নীলফামারী ডোমারে বিভিন্ন এনজিওর ঋণের চাপে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে জাহিদুল ইসলাম(৩৬) নামে দম্পতি। গত বুধবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে জাহিদুল ইসলাম নিজ পেটে ছোরা মারলে তাকে বাঁচাতে স্ত্রী নুর জাহান (৩০) এগিয়ে আসলে তার পেটেও ছোরা মারেন । এতে স্বামী-স্ত্রীর পেটের ভূড়ি বেড়িয়ে আসে। তাদের পরিবারের লোকজনের চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে দ্রুত ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করান। তাদের অবস্থার অবনতি হলে দায়িত্বরত ডাক্তার রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। বর্তমানে তারা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার উপজেলা বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কামার পাড়া গ্রামে। জাহিদুল ইসলাম ওই এলাকার খিজির মামুদের ছেলে। পরিবার সূত্রে জানাযায়, জাহিদুল ইসলাম দম্পতি এসকেএস, আশা, পপি, প্রশিকাসহ আরো বিভিন্ন এনজিও থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকা ঋণ গ্রহণ করেন। গত মঙ্গলবার দিনে এসকেএস ও আশা এনজিও কর্মীরা এসে কিস্তির জন্য চাপ প্রয়োগ করে। এ নিয়ে রাতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লাগে। জাহিদুল ইসলামের চাচি ফুলো বেগম জানান, জাহিদুল আগে অটো চালাতো। অভাব অনটনের কারনে কিছুদিন আগে অটোটি বিক্রি করে দেয়। এরপর থেকে এনজিওর কিস্তি চালাতে হিমশিম খায়। এগুলো বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে এই ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মাহমুদ উন নবী জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩
নীলফামারী ডোমারে বিভিন্ন এনজিওর ঋণের চাপে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে জাহিদুল ইসলাম(৩৬) নামে দম্পতি। গত বুধবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে জাহিদুল ইসলাম নিজ পেটে ছোরা মারলে তাকে বাঁচাতে স্ত্রী নুর জাহান (৩০) এগিয়ে আসলে তার পেটেও ছোরা মারেন । এতে স্বামী-স্ত্রীর পেটের ভূড়ি বেড়িয়ে আসে। তাদের পরিবারের লোকজনের চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে দ্রুত ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করান। তাদের অবস্থার অবনতি হলে দায়িত্বরত ডাক্তার রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। বর্তমানে তারা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার উপজেলা বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কামার পাড়া গ্রামে। জাহিদুল ইসলাম ওই এলাকার খিজির মামুদের ছেলে। পরিবার সূত্রে জানাযায়, জাহিদুল ইসলাম দম্পতি এসকেএস, আশা, পপি, প্রশিকাসহ আরো বিভিন্ন এনজিও থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকা ঋণ গ্রহণ করেন। গত মঙ্গলবার দিনে এসকেএস ও আশা এনজিও কর্মীরা এসে কিস্তির জন্য চাপ প্রয়োগ করে। এ নিয়ে রাতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া লাগে। জাহিদুল ইসলামের চাচি ফুলো বেগম জানান, জাহিদুল আগে অটো চালাতো। অভাব অনটনের কারনে কিছুদিন আগে অটোটি বিক্রি করে দেয়। এরপর থেকে এনজিওর কিস্তি চালাতে হিমশিম খায়। এগুলো বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে এই ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ মাহমুদ উন নবী জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।