alt

অর্থ-বাণিজ্য

বড় ঋণে কঠোর হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক, এক গ্রুপকে ২৫ শতাংশের বেশি নয়

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২

ব্যাংকের ঝুঁকি কমাতে বড় ঋণ বিতরণে লাগাম টেনে ধরল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কোন ব্যাংক তার মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি ঋণ কোন একক গ্রাহক বা গ্রুপকে দিতে পারবে না। ফান্ডেড ও নন ফান্ডেড ঋণ মিলিয়েই এই সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, এখন থেকে কোন ব্যাংক তার মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি ঋণ কোন গ্রুপকে দিতে পারবে না। বর্তমানে যা ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। ৩৫ শতাংশের হিসাব হয় সুদসহ, আর এখন কোন গ্রুপের শুধু ঋণকে গণনায় ধরা হবে।

রোববার (১৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংক একক গ্রাহক ও বড় ঋণের সীমা নির্ধারণ সংক্রান্ত সংশোধিত নীতিমালা জারি করেছে। যা আগামী ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। এর আগেই ব্যাংকগুলোকে ঋণ ও ঋণ সুবিধা সীমার মধ্যে আনতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এতদিন একটি গ্রুপ ফান্ডেড ও নন ফান্ডেড মিলে একটি ব্যাংকের মূলধনের ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পেত। ব্যাংক কোম্পানি আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন করে এই নীতিমালা প্রণয়ন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, আইনের সঙ্গে ঋণ সীমার সামঞ্জস্য নেই- আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ কয়েকটি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে আপত্তি আসার পর বাংলাদেশ ব্যাংক এই পরিবর্তন এনেছে।

নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ব্যাংক তার মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ কোন গ্রুপকে দিতে পারবে না, যা বড় ঋণ হিসেবে চিহ্নিত হবে। আগে সুদসহ ঋণের পরিমাণ ছিল ১৫ শতাংশ। ফলে একটি গ্রুপকে আগের চেয়ে আরও বেশি ঋণ দিতে পারবে ব্যাংক।

আর কোন ধরনের ব্যাংক কি পরিমাণ বড় ঋণ দিতে পারবে, তাও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ৩ শতাংশের কম খেলাপি রয়েছে এমন ব্যাংকগুলো তার মোট ঋণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বড় ঋণ দিতে পারবে। তবে যাদের খেলাপি ২০ শতাংশের বেশি, তাদের ঋণের ৩০ শতাংশ হবে বড় ঋণ।

আর খেলাপি ঋণ ৩ থেকে ৫ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৪৬ শতাংশ, খেলাপি ঋণ ৫ থেকে ১০ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৪২ শতাংশ, খেলাপি ঋণ ১০ থেকে ১৫ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৩৮ শতাংশ এবং খেলাপি ঋণ ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৩৪ শতাংশ।

কোন ব্যক্তির কোন গ্রুপে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ মালিকানা বা ভোটাধিকার থাকলে তা ওই ব্যক্তির গ্রুপ হিসেবে চিহ্নিত হবে। কোনে ব্যক্তি কোন গ্রুপের পর্ষদে থাকলে বা কোম্পানির সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা থাকলে তা ওই ব্যক্তির গ্রুপ হিসেবে চিহ্নিত হবে। দুই বা ততোধিক গ্রুপকে এক গ্রুপ হিসেবে চিহ্নিত করার কিছু শর্তও দিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ প্রসঙ্গে নীতিমালায় বলা হয়েছে, অন্য গ্রুপের ঋণে গ্যারান্টি দিলে বা খরচের ৫০ শতাংশ বহন করলে বা অন্য গ্রুপের ঋণ ব্যবহার করলে বা শোধ করলে তা এক গ্রুপ বা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত হবে।

বড় গ্রুপগুলো ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ নেয়ার জন্য পরিবারের বাইরে আলাদা কোম্পানি ও গ্রুপ গড়ে তুলছে বলে অভিযোগ আছে।

যদিও এসব গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ থাকে বড় গ্রুপের হাতেই। ফলে নামে-বেনামে সীমার অতিরিক্ত ঋণ নিয়ে যাচ্ছে একই গ্রুপ বা প্রতিষ্ঠান। সেজন্য মালিকানার পাশাপাশি ব্যবসায়িক নির্ভরতার বিষয়টিকে ধরে গ্রুপের মালিকানা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

তবে এই নীতিমালা বেশ কিছু ক্ষেত্রে কার্যকর করা যাবে না। এর মধ্যে রয়েছে, বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংক যেমন- ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক ফর রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইবিআরডি), ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি), এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি), আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এএফডিবি), ইউরোপিয়ান ব্যাংক ফর রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ইবিআরডি), ইন্টার-আমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আইএডিবি), ইউরোপীয় বিনিয়োগ ব্যাংক (ইআইবি), ইউরোপীয় বিনিয়োগ তহবিল (ইআইএফ), নর্ডিক ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এনআইবি), ক্যারিবিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (সিডিবি), ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আইডিবি) এবং কাউন্সিল অব ইউরোপ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (সিইডিবি)। এছাড়া সরকারি খাতের বড় বড় প্রকল্প এ নীতিমালার আওতার বাইরে থাকবে।

ছবি

রাজধানীতে ঈদের পরও চড়া সবজির বাজার

ছবি

সয়াবিন তেলের লিটার প্রতি দাম বাড়ল ৪ টাকা

ছবি

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

ছবি

ব্যাংক এশিয়া কিনবে পাকিস্তানি ব্যাংক আলফালাহর বাংলাদেশ অংশ

ছবি

এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৭%: আইএমএফ

ছবি

একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় থাকা ব্যাংক চাইলে সরে যেতে পারবে, তবে শর্তসাপেক্ষে : কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছবি

পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : প্রতিমন্ত্রী

ছবি

একীভূত ব্যাংক : পাঁচটির বাইরে আপাতত আর না

ছবি

ঈদে মানুষের মাঝে স্বস্তি দেখেছি : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

ছবি

বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বিশ্ব ব্যাংকের চেয়ে বেশি দেখছে এডিবি

ছবি

মার্চে দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৮১ শতাংশ

ছবি

ঈদের আগে পাঁচ দিনে দেশে এলো ৪৬ কোটি ডলার

ছবি

শিল্পাঞ্চলের বাইরের কারখানায় গ্যাস-বিদ্যুৎ আর নয়, পাবেনা ঋণও

এবার ঈদে পর্যটন খাত চাঙ্গা হওয়ার আশা

ছবি

জাতীয় লজিস্টিক নীতির খসড়ার অনুমোদন

সোনালীতে একীভূত হচ্ছে বিডিবিএল

ছবি

সোনার দাম আবার বাড়লো, ভরি ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা

ছবি

সিটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে রাষ্ট্রীয় বেসিক ব্যাংক

ছবি

বিজিএমইএর দায়িত্ব নিলেন এস এম মান্নান কচি

ছবি

বাজার মূলধন কিছুটা বাড়লো, তবু লাখ কোটি টাকার ওপরে ক্ষতি

ছবি

নতুন বিদেশী ঋণ নিয়ে পুরনো ঋণ শোধ করছে সরকার : সিপিডি

ছবি

ব্যাংক একীভুতকরনে নীতিমালা জারি

রাষ্ট্রীয় চার ব্যাংক একীভূত হয়ে হবে দুই

ছবি

এবার একীভূত হচ্ছে ‘সোনালীর সাথে বিডিবিএল’ ও ‘কৃষির সাথে রাকাব’

ছবি

শেয়ার প্রতি ১ পয়সা লভ্যাংশ দেবে একমি পেস্টিসাইড

এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানী লিমিটেডের কর্মীদের জন্য মেটলাইফের বীমা সুরক্ষা

গাজীপুরে এক বছরে ট্রাফিক পুলিশের ৫ কোটি টাকা রাজস্ব আয়

ছবি

প্রবৃদ্ধি কমে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হবে: বিশ্বব্যাংক

ছবি

সিএসআর ফান্ডের আওতায় কৃষকদের আর্থিক সহযোগিতা করল সাউথইস্ট ব্যাংক

ছবি

ডেমরায় বাস গ্যারেজে আগুন

ছবি

নিত্যপণ্যের দাম বাড়লেও সেইহারে বাড়েনি তামাকপণ্যের দাম

ছবি

প্রকাশ্যে ঘুষ নেওয়া সেই ভূমি অফিস কর্মী সাময়িক বরখাস্ত

ব্যাংক ঋণের সুদহার আরও বাড়লো

ছবি

বেক্সিমকোর ২ হাজার ৬২৫ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন দিলো বিএসইসি

শ্রমিকের অধিকার সুরক্ষিত রাখতে কাজ করব : শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ছবি

ঈদে অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট বাড়াল বিমান

tab

অর্থ-বাণিজ্য

বড় ঋণে কঠোর হলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক, এক গ্রুপকে ২৫ শতাংশের বেশি নয়

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২

ব্যাংকের ঝুঁকি কমাতে বড় ঋণ বিতরণে লাগাম টেনে ধরল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে কোন ব্যাংক তার মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি ঋণ কোন একক গ্রাহক বা গ্রুপকে দিতে পারবে না। ফান্ডেড ও নন ফান্ডেড ঋণ মিলিয়েই এই সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন নীতিমালায় বলা হয়েছে, এখন থেকে কোন ব্যাংক তার মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি ঋণ কোন গ্রুপকে দিতে পারবে না। বর্তমানে যা ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত দিচ্ছে ব্যাংকগুলো। ৩৫ শতাংশের হিসাব হয় সুদসহ, আর এখন কোন গ্রুপের শুধু ঋণকে গণনায় ধরা হবে।

রোববার (১৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংক একক গ্রাহক ও বড় ঋণের সীমা নির্ধারণ সংক্রান্ত সংশোধিত নীতিমালা জারি করেছে। যা আগামী ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। এর আগেই ব্যাংকগুলোকে ঋণ ও ঋণ সুবিধা সীমার মধ্যে আনতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এতদিন একটি গ্রুপ ফান্ডেড ও নন ফান্ডেড মিলে একটি ব্যাংকের মূলধনের ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পেত। ব্যাংক কোম্পানি আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন করে এই নীতিমালা প্রণয়ন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, আইনের সঙ্গে ঋণ সীমার সামঞ্জস্য নেই- আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ কয়েকটি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে আপত্তি আসার পর বাংলাদেশ ব্যাংক এই পরিবর্তন এনেছে।

নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ব্যাংক তার মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ কোন গ্রুপকে দিতে পারবে না, যা বড় ঋণ হিসেবে চিহ্নিত হবে। আগে সুদসহ ঋণের পরিমাণ ছিল ১৫ শতাংশ। ফলে একটি গ্রুপকে আগের চেয়ে আরও বেশি ঋণ দিতে পারবে ব্যাংক।

আর কোন ধরনের ব্যাংক কি পরিমাণ বড় ঋণ দিতে পারবে, তাও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ৩ শতাংশের কম খেলাপি রয়েছে এমন ব্যাংকগুলো তার মোট ঋণের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বড় ঋণ দিতে পারবে। তবে যাদের খেলাপি ২০ শতাংশের বেশি, তাদের ঋণের ৩০ শতাংশ হবে বড় ঋণ।

আর খেলাপি ঋণ ৩ থেকে ৫ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৪৬ শতাংশ, খেলাপি ঋণ ৫ থেকে ১০ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৪২ শতাংশ, খেলাপি ঋণ ১০ থেকে ১৫ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৩৮ শতাংশ এবং খেলাপি ঋণ ১৫ থেকে ২০ শতাংশ হলে বড় ঋণ হবে ৩৪ শতাংশ।

কোন ব্যক্তির কোন গ্রুপে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ মালিকানা বা ভোটাধিকার থাকলে তা ওই ব্যক্তির গ্রুপ হিসেবে চিহ্নিত হবে। কোনে ব্যক্তি কোন গ্রুপের পর্ষদে থাকলে বা কোম্পানির সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা থাকলে তা ওই ব্যক্তির গ্রুপ হিসেবে চিহ্নিত হবে। দুই বা ততোধিক গ্রুপকে এক গ্রুপ হিসেবে চিহ্নিত করার কিছু শর্তও দিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ প্রসঙ্গে নীতিমালায় বলা হয়েছে, অন্য গ্রুপের ঋণে গ্যারান্টি দিলে বা খরচের ৫০ শতাংশ বহন করলে বা অন্য গ্রুপের ঋণ ব্যবহার করলে বা শোধ করলে তা এক গ্রুপ বা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত হবে।

বড় গ্রুপগুলো ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ নেয়ার জন্য পরিবারের বাইরে আলাদা কোম্পানি ও গ্রুপ গড়ে তুলছে বলে অভিযোগ আছে।

যদিও এসব গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ থাকে বড় গ্রুপের হাতেই। ফলে নামে-বেনামে সীমার অতিরিক্ত ঋণ নিয়ে যাচ্ছে একই গ্রুপ বা প্রতিষ্ঠান। সেজন্য মালিকানার পাশাপাশি ব্যবসায়িক নির্ভরতার বিষয়টিকে ধরে গ্রুপের মালিকানা নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

তবে এই নীতিমালা বেশ কিছু ক্ষেত্রে কার্যকর করা যাবে না। এর মধ্যে রয়েছে, বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংক যেমন- ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংক ফর রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইবিআরডি), ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি), এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি), আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এএফডিবি), ইউরোপিয়ান ব্যাংক ফর রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ইবিআরডি), ইন্টার-আমেরিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আইএডিবি), ইউরোপীয় বিনিয়োগ ব্যাংক (ইআইবি), ইউরোপীয় বিনিয়োগ তহবিল (ইআইএফ), নর্ডিক ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এনআইবি), ক্যারিবিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (সিডিবি), ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আইডিবি) এবং কাউন্সিল অব ইউরোপ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (সিইডিবি)। এছাড়া সরকারি খাতের বড় বড় প্রকল্প এ নীতিমালার আওতার বাইরে থাকবে।

back to top