সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। মঙ্গলবারের পতন নিয়ে টানা তিন কার্যদিবস পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দরও কমেছে। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে।
জানা গেছে, মঙ্গলবার ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১.৯৩ পয়েন্ট বা ০.৩৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৪৮৯.০৫ পয়েন্টে। ডিএসই’র অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৭.৪২ বা ০.৫২ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৫.৪৭ পয়েন্ট বা ০.৬৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪১৩.২৪ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩১৬.৪১ পয়েন্টে।
ডিএসইতে মঙ্গলবার এক হাজার ৪৯০ কোটি ৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৯৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ৩০০ কোটি ১৭ লাখ টাকার। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৭০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬০ টির বা ১৬.২১ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ১৩৬টির বা ৩৬.৭৫ শতাংশের এবং ১৭৪টির বা ৪৭.০৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮.০৩ পয়েন্ট বা ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ১৬৩.৭৩ পয়েন্টে। সিএসইতে মঙ্গলবার ২৫৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬০টির দর বেড়েছে, কমেছে ৯৪টির আর ৯৯টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১০৩ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৬১টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১২৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৫৮ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪১ টি শেয়ার ১৪৩ বার হাত বদলের মাধ্যমে ১২৮ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২ কোটি ৪৩ লাখ টাকার সোনালী পেপারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১১ কোটি ২১ লাখ ৪৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুনের।
মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। মঙ্গলবারের পতন নিয়ে টানা তিন কার্যদিবস পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সঙ্গে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দরও কমেছে। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে।
জানা গেছে, মঙ্গলবার ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২১.৯৩ পয়েন্ট বা ০.৩৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৪৮৯.০৫ পয়েন্টে। ডিএসই’র অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ৭.৪২ বা ০.৫২ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৫.৪৭ পয়েন্ট বা ০.৬৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪১৩.২৪ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৩১৬.৪১ পয়েন্টে।
ডিএসইতে মঙ্গলবার এক হাজার ৪৯০ কোটি ৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে যা আগের কার্যদিবস থেকে ১৯৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ৩০০ কোটি ১৭ লাখ টাকার। ডিএসইতে মঙ্গলবার ৩৭০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬০ টির বা ১৬.২১ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ১৩৬টির বা ৩৬.৭৫ শতাংশের এবং ১৭৪টির বা ৪৭.০৩ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮.০৩ পয়েন্ট বা ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ১৬৩.৭৩ পয়েন্টে। সিএসইতে মঙ্গলবার ২৫৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬০টির দর বেড়েছে, কমেছে ৯৪টির আর ৯৯টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। সিএসইতে ১০৩ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসই’র ব্লক মার্কেটে ৬১টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ১২৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর ২ কোটি ৫৮ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪১ টি শেয়ার ১৪৩ বার হাত বদলের মাধ্যমে ১২৮ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২ কোটি ৪৩ লাখ টাকার সোনালী পেপারের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১১ কোটি ২১ লাখ ৪৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ফরচুনের।