ঢাকার ধানমন্ডিতে ফাস্টফুডের চেইনশপ আমেরিকান বার্গারে অভিযান চালিয়ে ভ্যাট নিবন্ধন না পাওয়ার কথা জানিয়েছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। অর্থাৎ গত এক দশক ধরে ভ্যাট না দিয়েই ব্যবসা চালিয়ে আসছিল প্রতিষ্ঠানটি। এতে রাজস্ব হারিয়েছে সরকার। একজন ভোক্তার অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) আমেরিকান বার্গারের ধানমন্ডি শাখায় অভিযান চালায় ভ্যাট গোয়েন্দারা।
অভিযানে পস মেশিন জব্দ করা হয়েছে। তাদের ভ্যাট ফাঁকির ঘটনা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর।
ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একজন ক্রেতা আমেরিকান বার্গার থেকে খাবার কিনে বিল দেয়ার সময় ভ্যাট চালান না দিলে ওই ক্রেতা ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরে এসে অভিযোগ করেন।’
এরপর অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। মইনুল খান বলেন, ‘অভিযানের সময় গোয়েন্দা দল দেখতে পান, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা পরিচালনা করলেও কোন ধরনের ভ্যাট পরিশোধ করেনি। এমনকি ১৩ ডিজিটের ভ্যাট নিবন্ধন পর্যন্ত গ্রহণ করেনি।’
আমেরিকান বার্গারের ওই শাখায় কী পরিমাণ বিক্রি কিংবা ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে, তার হিসাব এখনও করতে পারেনি ভ্যাট গোয়েন্দারা। তবে পস মেশিন থেকে গত আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চার মাসেই প্রায় ১৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকার বেশি বিক্রির তথ্য পাওয়া গেছে।
মইনুল খান বলেন, ‘অভিযানে পস মেশিনটি ছাড়াও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জব্দ করা হয়েছে। এখন বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা দায়েরসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১
ঢাকার ধানমন্ডিতে ফাস্টফুডের চেইনশপ আমেরিকান বার্গারে অভিযান চালিয়ে ভ্যাট নিবন্ধন না পাওয়ার কথা জানিয়েছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর। অর্থাৎ গত এক দশক ধরে ভ্যাট না দিয়েই ব্যবসা চালিয়ে আসছিল প্রতিষ্ঠানটি। এতে রাজস্ব হারিয়েছে সরকার। একজন ভোক্তার অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) আমেরিকান বার্গারের ধানমন্ডি শাখায় অভিযান চালায় ভ্যাট গোয়েন্দারা।
অভিযানে পস মেশিন জব্দ করা হয়েছে। তাদের ভ্যাট ফাঁকির ঘটনা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর।
ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একজন ক্রেতা আমেরিকান বার্গার থেকে খাবার কিনে বিল দেয়ার সময় ভ্যাট চালান না দিলে ওই ক্রেতা ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরে এসে অভিযোগ করেন।’
এরপর অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে অভিযান চালানো হয়। মইনুল খান বলেন, ‘অভিযানের সময় গোয়েন্দা দল দেখতে পান, প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা পরিচালনা করলেও কোন ধরনের ভ্যাট পরিশোধ করেনি। এমনকি ১৩ ডিজিটের ভ্যাট নিবন্ধন পর্যন্ত গ্রহণ করেনি।’
আমেরিকান বার্গারের ওই শাখায় কী পরিমাণ বিক্রি কিংবা ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে, তার হিসাব এখনও করতে পারেনি ভ্যাট গোয়েন্দারা। তবে পস মেশিন থেকে গত আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চার মাসেই প্রায় ১৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকার বেশি বিক্রির তথ্য পাওয়া গেছে।
মইনুল খান বলেন, ‘অভিযানে পস মেশিনটি ছাড়াও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জব্দ করা হয়েছে। এখন বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মামলা দায়েরসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’