তীব্র তারল্য সংকটে থাকা পাঁচটি ব্যাংক বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছে। এর ফলে তারা তুলনামূলকভাবে সবল ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে আন্তঃব্যাংক লেনদেনের মাধ্যমে টাকা ধার নিতে পারবে। বাংলাদেশ ব্যাংক জামিনদার হিসেবে কাজ করবে, যদিও সে জন্য সামান্য কমিশন নেবে।
রোববার চুক্তি স্বাক্ষর করা ব্যাংকগুলো হলো—ন্যাশনাল ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা জানান, সহায়তা পাওয়ার নির্দিষ্ট সময় এখনও নির্ধারণ হয়নি।
এদিকে, ঢাকার শাখায় গ্রাহকরা টাকা তুলতে গিয়ে তীব্র ভোগান্তির মুখে পড়ছেন। গত সপ্তাহে এসব ব্যাংক তারল্য সহায়তার জন্য আবেদন করেছিল, যা বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদন দিয়েছে।
৫ অগাস্ট সরকারের পতনের পর ব্যাংক খাতে অস্থিরতা শুরু হয়, বিশেষ করে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকা ব্যাংকগুলোতে। নতুন গভর্নর আহসান মনসুর দায়িত্ব গ্রহণের পর ব্যাংকগুলোর মধ্যে আর্থিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
তীব্র তারল্য সংকটে থাকা পাঁচটি ব্যাংক বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছে। এর ফলে তারা তুলনামূলকভাবে সবল ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে আন্তঃব্যাংক লেনদেনের মাধ্যমে টাকা ধার নিতে পারবে। বাংলাদেশ ব্যাংক জামিনদার হিসেবে কাজ করবে, যদিও সে জন্য সামান্য কমিশন নেবে।
রোববার চুক্তি স্বাক্ষর করা ব্যাংকগুলো হলো—ন্যাশনাল ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা জানান, সহায়তা পাওয়ার নির্দিষ্ট সময় এখনও নির্ধারণ হয়নি।
এদিকে, ঢাকার শাখায় গ্রাহকরা টাকা তুলতে গিয়ে তীব্র ভোগান্তির মুখে পড়ছেন। গত সপ্তাহে এসব ব্যাংক তারল্য সহায়তার জন্য আবেদন করেছিল, যা বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদন দিয়েছে।
৫ অগাস্ট সরকারের পতনের পর ব্যাংক খাতে অস্থিরতা শুরু হয়, বিশেষ করে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে থাকা ব্যাংকগুলোতে। নতুন গভর্নর আহসান মনসুর দায়িত্ব গ্রহণের পর ব্যাংকগুলোর মধ্যে আর্থিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।