খুন, অপহরণসহ নানা অপরাধে অস্থির উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প। সেখানে আগে থেকেই সক্রিয় ছিল সন্ত্রাসীদের বহু গ্রুপ-উপগ্রুপ। তার সঙ্গে সবশেষ যোগ হয়েছে জঙ্গি আতঙ্ক।
গত সোমবার কুতুপালং ক্যাম্প থেকে গোলাগুলি শেষে র্যাব গ্রেপ্তার করে জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শ্বারকীয়া’র সামরিক শাখার প্রধান মাসকুর রহমান রনবীর ও তার সহযোগী বোমা বিশেষজ্ঞ আবুল বাশারকে। তাদের আটকের পর আতঙ্ক বেড়েছে ক্যাম্প ও স্থানীয়দের মাঝে।
স্থানীয়রা জানান, ক্যাম্প আসার পর থেকে অনেকেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এখন নতুন করে সেখানে যোগ হয়েছে জঙ্গি আতঙ্ক।
বহু বছর আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জঙ্গি তৎপরতার কথা শোনা গেলেও গত ৬/৭ বছরে তেমন কিছু দেখা যায়নি। তাই বড় দুই জঙ্গি নেতা আটকের পর এ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হলদিয়াপালং ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরি বলেন, রোহিঙ্গাদের যেকোনো কাজে ব্যবহার করা যায়। তাই জঙ্গি সংগঠনে তারা জড়িয়ে গেছে কিনা তা নিয়ে উদ্বিগ্ন তারা।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যদি একবার জঙ্গিরা মাথা চারা দিয়ে উঠতে পারে তবে তাদের নিয়ন্ত্রণ করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে।
তবে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মইন বলছে, আটক দুজন কোন রোহিঙ্গাকে তাদের সংগঠনে টেনেছে বা প্রশিক্ষণ দিয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বড় দুই জঙ্গি নেতাকে আটকের পর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়লেও; এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ বক্তব্য দিতে রাজি হননি। তবে সতর্ক নজর রাখার কথা জানিয়েছেন তারা।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩
খুন, অপহরণসহ নানা অপরাধে অস্থির উখিয়া-টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প। সেখানে আগে থেকেই সক্রিয় ছিল সন্ত্রাসীদের বহু গ্রুপ-উপগ্রুপ। তার সঙ্গে সবশেষ যোগ হয়েছে জঙ্গি আতঙ্ক।
গত সোমবার কুতুপালং ক্যাম্প থেকে গোলাগুলি শেষে র্যাব গ্রেপ্তার করে জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শ্বারকীয়া’র সামরিক শাখার প্রধান মাসকুর রহমান রনবীর ও তার সহযোগী বোমা বিশেষজ্ঞ আবুল বাশারকে। তাদের আটকের পর আতঙ্ক বেড়েছে ক্যাম্প ও স্থানীয়দের মাঝে।
স্থানীয়রা জানান, ক্যাম্প আসার পর থেকে অনেকেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এখন নতুন করে সেখানে যোগ হয়েছে জঙ্গি আতঙ্ক।
বহু বছর আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জঙ্গি তৎপরতার কথা শোনা গেলেও গত ৬/৭ বছরে তেমন কিছু দেখা যায়নি। তাই বড় দুই জঙ্গি নেতা আটকের পর এ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হলদিয়াপালং ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরি বলেন, রোহিঙ্গাদের যেকোনো কাজে ব্যবহার করা যায়। তাই জঙ্গি সংগঠনে তারা জড়িয়ে গেছে কিনা তা নিয়ে উদ্বিগ্ন তারা।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যদি একবার জঙ্গিরা মাথা চারা দিয়ে উঠতে পারে তবে তাদের নিয়ন্ত্রণ করা অনেক কঠিন হয়ে যাবে।
তবে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মইন বলছে, আটক দুজন কোন রোহিঙ্গাকে তাদের সংগঠনে টেনেছে বা প্রশিক্ষণ দিয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বড় দুই জঙ্গি নেতাকে আটকের পর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়লেও; এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ বক্তব্য দিতে রাজি হননি। তবে সতর্ক নজর রাখার কথা জানিয়েছেন তারা।