মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপকদের সেমিনারে বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) বক্তব্য দিয়েছেন অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড এর প্রেসিডেন্ট হাসান ইমাম।
সম্পদমূল্যের তুলনায় অর্ধেক দামে ইউনিট পাওয়া যায় বলে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোকে বিনিয়োগের বড় সুযোগ হিসেবে দেখেছেন মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানিদের সমিতি অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড বা এএএমসিএমএফের প্রেসিডেন্ট হাসান ইমাম।
তিনি বলেনে, ‘মিউচ্যুয়াল ফান্ড এখন মার্কেটে ভালো ইনভেস্টমেন্ট না, এটা প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু আমি বলব এখন শেয়ার মার্কেটের সবচেয়ে বড় সুযোগ হলো মিউচ্যুয়াল ফান্ড। কারণ, আমি এখন ৫ টাকা দিয়ে এমন একটা ইউনিট কিনতে পারি, যেটার সম্পদ আছে ১০ টাকা। এছাড়া ওই ৫ টাকা দিয়ে আমি সাড়ে ৭ শতাংশ ডিভিডেন্ড পাই। যার ডিভিডেন্ড ইল্ড বা প্রকৃত লভ্যাংশ ১৫ শতাংশ।’
বৃহস্পতিবার বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ -২০২২ উপলক্ষে এএএমসিএমএফ আয়োজনে ‘রোল অফ টেকনোলজি অ্যান্ড ইএসজি অ্যানালাইটিকস ইন সাসটেইনেবল ফাইন্যান্সিং’ শীর্ষক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসান ইমাম বলেন, ‘যেটার ১০ টাকা এনএভি, সেটা ৫ টাকায় ট্রেড হচ্ছে। এটা ইনভেস্টরদের জন্য বড় অপরচ্যুনিটি। আপনারা যদি লংটার্ম ইনভেস্টর সত্যি হন, তাহলে এইসব মিউচ্যুয়াল ফান্ড কেনা উচিত। কারণ এরা বছর বছর ভালো ডিভিডেন্ড দিচ্ছে। অর্থাৎ ডিভিডেন্ড ইল্ড ৫ টাকায় কিনলে কত পাব। ৫ টাকায় কিনলে কত ডিভিডেন্ড পাব সেটা যদি হিসাব করেন, তাহলে অনেক ফান্ড ১৫ থেকে ২০ শতাংশ ডিভিডেন্ড দেয়।’
বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২২
মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপকদের সেমিনারে বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) বক্তব্য দিয়েছেন অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড এর প্রেসিডেন্ট হাসান ইমাম।
সম্পদমূল্যের তুলনায় অর্ধেক দামে ইউনিট পাওয়া যায় বলে মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোকে বিনিয়োগের বড় সুযোগ হিসেবে দেখেছেন মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানিদের সমিতি অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড বা এএএমসিএমএফের প্রেসিডেন্ট হাসান ইমাম।
তিনি বলেনে, ‘মিউচ্যুয়াল ফান্ড এখন মার্কেটে ভালো ইনভেস্টমেন্ট না, এটা প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু আমি বলব এখন শেয়ার মার্কেটের সবচেয়ে বড় সুযোগ হলো মিউচ্যুয়াল ফান্ড। কারণ, আমি এখন ৫ টাকা দিয়ে এমন একটা ইউনিট কিনতে পারি, যেটার সম্পদ আছে ১০ টাকা। এছাড়া ওই ৫ টাকা দিয়ে আমি সাড়ে ৭ শতাংশ ডিভিডেন্ড পাই। যার ডিভিডেন্ড ইল্ড বা প্রকৃত লভ্যাংশ ১৫ শতাংশ।’
বৃহস্পতিবার বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ -২০২২ উপলক্ষে এএএমসিএমএফ আয়োজনে ‘রোল অফ টেকনোলজি অ্যান্ড ইএসজি অ্যানালাইটিকস ইন সাসটেইনেবল ফাইন্যান্সিং’ শীর্ষক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসান ইমাম বলেন, ‘যেটার ১০ টাকা এনএভি, সেটা ৫ টাকায় ট্রেড হচ্ছে। এটা ইনভেস্টরদের জন্য বড় অপরচ্যুনিটি। আপনারা যদি লংটার্ম ইনভেস্টর সত্যি হন, তাহলে এইসব মিউচ্যুয়াল ফান্ড কেনা উচিত। কারণ এরা বছর বছর ভালো ডিভিডেন্ড দিচ্ছে। অর্থাৎ ডিভিডেন্ড ইল্ড ৫ টাকায় কিনলে কত পাব। ৫ টাকায় কিনলে কত ডিভিডেন্ড পাব সেটা যদি হিসাব করেন, তাহলে অনেক ফান্ড ১৫ থেকে ২০ শতাংশ ডিভিডেন্ড দেয়।’