গ্রাহকদের জন্য ফোরজি ও ফাইভজি স্মার্টফোন কেনাকে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী করতে ‘পে-লেটার’ এর মাধ্যমে যৌথ সেবায় যুক্ত হলো বিকাশ, গ্রামীণফোন এবং সিটি ব্যাংক। এর মাধ্যমে যোগ্য বিকাশ গ্রাহকরা অ্যাপ থেকে সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ সেবা ‘পে-লেটার’ ব্যবহার করে ‘গ্রামীণফোন এক্সপেরিয়েন্স’ এবং এর বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট থাকা স্মার্টফোন পার্টনার ব্র্যান্ড সেলস পয়েন্ট থেকে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
পে-লেটার সেবা ব্যবহার করে গ্রাহকরা বিকাশ অ্যাপ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে পেমেন্ট করতে পারবেন, এক্ষেত্রে তাকে ৫০০ টাকা থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষুদ্রঋণ দেয়া হবে। গ্রাহক কোনো ইন্টারেস্ট ছাড়াই ৭ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন, তা না হলে, পে-লেটার টি ৩ মাসের ক্ষুদ্র ঋণে পরিণত হয়ে যাবে এবং বার্ষিক ৯% হারে ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে।
এদিকে, ৬ মাসে পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহককে ২০ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট শুরুতেই দিতে হবে এবং বাকি ৮০ শতাংশ পে-লেটারের মাধ্যমে সমান কিস্তিতে ভাগ হয়ে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিশোধ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রেও বার্ষিক ৯% হারে ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে। গ্রাহকরা চাইলে নির্ধারিত তারিখের আগেও টাকা পরিশোধ করে দিতে পারবেন। পে-লেটার সেবায় এককালীন একটি প্রসেসিং ফি যুক্ত হবে।
এছাড়া, গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী ডাটা প্যাকেজ নিয়ে এসেছে গ্রামীণফোন। মাইজিপি অ্যাপ থেকে ১৯৯ টাকায় ৩০ দিন মেয়াদে ৭জিবি (৪জিবি রেগুলার ও ৩জিবি সোশ্যাল মিডিয়া) ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনতে পারছেন গ্রাহকরা। স্মার্টফোন কেনার তারিখ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত একজন গ্রাহক যতবার ইচ্ছা ততবার অফারটি গ্রহণ করতে পারবেন।
পার্টনারশিপ নিয়ে গ্রামীণফোনের চিফ ডিজিটাল অফিসার সোলায়মান আলম বলেন, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে অন্যতম বাধা স্মার্টফোনের দাম। তাই সুলভ ও গ্রাহকবান্ধব অর্থায়নের সুযোগ তৈরি করার মাধ্যমে আমরা আরও বেশি মানুষকে ডিজিটালি কানেক্টেড সোসাইটির সুবিধা উপভোগ করার সুযোগ করে দিতে চাই।
বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, স্মার্টফোনের মাধ্যমে উন্নত ডিজিটাল সেবা প্রদান এবং গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ ব্যবহারের অভিজ্ঞতা বাড়ানোর লক্ষ্যেই এই পার্টনারশিপ করা হয়েছে। গ্রামীণফোন ও সিটি ব্যাংকের মতো পার্টনারদের সাথে মিলে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে আরও উদ্ভাবনী সেবা নিয়ে আসতে কাজ চালিয়ে যাবে বিকাশ।
সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মোঃ অরূপ হায়দার বলেন, ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে গ্রাহকদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখতে একাধিক পার্টনাররা মিলে ‘পে-লেটার’ এর মতো একটি উদ্ভাবনী সেবা চালু করেছে। এখন বিকাশ এবং সিটি ব্যাংকের তৈরি প্রযুক্তি ও এর প্রয়োগ প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রাহকের কাছে ঋণ এবং সঞ্চয়ের মতো ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে।
উল্লেখ্য, গ্রামীণফোন গ্রাহকরা এখন মাইজিপি অ্যাপ থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন।
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
গ্রাহকদের জন্য ফোরজি ও ফাইভজি স্মার্টফোন কেনাকে আরও সহজ ও সাশ্রয়ী করতে ‘পে-লেটার’ এর মাধ্যমে যৌথ সেবায় যুক্ত হলো বিকাশ, গ্রামীণফোন এবং সিটি ব্যাংক। এর মাধ্যমে যোগ্য বিকাশ গ্রাহকরা অ্যাপ থেকে সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ক্ষুদ্র ঋণ সেবা ‘পে-লেটার’ ব্যবহার করে ‘গ্রামীণফোন এক্সপেরিয়েন্স’ এবং এর বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট থাকা স্মার্টফোন পার্টনার ব্র্যান্ড সেলস পয়েন্ট থেকে স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
পে-লেটার সেবা ব্যবহার করে গ্রাহকরা বিকাশ অ্যাপ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে পেমেন্ট করতে পারবেন, এক্ষেত্রে তাকে ৫০০ টাকা থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষুদ্রঋণ দেয়া হবে। গ্রাহক কোনো ইন্টারেস্ট ছাড়াই ৭ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন, তা না হলে, পে-লেটার টি ৩ মাসের ক্ষুদ্র ঋণে পরিণত হয়ে যাবে এবং বার্ষিক ৯% হারে ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে।
এদিকে, ৬ মাসে পরিশোধ পদ্ধতিতে গ্রাহককে ২০ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট শুরুতেই দিতে হবে এবং বাকি ৮০ শতাংশ পে-লেটারের মাধ্যমে সমান কিস্তিতে ভাগ হয়ে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিশোধ হয়ে যাবে। এক্ষেত্রেও বার্ষিক ৯% হারে ইন্টারেস্ট প্রযোজ্য হবে। গ্রাহকরা চাইলে নির্ধারিত তারিখের আগেও টাকা পরিশোধ করে দিতে পারবেন। পে-লেটার সেবায় এককালীন একটি প্রসেসিং ফি যুক্ত হবে।
এছাড়া, গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী ডাটা প্যাকেজ নিয়ে এসেছে গ্রামীণফোন। মাইজিপি অ্যাপ থেকে ১৯৯ টাকায় ৩০ দিন মেয়াদে ৭জিবি (৪জিবি রেগুলার ও ৩জিবি সোশ্যাল মিডিয়া) ইন্টারনেট প্যাকেজ কিনতে পারছেন গ্রাহকরা। স্মার্টফোন কেনার তারিখ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত একজন গ্রাহক যতবার ইচ্ছা ততবার অফারটি গ্রহণ করতে পারবেন।
পার্টনারশিপ নিয়ে গ্রামীণফোনের চিফ ডিজিটাল অফিসার সোলায়মান আলম বলেন, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে অন্যতম বাধা স্মার্টফোনের দাম। তাই সুলভ ও গ্রাহকবান্ধব অর্থায়নের সুযোগ তৈরি করার মাধ্যমে আমরা আরও বেশি মানুষকে ডিজিটালি কানেক্টেড সোসাইটির সুবিধা উপভোগ করার সুযোগ করে দিতে চাই।
বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, স্মার্টফোনের মাধ্যমে উন্নত ডিজিটাল সেবা প্রদান এবং গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ ব্যবহারের অভিজ্ঞতা বাড়ানোর লক্ষ্যেই এই পার্টনারশিপ করা হয়েছে। গ্রামীণফোন ও সিটি ব্যাংকের মতো পার্টনারদের সাথে মিলে গ্রাহকদের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে আরও উদ্ভাবনী সেবা নিয়ে আসতে কাজ চালিয়ে যাবে বিকাশ।
সিটি ব্যাংকের হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মোঃ অরূপ হায়দার বলেন, ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে গ্রাহকদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখতে একাধিক পার্টনাররা মিলে ‘পে-লেটার’ এর মতো একটি উদ্ভাবনী সেবা চালু করেছে। এখন বিকাশ এবং সিটি ব্যাংকের তৈরি প্রযুক্তি ও এর প্রয়োগ প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রাহকের কাছে ঋণ এবং সঞ্চয়ের মতো ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে।
উল্লেখ্য, গ্রামীণফোন গ্রাহকরা এখন মাইজিপি অ্যাপ থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন।