সাম্প্রতিক বন্যায় দুর্গতদের সহায়তায় কাজ করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক স্টান্ডার্ড চার্টার্ড। দেশের উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের এক লাখ বন্যাকবলিত মানুষদের খাদ্যসামগ্রীসহ জরুরি সহায়তা প্রদান করছেন দেশের শীর্ষ এ ব্যাংকটি।
এ উদ্যোগের আওতায়, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সিলেট, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুরসহ বন্যাকবলিত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর কাছে সাত দিনের খাবারের ব্যবস্থা সম্বলিত ত্রাণ প্যাকেজ পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। প্যাকেজগুলোতে রয়েছে জরুরী শুকনো খাবার, স্যালাইন, পানি ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট। এ উদ্যোগের প্রথম পর্যায়ে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ত্রাণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী অফিসার নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যার তীব্রতা ছিল অপ্রত্যাশিত। এ অবস্থায় সমাজের সবাই সম্মিলিতভাবে যেভাবে দুর্গতদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে তা সত্যিই আমাদের অনুপ্রেরণা জোগায়। ১১৯ বছর ধরে এদেশে সেবা প্রদান করা ব্যাংক হিসেবে দেশের এই প্রচেষ্টায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিপদগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করা আমাদের একান্ত কর্তব্য। আমরা এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে তো বটেই, ভবিষ্যতেও টিকে থাকার সংগ্রামে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি নিয়ে দেশের অগ্রগতির সত্যিকারের অংশীদার হয়ে পাশে থাকবো।’
বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সাম্প্রতিক বন্যায় দুর্গতদের সহায়তায় কাজ করছে দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক স্টান্ডার্ড চার্টার্ড। দেশের উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের এক লাখ বন্যাকবলিত মানুষদের খাদ্যসামগ্রীসহ জরুরি সহায়তা প্রদান করছেন দেশের শীর্ষ এ ব্যাংকটি।
এ উদ্যোগের আওতায়, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সিলেট, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুরসহ বন্যাকবলিত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর কাছে সাত দিনের খাবারের ব্যবস্থা সম্বলিত ত্রাণ প্যাকেজ পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। প্যাকেজগুলোতে রয়েছে জরুরী শুকনো খাবার, স্যালাইন, পানি ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট। এ উদ্যোগের প্রথম পর্যায়ে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ত্রাণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী অফিসার নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যার তীব্রতা ছিল অপ্রত্যাশিত। এ অবস্থায় সমাজের সবাই সম্মিলিতভাবে যেভাবে দুর্গতদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে তা সত্যিই আমাদের অনুপ্রেরণা জোগায়। ১১৯ বছর ধরে এদেশে সেবা প্রদান করা ব্যাংক হিসেবে দেশের এই প্রচেষ্টায় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিপদগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করা আমাদের একান্ত কর্তব্য। আমরা এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে তো বটেই, ভবিষ্যতেও টিকে থাকার সংগ্রামে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি নিয়ে দেশের অগ্রগতির সত্যিকারের অংশীদার হয়ে পাশে থাকবো।’