বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এবার নসিমন উল্টে আরাফাত শেখ (১৬) নামে একজন কিশোর নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরো ১০ শ্রমিক। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলের দিকে উপজেলার কাহালপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে, বাদল শেখ, রাকিব শেখ, মাসুম শেখসহ ১০ জনকে স্থানীয় হাসপাতালে ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহত আরাফাত শেখ মোল্লাহাট উপজেলার কুলিয়া গ্রামের ঠান্ডু শেখের ছেলে। আহতরা জানান, মাসুম শেখের ঢালাই গাড়ি নসিমনে করে আমরা নির্মাণ কাজে যাচ্ছিলাম। নসিমন চলমান অবস্থায় স্থানীয় কাহালপুর এলাকায় মহাসড়কেই নসিমনের একসেল ভেঙ্গে উল্টে যায়। এতে সকলেই আমরা নসিমনের তলে পড়ে যাই। আহতদের উদ্ধার করে মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। এর মধ্যে আরাফাত শেখ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। মোল্লাহাট হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মেহেদী হাসান শনিবার সকালে জানান, নসিমন গাড়ি মহাসড়কে চলাচল অবৈধ হওয়ায় দুর্ঘটনার পর এরা রাস্তা থেকে নসিমন সরিয়ে ফেলে এবং নিজেরাই হাসপাতালে ভর্ত্তি হয়েছে। মামলার ভয়ে এ ঘটনায় কেহ পুলিশের সাথে যোগাযোগ করছে না।
শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২২
বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এবার নসিমন উল্টে আরাফাত শেখ (১৬) নামে একজন কিশোর নির্মাণ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরো ১০ শ্রমিক। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) বিকেলের দিকে উপজেলার কাহালপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে, বাদল শেখ, রাকিব শেখ, মাসুম শেখসহ ১০ জনকে স্থানীয় হাসপাতালে ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহত আরাফাত শেখ মোল্লাহাট উপজেলার কুলিয়া গ্রামের ঠান্ডু শেখের ছেলে। আহতরা জানান, মাসুম শেখের ঢালাই গাড়ি নসিমনে করে আমরা নির্মাণ কাজে যাচ্ছিলাম। নসিমন চলমান অবস্থায় স্থানীয় কাহালপুর এলাকায় মহাসড়কেই নসিমনের একসেল ভেঙ্গে উল্টে যায়। এতে সকলেই আমরা নসিমনের তলে পড়ে যাই। আহতদের উদ্ধার করে মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। এর মধ্যে আরাফাত শেখ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। মোল্লাহাট হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মেহেদী হাসান শনিবার সকালে জানান, নসিমন গাড়ি মহাসড়কে চলাচল অবৈধ হওয়ায় দুর্ঘটনার পর এরা রাস্তা থেকে নসিমন সরিয়ে ফেলে এবং নিজেরাই হাসপাতালে ভর্ত্তি হয়েছে। মামলার ভয়ে এ ঘটনায় কেহ পুলিশের সাথে যোগাযোগ করছে না।