গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ শালমারা ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল আত্মসাতের অভিযোগ ওঠার পর সুবিধাভোগীদের তালিকা মোতাবেক স্থানীয় ৩ জন সাংবাদিক অনুসন্ধানে গেলে ইউপি সদস্য দুদু মিয়া তাদের মোবাইল ছিনতাই ও তাদের সহযোগিতাকারী আব্দুস সালামকে মারধর করেছেন।
সম্প্রতি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শালমারা ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ইউপি সদস্য দুদু মিয়া খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড অনলাইন করার বিষয়ে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। এতে ওই এলাকার ভুক্তভোগীরা গত ২ নভেম্বর শালমারা রেলস্টেশনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। ওই সমাবেশে স্থানীয় দরিদ্ররা গত ঈদ-উল আযহায় ইউপি সদস্য দুদু মিয়ার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ ভিজিএফের কোনো প্রকার চাল সুবিধাভোগী তালিকাভুক্তদের মাঝে বিতরণ না করে আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ তোলেন। পরে ওই ইউনিয়নে ভিজিএফের সুবিধাভোগীদের তালিকা সংগ্রহ করে সাংবাদিক আলমগীর হোসেন, শেখ মামুন হাসান ও নাঈম হোসেন ঘটনার সত্যতা জানার জন্য শালমারা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডে অনুসন্ধানে যান। অনুসন্ধান শেষে বিকেল ৪টায় সাংবাদিকরা শালমারা রেলস্টেশন থেকে শালমারা বাজারে আসার পথে ইউপি সদস্য দুদু মিয়া সাংবাদিকদের সহযোগিতাকারী আ. সালামের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে রাস্তায় ফেলে মারধর করেন। সেই দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণ করেন সাংবাদিকরা। দুদু মিয়া তখন ছালামকে ছেড়ে দিয়ে সাংবাদিক নাঈম ও সাংবাদিক শেখ মামুন হাসানের ফোন ছিনিয়ে নেয়ার জন্য ধস্তাধস্তি শুরু করেন। পরে স্থানীয় লোকজন আ. সালামকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করায়।
শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২২
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ শালমারা ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল আত্মসাতের অভিযোগ ওঠার পর সুবিধাভোগীদের তালিকা মোতাবেক স্থানীয় ৩ জন সাংবাদিক অনুসন্ধানে গেলে ইউপি সদস্য দুদু মিয়া তাদের মোবাইল ছিনতাই ও তাদের সহযোগিতাকারী আব্দুস সালামকে মারধর করেছেন।
সম্প্রতি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শালমারা ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ইউপি সদস্য দুদু মিয়া খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড অনলাইন করার বিষয়ে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। এতে ওই এলাকার ভুক্তভোগীরা গত ২ নভেম্বর শালমারা রেলস্টেশনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে। ওই সমাবেশে স্থানীয় দরিদ্ররা গত ঈদ-উল আযহায় ইউপি সদস্য দুদু মিয়ার বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ ভিজিএফের কোনো প্রকার চাল সুবিধাভোগী তালিকাভুক্তদের মাঝে বিতরণ না করে আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ তোলেন। পরে ওই ইউনিয়নে ভিজিএফের সুবিধাভোগীদের তালিকা সংগ্রহ করে সাংবাদিক আলমগীর হোসেন, শেখ মামুন হাসান ও নাঈম হোসেন ঘটনার সত্যতা জানার জন্য শালমারা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডে অনুসন্ধানে যান। অনুসন্ধান শেষে বিকেল ৪টায় সাংবাদিকরা শালমারা রেলস্টেশন থেকে শালমারা বাজারে আসার পথে ইউপি সদস্য দুদু মিয়া সাংবাদিকদের সহযোগিতাকারী আ. সালামের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে রাস্তায় ফেলে মারধর করেন। সেই দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণ করেন সাংবাদিকরা। দুদু মিয়া তখন ছালামকে ছেড়ে দিয়ে সাংবাদিক নাঈম ও সাংবাদিক শেখ মামুন হাসানের ফোন ছিনিয়ে নেয়ার জন্য ধস্তাধস্তি শুরু করেন। পরে স্থানীয় লোকজন আ. সালামকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করায়।