বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম, যাদের অধিকাংশই সুদ ভিত্তিক বিনিয়োগ করার পরিবর্তে শরীয়াহ ভিত্তিক বিনিয়োগ তথা সুদবিহীন বিনিয়োগে উৎসাহিত। এজন্য শুধু বন্ড মার্কেট নয়, শরীয়াহ ভিত্তিক মার্কেটের সম্পূর্ণ অবকাঠামোটাই পুনর্গঠন করা প্রয়োজন।’
বিএসইসি গঠিত শরীয়াহ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচন সংক্রান্ত মনোনয়ন কমিটির প্রথম সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএসইসি ভবনে কমিটির আহ্বায়ক খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল সোমবার বিএসইসি থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম, যাদের অধিকাংশই সুদ ভিত্তিক বিনিয়োগ করার পরিবর্তে শরীয়াহ ভিত্তিক বিনিয়োগ তথা সুদবিহীন বিনিয়োগে উৎসাহিত। এজন্য শুধু বন্ড মার্কেট নয়, শরীয়াহ ভিত্তিক মার্কেটের সম্পূর্ণ অবকাঠামোটাই পুনর্গঠন করা প্রয়োজন। সেসব বিনিয়োগকারীর কথা চিন্তা করে শরীয়াহ ভিত্তিক সিকিউরিটিতে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার নিমিত্ত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (শরিয়াহ অ্যাডভইজারি কাউন্সিল) রুলস ২০২২ প্রণীত হয়েছে। দেশের পুঁজিবাজারের জন্য ইসলামিক শরীয়াহ ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের নতুন সুযোগ ও সম্ভাবনা তৈরি করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইসলামিক শরীয়াহ ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের সিকিউরিটিজ ইস্যুসহ ইসলামিক ক্যাপিটাল মার্কেট গঠনের ক্ষেত্রে শরীয়াহ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে বিএসইসির প্রত্যাশা এবং এজন্যই বিএসইসি শরীয়াহ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম, যাদের অধিকাংশই সুদ ভিত্তিক বিনিয়োগ করার পরিবর্তে শরীয়াহ ভিত্তিক বিনিয়োগ তথা সুদবিহীন বিনিয়োগে উৎসাহিত। এজন্য শুধু বন্ড মার্কেট নয়, শরীয়াহ ভিত্তিক মার্কেটের সম্পূর্ণ অবকাঠামোটাই পুনর্গঠন করা প্রয়োজন।’
বিএসইসি গঠিত শরীয়াহ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচন সংক্রান্ত মনোনয়ন কমিটির প্রথম সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএসইসি ভবনে কমিটির আহ্বায়ক খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল সোমবার বিএসইসি থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম, যাদের অধিকাংশই সুদ ভিত্তিক বিনিয়োগ করার পরিবর্তে শরীয়াহ ভিত্তিক বিনিয়োগ তথা সুদবিহীন বিনিয়োগে উৎসাহিত। এজন্য শুধু বন্ড মার্কেট নয়, শরীয়াহ ভিত্তিক মার্কেটের সম্পূর্ণ অবকাঠামোটাই পুনর্গঠন করা প্রয়োজন। সেসব বিনিয়োগকারীর কথা চিন্তা করে শরীয়াহ ভিত্তিক সিকিউরিটিতে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার নিমিত্ত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (শরিয়াহ অ্যাডভইজারি কাউন্সিল) রুলস ২০২২ প্রণীত হয়েছে। দেশের পুঁজিবাজারের জন্য ইসলামিক শরীয়াহ ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের নতুন সুযোগ ও সম্ভাবনা তৈরি করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইসলামিক শরীয়াহ ভিত্তিক বিভিন্ন ধরনের সিকিউরিটিজ ইস্যুসহ ইসলামিক ক্যাপিটাল মার্কেট গঠনের ক্ষেত্রে শরীয়াহ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে বিএসইসির প্রত্যাশা এবং এজন্যই বিএসইসি শরীয়াহ অ্যাডভাইজরি কাউন্সিল গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।