মব্রু সীমান্তে বসবাসকারী ৩৬ পরিবারের প্রায় ১৮০ রোহিঙ্গাকে উখিয়ার ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়েছে। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্তে মায়ানমারের সশস্ত্র দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাতের জেরে শূন্যরেখার ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে আশ্রয় নেয় এসব রোহিঙ্গা।
রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে প্রথম দফায় বান্দরবান সীমান্তের তুমব্রু গ্রাম থেকে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসা হয় রোহিঙ্গাদের। এরপর নানা কার্যক্রম শেষে তাদের ট্রানজিট পয়েন্টে নিয়ে যাওয়া হয়।
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ৩৬ পরিবারের ১৮০ জনের মতো রোহিঙ্গাকে উখিয়া ক্যাম্পে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তুমব্রু সীমান্তের রোহিঙ্গাদের নিয়ে আমাদের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, ‘১৮০ জনের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে তাদের ট্রানজিট ক্যাম্পে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাকিদেরও যাচাই বাছাই কার্যক্রম শেষে পর্যায়ক্রমে স্থানান্তর করা হবে।’
গত ১৮ জানুয়ারি মায়ানমারের সশস্ত্র দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে একজন নিহতের ঘটনা ঘটে। এছাড়া শূন্যরেখায় অবস্থিত রোহিঙ্গাদের বসতঘর আগুনে পুড়ে যাওয়ায় প্রায় ৩ হাজার রোহিঙ্গা তুমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেয়। পরে ২৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত কমিটি ওই রোহিঙ্গাদের তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শেষে তাদের স্থানান্তর কার্যক্রম শুরু করে।
রোববার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
মব্রু সীমান্তে বসবাসকারী ৩৬ পরিবারের প্রায় ১৮০ রোহিঙ্গাকে উখিয়ার ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়েছে। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্তে মায়ানমারের সশস্ত্র দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাতের জেরে শূন্যরেখার ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে আশ্রয় নেয় এসব রোহিঙ্গা।
রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে প্রথম দফায় বান্দরবান সীমান্তের তুমব্রু গ্রাম থেকে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসা হয় রোহিঙ্গাদের। এরপর নানা কার্যক্রম শেষে তাদের ট্রানজিট পয়েন্টে নিয়ে যাওয়া হয়।
অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ৩৬ পরিবারের ১৮০ জনের মতো রোহিঙ্গাকে উখিয়া ক্যাম্পে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তুমব্রু সীমান্তের রোহিঙ্গাদের নিয়ে আমাদের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।’
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, ‘১৮০ জনের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে তাদের ট্রানজিট ক্যাম্পে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাকিদেরও যাচাই বাছাই কার্যক্রম শেষে পর্যায়ক্রমে স্থানান্তর করা হবে।’
গত ১৮ জানুয়ারি মায়ানমারের সশস্ত্র দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে একজন নিহতের ঘটনা ঘটে। এছাড়া শূন্যরেখায় অবস্থিত রোহিঙ্গাদের বসতঘর আগুনে পুড়ে যাওয়ায় প্রায় ৩ হাজার রোহিঙ্গা তুমব্রু গ্রামে আশ্রয় নেয়। পরে ২৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত কমিটি ওই রোহিঙ্গাদের তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শেষে তাদের স্থানান্তর কার্যক্রম শুরু করে।