রাবিশ বিক্রি করে আত্মসাৎ করা, ও সুর্নিদিষ্ট বিষয় না দিয়ে পরিষদের সভা করে ইচ্ছে মত রেজুলেশন তৈরী করা ইত্যাদি।