জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার প্রভাব চালের দামেও লেগেছে। মোটা ও সরু চালে ৫০ কেজির বস্তায় বেড়েছে ২০০-২৫০ টাকা পর্যন্ত। প্রতি কেজি চালে পাইকারিতেই বাড়তি ৪-৫ টাকা। আর পোলাউ চালে কেজিপ্রতি ৮ টাকা বেড়ে পাইকারিতেই বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা।
মিনিকেটে পাইকারিতে ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে মানভেদে ৬৭ থেকে ৭৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে নাজিরশাইল ৮০ থেকে ৮৮, মোটা আটাশ চালেও ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মানভেদে পোলাউ চালে ৮ থেকে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা দরে।
পাইকারিতে ৪-৫ টাকা বাড়ায় এক ধরনের নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে মোহাম্মদ টাউন হল কাঁচাবাজারে। মোটা চাল খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা। অর্থাৎ খুচরায় মোটা চালে পাইকারি থেকে আরও ৫ টাকা বাড়তি গুনতে হচ্ছে।
খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের অভিযোগ, মিল মালিকেরা কারসাজি করে চালের দাম কিছুটা বাড়িয়েছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিবহন খরচ। এসব কারণেই মূলত চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী।
অন্যদিকে মিল মালিকদের দাবি, লোডশেডিংয়ের কারণে ডিজেল দিয়ে চালকল চালু রাখতে হয়। এতে খরচ বাড়ে। ডিজেলের কারণেই সবকিছুর খরচ বেড়েছে। এক জায়গা থেকে চাল অন্য জায়গায় নিতে পরিবহন লাগে। আবার গোডাউন থেকে মিলে ধান নিতেও পরিবহন লাগে। পরিবহন মানেই ডিজেলের ব্যবহার। ৮০ টাকা থেকে এক ধাপে ১১৪ টাকা হয়ে গেছে ডিজেলের লিটার। এ কারণেই চালের দাম বাড়তি।
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার প্রভাব চালের দামেও লেগেছে। মোটা ও সরু চালে ৫০ কেজির বস্তায় বেড়েছে ২০০-২৫০ টাকা পর্যন্ত। প্রতি কেজি চালে পাইকারিতেই বাড়তি ৪-৫ টাকা। আর পোলাউ চালে কেজিপ্রতি ৮ টাকা বেড়ে পাইকারিতেই বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা।
মিনিকেটে পাইকারিতে ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে মানভেদে ৬৭ থেকে ৭৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে নাজিরশাইল ৮০ থেকে ৮৮, মোটা আটাশ চালেও ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়ে ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মানভেদে পোলাউ চালে ৮ থেকে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা দরে।
পাইকারিতে ৪-৫ টাকা বাড়ায় এক ধরনের নৈরাজ্য তৈরি হয়েছে মোহাম্মদ টাউন হল কাঁচাবাজারে। মোটা চাল খুচরায় বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা। অর্থাৎ খুচরায় মোটা চালে পাইকারি থেকে আরও ৫ টাকা বাড়তি গুনতে হচ্ছে।
খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের অভিযোগ, মিল মালিকেরা কারসাজি করে চালের দাম কিছুটা বাড়িয়েছেন। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিবহন খরচ। এসব কারণেই মূলত চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী।
অন্যদিকে মিল মালিকদের দাবি, লোডশেডিংয়ের কারণে ডিজেল দিয়ে চালকল চালু রাখতে হয়। এতে খরচ বাড়ে। ডিজেলের কারণেই সবকিছুর খরচ বেড়েছে। এক জায়গা থেকে চাল অন্য জায়গায় নিতে পরিবহন লাগে। আবার গোডাউন থেকে মিলে ধান নিতেও পরিবহন লাগে। পরিবহন মানেই ডিজেলের ব্যবহার। ৮০ টাকা থেকে এক ধাপে ১১৪ টাকা হয়ে গেছে ডিজেলের লিটার। এ কারণেই চালের দাম বাড়তি।