‘মেয়েদেরকে কথায় কথায় বলা হয় প্রতিবন্ধী, তারা কোন কাজ সঠিক ভাবে করতে পারে না। কিন্তু তাদের যদি সঠিকভাবে শেখানো যায়। তারা পরিবারেই শুধু না দেশেও ভূমিকা রাখতে পারবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদ ড.কাজী খলীকুজ্জামান।
শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে ইউনিমার্ট ভবনে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। উন্নয়ন সংস্থা ডিআরআরএ আয়োজিত এ প্রদর্শনীতে সার্বিক সহযোগিতা করেছে ইউনাইটেড ট্রাস্ট।
খলীকুজ্জমান আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শই হলো মানুষকেন্দ্রিক উন্নয়ন। সমাজের সব মানুষের ভাগ্যোন্নয়ন করে এগিয়ে চলা। টেকসই উন্নয়নের মূল কথাও তাই।
মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান শিলা বলেন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টে (এসডিজি) সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগোনোর কথা বলা হয়েছে। তাই ভিন্নভাবে সক্ষম মানুষদেরও আমরা সামনে এগিয়ে নিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, প্রতিবন্ধীরা এমনিতেই অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে অনেক সমস্যার সম্মুখীন। তাদের মধ্যে আরও অবহেলিত প্রতিবন্ধী নারীরা। তাই প্রতিবন্ধী নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।
ডিআরআরএ’র নির্বাহী পরিচালক ফরিদা ইয়াসমিন জানান, ১০০ হতদরিদ্র ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তি অথবা তাদের আত্মীয়কে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করবেন তারা। সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে তাদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি ও পণ্য বাজারজাতের ব্যবস্থা করবেন। মালঞ্চের এখনই নিজস্ব আউটলেট না থাকলেও বিভিন্ন জনপ্রিয় বুটিক শপ ও শোরুমে এসব পোশাক পাওয়া যাবে।
ডিজাইনার অনিমা রায় বলেন, ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা খুব শার্প হয়। তাদেরকে একবার বুঝিয়ে দিলে খুব ভালো কাজ করে। এদের নিয়ে কাজ করতে খুব ভালো লাগছে।’
৫০ জন প্রশিক্ষিত প্রতিবন্ধী ও হতদরিদ্র নারীর ৪০ দিনে তৈরি এসব পণ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করেছে ‘মালঞ্চ ক্র্যাফট’। প্রথমদিনেই ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তৈরি পোশাকগুলো। থরে থরে সাজানো শিশুদের ফ্রক। ছেলেদের জন্য তৈরি করা শার্ট ও মেয়েদের জামা লেগিংসগুলো দৃষ্টি আকর্ষণ করছে কাপড়ের রং ও ডিজাইনে। পোশাকগুলোর দামও নাগালের মধ্যে।
শুক্রবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২২
‘মেয়েদেরকে কথায় কথায় বলা হয় প্রতিবন্ধী, তারা কোন কাজ সঠিক ভাবে করতে পারে না। কিন্তু তাদের যদি সঠিকভাবে শেখানো যায়। তারা পরিবারেই শুধু না দেশেও ভূমিকা রাখতে পারবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদ ড.কাজী খলীকুজ্জামান।
শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে ইউনিমার্ট ভবনে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। উন্নয়ন সংস্থা ডিআরআরএ আয়োজিত এ প্রদর্শনীতে সার্বিক সহযোগিতা করেছে ইউনাইটেড ট্রাস্ট।
খলীকুজ্জমান আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শই হলো মানুষকেন্দ্রিক উন্নয়ন। সমাজের সব মানুষের ভাগ্যোন্নয়ন করে এগিয়ে চলা। টেকসই উন্নয়নের মূল কথাও তাই।
মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান শিলা বলেন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টে (এসডিজি) সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগোনোর কথা বলা হয়েছে। তাই ভিন্নভাবে সক্ষম মানুষদেরও আমরা সামনে এগিয়ে নিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, প্রতিবন্ধীরা এমনিতেই অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে অনেক সমস্যার সম্মুখীন। তাদের মধ্যে আরও অবহেলিত প্রতিবন্ধী নারীরা। তাই প্রতিবন্ধী নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।
ডিআরআরএ’র নির্বাহী পরিচালক ফরিদা ইয়াসমিন জানান, ১০০ হতদরিদ্র ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তি অথবা তাদের আত্মীয়কে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করবেন তারা। সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে তাদের উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি ও পণ্য বাজারজাতের ব্যবস্থা করবেন। মালঞ্চের এখনই নিজস্ব আউটলেট না থাকলেও বিভিন্ন জনপ্রিয় বুটিক শপ ও শোরুমে এসব পোশাক পাওয়া যাবে।
ডিজাইনার অনিমা রায় বলেন, ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা খুব শার্প হয়। তাদেরকে একবার বুঝিয়ে দিলে খুব ভালো কাজ করে। এদের নিয়ে কাজ করতে খুব ভালো লাগছে।’
৫০ জন প্রশিক্ষিত প্রতিবন্ধী ও হতদরিদ্র নারীর ৪০ দিনে তৈরি এসব পণ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করেছে ‘মালঞ্চ ক্র্যাফট’। প্রথমদিনেই ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তৈরি পোশাকগুলো। থরে থরে সাজানো শিশুদের ফ্রক। ছেলেদের জন্য তৈরি করা শার্ট ও মেয়েদের জামা লেগিংসগুলো দৃষ্টি আকর্ষণ করছে কাপড়ের রং ও ডিজাইনে। পোশাকগুলোর দামও নাগালের মধ্যে।