ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করা চেক ডিজঅনার মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেনি আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের করা আবেদন সাড়া না দিয়ে চেম্বার জজ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ‘নো অর্ডার’ দিয়েছেন। পাশাপাশি শুনানির জন্য মামলাটি তিনি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়েছেন। এ বিষয়ে আপিল বিভাগে শুনানি হবে বৃহস্পতিবার। আদালতে ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অন্যদিকে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল বাকী।
আইনজীবী আবদুল্লাহ আল বাকী পরে সাংবাদিকদের বলেন ‘কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না- হাইকোর্টের এমন রায় স্থগিত করেননি চেম্বার জজ আদালত।
এ বিষয়ে শুনানির জন্য ফুল কোর্টে পাঠিয়ে দিয়েছেন।’ হাইকোর্ট গত ২৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত রায় দেয়। তবে সেটি স্থগিত চেয়ে আবেদন করে ব্র্যাক ব্যাংক। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য শুধু ২০০৩ সালের অর্থ ঋণ আইনের বর্ণিত উপায়ে অর্থঋণ আদালতে মামলা করা যাবে বলে হাইকোর্টের আদেশে বলা হয়েছে। রায়ে বিচারিক আদালতের প্রতি নির্দেশনা দিয়ে হাইকোর্ট বলে কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান যদি চেক ডিজঅনার মামলা করে তাহলে আদালত তা সরাসরি খারিজ করে দেবে। একইসঙ্গে তাদের ঋণ আদায়ের জন্য অর্থঋণ আদালতে পাঠিয়ে দেবে। এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরকেও নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
সোমবার, ২৮ নভেম্বর ২০২২
ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের করা চেক ডিজঅনার মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেনি আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের করা আবেদন সাড়া না দিয়ে চেম্বার জজ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ‘নো অর্ডার’ দিয়েছেন। পাশাপাশি শুনানির জন্য মামলাটি তিনি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়েছেন। এ বিষয়ে আপিল বিভাগে শুনানি হবে বৃহস্পতিবার। আদালতে ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অন্যদিকে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল বাকী।
আইনজীবী আবদুল্লাহ আল বাকী পরে সাংবাদিকদের বলেন ‘কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার মামলা করতে পারবে না- হাইকোর্টের এমন রায় স্থগিত করেননি চেম্বার জজ আদালত।
এ বিষয়ে শুনানির জন্য ফুল কোর্টে পাঠিয়ে দিয়েছেন।’ হাইকোর্ট গত ২৩ নভেম্বর এ সংক্রান্ত রায় দেয়। তবে সেটি স্থগিত চেয়ে আবেদন করে ব্র্যাক ব্যাংক। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায়ের জন্য শুধু ২০০৩ সালের অর্থ ঋণ আইনের বর্ণিত উপায়ে অর্থঋণ আদালতে মামলা করা যাবে বলে হাইকোর্টের আদেশে বলা হয়েছে। রায়ে বিচারিক আদালতের প্রতি নির্দেশনা দিয়ে হাইকোর্ট বলে কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান যদি চেক ডিজঅনার মামলা করে তাহলে আদালত তা সরাসরি খারিজ করে দেবে। একইসঙ্গে তাদের ঋণ আদায়ের জন্য অর্থঋণ আদালতে পাঠিয়ে দেবে। এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনরকেও নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।