ব্যাংকের মতো মানি চেঞ্জারদের ক্ষেত্রেও ডলার বেচা-কেনায় ব্যবধান (স্প্রেড) নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে মানি এক্সচেঞ্জগুলো যে দামে ডলার কিনবে, তার চেয়ে সর্বোচ্চ দেড় টাকা বেশি দামে ডলার বিক্রি করতে পারবে। ডলার সংকট কাটাতে ব্যাংকগুলোর ন্যায় মানি এক্সচেঞ্জগুলোকেও লাভ করার এই সীমা বেঁধে দেওয়া হলো।
বুধবার (১৭ আগস্ট) খোলাবাজারে বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রয়কারী সংগঠন মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডলার কেনাবেচায় ব্যাংকগুলো যে দরে ক্যাশ ডলার বিক্রি করবে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো তার চেয়ে এক টাকা বেশি দরে কিনতে পারবে। আর তারা সর্বোচ্চ দেড় টাকা বেশি দরে বিক্রি করতে পারবে। এজন্য সব ব্যাংক খুব দ্রুত একটি ইউনিফর্ম রেট নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাবে।’
তিনি বলেন, ডলারের বাজার নিয়ে বর্তমানে একধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি। আমাদের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। ইতোমধ্যে আমরা অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাংলাদেশ ফরেন ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) সাথে বৈঠক করেছি। সেখানে তাদের বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলো যে দরে ডলার কিনবে, তার সঙ্গে বিক্রয় মূল্যের একটি সিলিং করতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যবধান হবে সর্বোচ্চ এক টাকা। এক্ষেত্রে ব্যাংকের সঙ্গে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবধান থাকবে সর্বোচ্চ ১ টাকা ৫০ পয়সা।
তিনি আরও বলেন, আমরা ব্যাংকগুলোতে যেমন পরিদর্শন চালিয়েছি তেমনি খোলাবাজারেও অভিযান চালিয়েছে। বাজারে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়া ২৩৫টি বৈধ মানি চেঞ্জার আছে। তাদের আমরা নিয়মিত তদারকি করছি। কেউ বেশি দামে ডলার বিক্রি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে গত ১৪ অগাস্ট সঙ্কট সামাল দিতে ব্যাংকের ডলার কেনাবেচার দামের ব্যবধান (স্প্রেড) সর্বোচ্চ কত হতে পারবে, তা বেঁধে দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। যে দরে ডলার কেনা হবে, বিক্রির দাম তার চেয়ে সর্বোচ্চ ১ টাকা বেশি হতে পারবে।
ওই দিন বাংলাদেশ ফরেইন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠকে ওই সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
আর খোলা বাজারে সঙ্কট তীব্র হওয়ায় ডলারের দর অনেক বেড়ে যাওয়ার পরিস্থিতিতে বুধবার মানি চেঞ্জাদের সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা; যেখানে ব্যাংকের মত ডলার বিক্রির সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়ার সিদ্ধান্ত এল।
বুধবার, ১৭ আগস্ট ২০২২
ব্যাংকের মতো মানি চেঞ্জারদের ক্ষেত্রেও ডলার বেচা-কেনায় ব্যবধান (স্প্রেড) নির্ধারণ করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে মানি এক্সচেঞ্জগুলো যে দামে ডলার কিনবে, তার চেয়ে সর্বোচ্চ দেড় টাকা বেশি দামে ডলার বিক্রি করতে পারবে। ডলার সংকট কাটাতে ব্যাংকগুলোর ন্যায় মানি এক্সচেঞ্জগুলোকেও লাভ করার এই সীমা বেঁধে দেওয়া হলো।
বুধবার (১৭ আগস্ট) খোলাবাজারে বৈদেশিক মুদ্রা বিক্রয়কারী সংগঠন মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডলার কেনাবেচায় ব্যাংকগুলো যে দরে ক্যাশ ডলার বিক্রি করবে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো তার চেয়ে এক টাকা বেশি দরে কিনতে পারবে। আর তারা সর্বোচ্চ দেড় টাকা বেশি দরে বিক্রি করতে পারবে। এজন্য সব ব্যাংক খুব দ্রুত একটি ইউনিফর্ম রেট নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাবে।’
তিনি বলেন, ডলারের বাজার নিয়ে বর্তমানে একধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি। আমাদের এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। ইতোমধ্যে আমরা অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাংলাদেশ ফরেন ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) সাথে বৈঠক করেছি। সেখানে তাদের বলা হয়েছে, ব্যাংকগুলো যে দরে ডলার কিনবে, তার সঙ্গে বিক্রয় মূল্যের একটি সিলিং করতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যবধান হবে সর্বোচ্চ এক টাকা। এক্ষেত্রে ব্যাংকের সঙ্গে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবধান থাকবে সর্বোচ্চ ১ টাকা ৫০ পয়সা।
তিনি আরও বলেন, আমরা ব্যাংকগুলোতে যেমন পরিদর্শন চালিয়েছি তেমনি খোলাবাজারেও অভিযান চালিয়েছে। বাজারে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নেওয়া ২৩৫টি বৈধ মানি চেঞ্জার আছে। তাদের আমরা নিয়মিত তদারকি করছি। কেউ বেশি দামে ডলার বিক্রি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে গত ১৪ অগাস্ট সঙ্কট সামাল দিতে ব্যাংকের ডলার কেনাবেচার দামের ব্যবধান (স্প্রেড) সর্বোচ্চ কত হতে পারবে, তা বেঁধে দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। যে দরে ডলার কেনা হবে, বিক্রির দাম তার চেয়ে সর্বোচ্চ ১ টাকা বেশি হতে পারবে।
ওই দিন বাংলাদেশ ফরেইন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠকে ওই সিদ্ধান্ত হয়েছিল।
আর খোলা বাজারে সঙ্কট তীব্র হওয়ায় ডলারের দর অনেক বেড়ে যাওয়ার পরিস্থিতিতে বুধবার মানি চেঞ্জাদের সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা; যেখানে ব্যাংকের মত ডলার বিক্রির সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়ার সিদ্ধান্ত এল।