সিলেটের আমান উল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত বিডিজবস চাকরি মেলায় ৫০ হাজার আবেদন জমা হয়েছে। দেশের শীর্ষস্থানীয় ৫০টি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই চাকরি মেলায় অংশ নেয় প্রায় ২০ হাজারের বেশি চাকরি প্রত্যাশী স্থানীয় ছেলে ও মেয়ে।
সকালে চাকরি মেলার উদ্বোধন করেন সিলেট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি তাহমিন আহমেদ। বিডিজবসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) একেএম ফাহিম মাশরুর, মার্কেটিং ডিরেক্টর প্রকাশ রায় চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চাকরি মেলার প্রধান অতিথি তাহমিন আহমেদ বলেন, ‘বিডিজবসের এই ধরণের আয়োজন নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। দেশের বিভিন্ন শহরে বিডিজবস চাকরি মেলার আয়োজন করায় চাকরির বাজারের সুযোগ কিছুটা হলেও দেশজুড়ে বন্ডিত হচ্ছে। সিলেটে আয়োজিত এই মেলা আমাদের বেকার ছেলেমেয়েদের জন্য নতুন পথের সন্ধান দেবে। আর যারা চাকরি পাবে না তারা অন্তত হলেও চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা করার সাহস সঞ্চয় করবে, নিজেদের আগামীর জন্য প্রস্তুত করবে।’
একেএম ফাহিম মাশরুর বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীর অভাব রয়েছে। প্রচলিত নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোম্পানিগুলো জনবল নিয়োগের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়।
শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর ২০২২
সিলেটের আমান উল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত বিডিজবস চাকরি মেলায় ৫০ হাজার আবেদন জমা হয়েছে। দেশের শীর্ষস্থানীয় ৫০টি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই চাকরি মেলায় অংশ নেয় প্রায় ২০ হাজারের বেশি চাকরি প্রত্যাশী স্থানীয় ছেলে ও মেয়ে।
সকালে চাকরি মেলার উদ্বোধন করেন সিলেট চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি তাহমিন আহমেদ। বিডিজবসের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) একেএম ফাহিম মাশরুর, মার্কেটিং ডিরেক্টর প্রকাশ রায় চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চাকরি মেলার প্রধান অতিথি তাহমিন আহমেদ বলেন, ‘বিডিজবসের এই ধরণের আয়োজন নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। দেশের বিভিন্ন শহরে বিডিজবস চাকরি মেলার আয়োজন করায় চাকরির বাজারের সুযোগ কিছুটা হলেও দেশজুড়ে বন্ডিত হচ্ছে। সিলেটে আয়োজিত এই মেলা আমাদের বেকার ছেলেমেয়েদের জন্য নতুন পথের সন্ধান দেবে। আর যারা চাকরি পাবে না তারা অন্তত হলেও চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা করার সাহস সঞ্চয় করবে, নিজেদের আগামীর জন্য প্রস্তুত করবে।’
একেএম ফাহিম মাশরুর বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীর অভাব রয়েছে। প্রচলিত নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোম্পানিগুলো জনবল নিয়োগের ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়।