কোন নির্দেশনার পরও যখন শেয়ারবাজারে পতন ঠেকানো যাচ্ছিল না। ঠিক তখন শেয়ার দর কমার সর্বোচ্চ সীমা বা সার্কিট ব্রেকার ২ শতাংশ নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সার্কিট ব্রেকার নির্ধারণের পর বৃহস্পতিবার (২৬ মে) উত্থানে ফিরেছে শেয়ারবাজার। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। সূচকের সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০.৩৩ পয়েন্ট বা ০.৮১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৩৭.৯৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০.২৪ পয়েন্ট বা ০.৭৫ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৯.৩৯ পয়েন্ট বা ০.৮৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৭৩.৭০ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩০৭.৩৮ পয়েন্টে।
ডিএসইতে বৃহস্পতিবার টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫৩৯ কোটি ১২ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবস থেকে ২৬ কোটি ০১ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৫১৩ কোটি ১১ লাখ টাকার। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ৩৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৭৩টির বা ৭২.৯৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ৬১টির বা ১৬.৩১ শতাংশের এবং ৪০টির বা ১০.৭০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১৮.৩৭ পয়েন্ট বা ০.৬৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮০.৭৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির দর। বৃহস্পতিবার সিএসইতে ১৩ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৬১টির বা ১৬.৩১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৮৩.৭০ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৭৪.৬০ টাকায়। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯.১০ টাকা বা ১০.৮৭ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১.৯৬ শতাংশ, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ১.৯২ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ১.৯২ শতাংশ, সিলকো ফার্মার ১.৮৮ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ১.৮৩ শতাংশ, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১.৮৩ শতাংশ, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১.৮০ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১.৭৪ শতাংশ এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১.৭২ শতাংশ কমেছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭৩টির বা ৭২.৯৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে এপেক্স ট্যানারির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস এপেক্স ট্যানারির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৪৩ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫২.৯০ টাকায়। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯.৯০ টাকা বা ৬.৯২ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে এপেক্স ট্যানারি ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
কোন নির্দেশনার পরও যখন শেয়ারবাজারে পতন ঠেকানো যাচ্ছিল না। ঠিক তখন শেয়ার দর কমার সর্বোচ্চ সীমা বা সার্কিট ব্রেকার ২ শতাংশ নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সার্কিট ব্রেকার নির্ধারণের পর বৃহস্পতিবার (২৬ মে) উত্থানে ফিরেছে শেয়ারবাজার। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক বেড়েছে। সূচকের সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর এবং টাকার পরিমাণে লেনদেন আগের কার্যদিবস থেকে বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫০.৩৩ পয়েন্ট বা ০.৮১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৩৭.৯৭ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০.২৪ পয়েন্ট বা ০.৭৫ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৯.৩৯ পয়েন্ট বা ০.৮৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৭৩.৭০ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩০৭.৩৮ পয়েন্টে।
ডিএসইতে বৃহস্পতিবার টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৫৩৯ কোটি ১২ লাখ টাকার যা আগের কার্যদিবস থেকে ২৬ কোটি ০১ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৫১৩ কোটি ১১ লাখ টাকার। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ৩৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৭৩টির বা ৭২.৯৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। দর কমেছে ৬১টির বা ১৬.৩১ শতাংশের এবং ৪০টির বা ১০.৭০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১৮.৩৭ পয়েন্ট বা ০.৬৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮০.৭৭ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩২টির, কমেছে ৮৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির দর। বৃহস্পতিবার সিএসইতে ১৩ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ৬১টির বা ১৬.৩১ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর কমেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৮৩.৭০ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৭৪.৬০ টাকায়। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯.১০ টাকা বা ১০.৮৭ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স ডিএসইর টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১.৯৬ শতাংশ, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ১.৯২ শতাংশ, ফারইস্ট ফাইন্যান্সের ১.৯২ শতাংশ, সিলকো ফার্মার ১.৮৮ শতাংশ, জাহিন স্পিনিংয়ের ১.৮৩ শতাংশ, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১.৮৩ শতাংশ, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১.৮০ শতাংশ, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১.৭৪ শতাংশ এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ১.৭২ শতাংশ কমেছে।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭৩টির বা ৭২.৯৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে এপেক্স ট্যানারির শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের কার্যদিবস এপেক্স ট্যানারির শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ১৪৩ টাকায়। বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ১৫২.৯০ টাকায়। অর্থাৎ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯.৯০ টাকা বা ৬.৯২ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে এপেক্স ট্যানারি ডিএসইর টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।