alt

অর্থ-বাণিজ্য

উত্থানের সপ্তাহে পৌনে সাত হাজার কোটি টাকা ফিরলো শেয়ারবাজারে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১

আগের সপ্তাহে ১৫ হাজার কোটি টাকা হারালেও গত সপ্তাহে পৌনে সাত হাজার কোটি টাকা ফিরে পেয়েছে বিনিয়োগকারীরা। সপ্তাহটিতে সব সূচকই বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে।

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯৭ কোটি ৩৫ লাখ ৬৭ হাজার ৮৭৮ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৫২ হাজার ৮৪০ কোটি ৬২ লাখ ৬৯ হাজার ৬৯১ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ছয় হাজার ৭৪৩ কোটি ২৭ লাখ ১ হাজার ৮১৩ টাকা বা ১.২৩ শতাংশ বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছে।

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) পাঁচ হাজার ৩৯ কোটি ৯৭ লাখ ৭৬ হাজার ৪৪০ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ছয় হাজার ৩০৬ কোটি ২৫ লাখ ৫ হাজার ১৭ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন এক হাজার ২৬৬ কোটি ২৭ লাখ ২৮ হাজার ৫৭৭ টাকা বা ২০ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৪.১১ পয়েন্ট বা ১.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৯৩৬.২০ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৬.৫৩ পয়েন্ট বা ১.১৫ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৩.০৭ পয়েন্ট বা ১.২৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৫৮.৯২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬৩৫.৯৪ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৬টির বা ৪৬.৩২ শতাংশের, কমেছে ১৬৮টির বা ৪৪.২১ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির বা ৯.৪৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৪২ কোটি ৬৫ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৬ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৬১ কোটি ৯২ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৯ কোটি ২৬ লাখ ২০ হাজার ৭৩৪ টাকা বা ৭ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯৬.৭৫ পয়েন্ট বা ০.৯৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ২৫৪.৮৭ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১২০.২২ পয়েন্ট বা ০.৯৯ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২৪০.৮৬ পয়েন্ট বা ১.৭০ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ২২.৩৪ পয়েন্ট বা ১.৪৬ শতাংশ এবং সিএসআই ১১.০৬ পয়েন্ট বা ০.৯০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২ হাজার ১৮০.৪৮ পয়েন্টে, ১৪ হাজার ৩৫৪.৩৪ পয়েন্টে, এক হাজার ৫৪৮.১২ পয়েন্টে এবং সিএসআই এক হাজার ২৩৯.২৪ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫৩টির বা ৪৫.১৩ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৬২টির বা ৪৭.৭৯ শতাংশের কমেছে এবং ২৪টির বা ৭.০৮ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) ডিএসই’র সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) সোয় ১ শতাংশ বেড়েছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৮.১৭ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৮.৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২৪ পয়েন্ট বা ১.৩২ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ১১.৮৭ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৫.৯৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ৩৩.৬৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৭.৮০ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৪.৮০ পয়েন্টে, বীমা খাতের ২১.২১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ১৪.৫১ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ৬৫.৪৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১৩.৮৮ শতাংশ, চামড়া খাতের ৪১.৫৮ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৫৮.৯০ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ১০১.৩৯ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩০৬.৭৬ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৫০.৪৯ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.১৫ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ২২.৫৭ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ১০৭.৬১ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৩২.৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

ছবি

সয়াবিন তেলের লিটার প্রতি দাম বাড়ল ৪ টাকা

ছবি

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

ছবি

ব্যাংক এশিয়া কিনবে পাকিস্তানি ব্যাংক আলফালাহর বাংলাদেশ অংশ

ছবি

এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৭%: আইএমএফ

ছবি

একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় থাকা ব্যাংক চাইলে সরে যেতে পারবে, তবে শর্তসাপেক্ষে : কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছবি

পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী

ছবি

একীভূত ব্যাংক : পাঁচটির বাইরে আপাতত আর না

ছবি

ঈদে মানুষের মাঝে স্বস্তি দেখেছি : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

ছবি

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বিশ্ব ব্যাংকের চেয়ে বেশি দেখছে এডিবি

ছবি

মার্চে দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৮১ শতাংশ

ছবি

ঈদের আগে পাঁচ দিনে দেশে এলো ৪৬ কোটি ডলার

ছবি

শিল্পাঞ্চলের বাইরের কারখানায় গ্যাস-বিদ্যুৎ আর নয়, পাবেনা ঋণও

এবার ঈদে পর্যটন খাত চাঙ্গা হওয়ার আশা

ছবি

জাতীয় লজিস্টিক নীতির খসড়ার অনুমোদন

সোনালীতে একীভূত হচ্ছে বিডিবিএল

ছবি

সোনার দাম আবার বাড়লো, ভরি ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা

ছবি

সিটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে রাষ্ট্রীয় বেসিক ব্যাংক

ছবি

বিজিএমইএর দায়িত্ব নিলেন এস এম মান্নান কচি

ছবি

বাজার মূলধন কিছুটা বাড়লো, তবু লাখ কোটি টাকার ওপরে ক্ষতি

ছবি

নতুন বিদেশী ঋণ নিয়ে পুরনো ঋণ শোধ করছে সরকার : সিপিডি

ছবি

ব্যাংক একীভুতকরনে নীতিমালা জারি

রাষ্ট্রীয় চার ব্যাংক একীভূত হয়ে হবে দুই

ছবি

এবার একীভূত হচ্ছে ‘সোনালীর সাথে বিডিবিএল’ ও ‘কৃষির সাথে রাকাব’

ছবি

শেয়ার প্রতি ১ পয়সা লভ্যাংশ দেবে একমি পেস্টিসাইড

এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানী লিমিটেডের কর্মীদের জন্য মেটলাইফের বীমা সুরক্ষা

গাজীপুরে এক বছরে ট্রাফিক পুলিশের ৫ কোটি টাকা রাজস্ব আয়

ছবি

প্রবৃদ্ধি কমে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হবে: বিশ্বব্যাংক

ছবি

সিএসআর ফান্ডের আওতায় কৃষকদের আর্থিক সহযোগিতা করল সাউথইস্ট ব্যাংক

ছবি

ডেমরায় বাস গ্যারেজে আগুন

ছবি

নিত্যপণ্যের দাম বাড়লেও সেইহারে বাড়েনি তামাকপণ্যের দাম

ছবি

প্রকাশ্যে ঘুষ নেওয়া সেই ভূমি অফিস কর্মী সাময়িক বরখাস্ত

ব্যাংক ঋণের সুদহার আরও বাড়লো

ছবি

বেক্সিমকোর ২ হাজার ৬২৫ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন দিলো বিএসইসি

শ্রমিকের অধিকার সুরক্ষিত রাখতে কাজ করব : শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ছবি

ঈদে অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট বাড়াল বিমান

ছবি

ডিজেল-কেরোসিনের দাম লিটারে ২.২৫ টাকা কমলো

tab

অর্থ-বাণিজ্য

উত্থানের সপ্তাহে পৌনে সাত হাজার কোটি টাকা ফিরলো শেয়ারবাজারে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১

আগের সপ্তাহে ১৫ হাজার কোটি টাকা হারালেও গত সপ্তাহে পৌনে সাত হাজার কোটি টাকা ফিরে পেয়েছে বিনিয়োগকারীরা। সপ্তাহটিতে সব সূচকই বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে।

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯৭ কোটি ৩৫ লাখ ৬৭ হাজার ৮৭৮ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৫ লাখ ৫২ হাজার ৮৪০ কোটি ৬২ লাখ ৬৯ হাজার ৬৯১ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বিনিয়োগকারীরা ছয় হাজার ৭৪৩ কোটি ২৭ লাখ ১ হাজার ৮১৩ টাকা বা ১.২৩ শতাংশ বাজার মূলধন ফিরে পেয়েছে।

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) পাঁচ হাজার ৩৯ কোটি ৯৭ লাখ ৭৬ হাজার ৪৪০ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ছয় হাজার ৩০৬ কোটি ২৫ লাখ ৫ হাজার ১৭ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন এক হাজার ২৬৬ কোটি ২৭ লাখ ২৮ হাজার ৫৭৭ টাকা বা ২০ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৪.১১ পয়েন্ট বা ১.২৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৯৩৬.২০ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৬.৫৩ পয়েন্ট বা ১.১৫ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৩৩.০৭ পয়েন্ট বা ১.২৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৫৮.৯২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬৩৫.৯৪ পয়েন্টে।

গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৮০টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৭৬টির বা ৪৬.৩২ শতাংশের, কমেছে ১৬৮টির বা ৪৪.২১ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টির বা ৯.৪৭ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৪২ কোটি ৬৫ লাখ ৯৭ হাজার ৭২৬ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২৬১ কোটি ৯২ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ১৯ কোটি ২৬ লাখ ২০ হাজার ৭৩৪ টাকা বা ৭ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৯৬.৭৫ পয়েন্ট বা ০.৯৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ২৫৪.৮৭ পয়েন্টে। সিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ১২০.২২ পয়েন্ট বা ০.৯৯ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২৪০.৮৬ পয়েন্ট বা ১.৭০ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ২২.৩৪ পয়েন্ট বা ১.৪৬ শতাংশ এবং সিএসআই ১১.০৬ পয়েন্ট বা ০.৯০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১২ হাজার ১৮০.৪৮ পয়েন্টে, ১৪ হাজার ৩৫৪.৩৪ পয়েন্টে, এক হাজার ৫৪৮.১২ পয়েন্টে এবং সিএসআই এক হাজার ২৩৯.২৪ পয়েন্টে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩৩৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ১৫৩টির বা ৪৫.১৩ শতাংশের দর বেড়েছে, ১৬২টির বা ৪৭.৭৯ শতাংশের কমেছে এবং ২৪টির বা ৭.০৮ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) ডিএসই’র সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) সোয় ১ শতাংশ বেড়েছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৮.১৭ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৮.৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২৪ পয়েন্ট বা ১.৩২ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ১১.৮৭ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৫.৯৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ৩৩.৬৩ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৭.৮০ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৪.৮০ পয়েন্টে, বীমা খাতের ২১.২১ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ১৪.৫১ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ৬৫.৪৬ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১৩.৮৮ শতাংশ, চামড়া খাতের ৪১.৫৮ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৫৮.৯০ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ১০১.৩৯ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩০৬.৭৬ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৫০.৪৯ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.১৫ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ২২.৫৭ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ১০৭.৬১ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৩২.৩৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

back to top