গত সপ্তাহ পতন হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের একটি বাদে সব সূচক কমেছে। সূচকের সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। সপ্তাহটিতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। আর সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজার থেকে এক হাজার কোটি টাকা বাজার মূলধন হারিয়েছে।
গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৭৪৭ কোটি ২৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৫০ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৬২ হাজার ৭১২ কোটি ৮৬ লাখ ১৪ হাজার ৬৮৩ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন এক হাজার ৩৪ কোটি ৪০ লাখ ২৭ হাজার ০৬৭ টাকা কমেছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এক হাজার ৫৩৭ কোটি ৪৭ লাখ ০০ হাজার ৯২৪ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ২৪ কোটি ৬৪ লাখ ৫১ হাজার ৫০৬ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেনে ৪৮৭ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার ৫৮২ টাকা কমেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৭.৩৫ পয়েন্ট বা ০.২৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২২৭.৮২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৭০ পয়েন্ট বা ০.৬৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১২.৫৫ পয়েন্ট বা ০.৫৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬১.৬২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২০৩.৫৮ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭২টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০টির বা ৫.৩৮ শতাংশের, কমেছে ৭৫টির বা ২০.১৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭৭টির বা ৭৪.৪৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৮৬ লাখ ০৫ হাজার ৭৭২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৪ হাজার ৯৪৩ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ২১ কোটি ০১ লাখ ০৯ হাজার ১৭১ টাকা কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮১.০২ পয়েন্ট বা ০.৪৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩৩৮.৬০ পয়েন্টে। সিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৪৮.৬২ পয়েন্ট বা ০.৪৪ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৮.৫৮ পয়েন্ট বা ০.৬৫ শতাংশ এবং সিএসআই সূচক ১২.১২ পয়েন্ট বা ১.০৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৯৮৭.৮৬ পয়েন্টে, এক হাজার ৩২১.৪৯ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৫৮.৯৮ পয়েন্টে। তবে সিএসই-৩০ সূচক ২০.১৩ পয়েন্ট বা ০.১৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ২৩৩.৭২ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৩০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৩টির বা ১০ শতাংশের দর বেড়েছে, ৫৫টির বা ২৩.৯১ শতাংশের কমেছে এবং ১৫২টির বা ৬৬.০৯ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ২০টির বা ৫.৩৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫২৭.৫০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৭০৪.৩০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৭৬.৮০ টাকা বা ৩৩.৫২ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ওরিয়ন ইনফিউশন ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা কোম্পানিগুলোর মধ্যে মুন্নু এগ্রোর ১৪.৪৯ শতাংশ, এমবি ফার্মার ৯.১৮ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকের ৯.০৭ শতাংশ, কেডিএস এক্সেসরিজের ৮.১৮ শতাংশ, এডিএন টেলিকমের ৭.১০ শতাংশ, বিডি থাই ফুডের ৫.৩৫ শতাংশ, অলিম্পিকের ৪.৩২ শতাংশ, আমরা নেটওয়ার্কের ৩.৯০ শতাংশ এবং বেক্সিমকো গ্রিন সুকুকের ইউনিট দর ২.২৯ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৭৫টির বা ২০.১৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে সোনালি আঁশের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে সোনালি আঁশের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭৮০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৩৪ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩৪৬ টাকা বা ৪৪.৩৬ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সোনালি আঁশ ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে ওঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে কোহিনুর কেমিক্যালের ১৪.৯৬ শতাংশ, ইজেনারেশনের ১১.২০ শতাংশ, নাভানা ফার্মার ১০.৮৬ শতাংশ, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০.৬৭ শতাংশ, পদ্মা ইসলামী লাইফ ৮.৫৪ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপারের ৮.৫৩ শতাংশ, হাক্কানি পাল্পের ৭.৩০ শতাংশ, সোনালি পেপারের ৭.০২ শতাংশ এবং দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৫.৭৫ শতাংশ কমেছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কিছুটা কমেছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৪.৫১ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৪.৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.০৫ পয়েন্ট বা ০.৩৪ শতাংশ কমেছে।
শুক্রবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২২
গত সপ্তাহ পতন হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের একটি বাদে সব সূচক কমেছে। সূচকের সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেনও কমেছে। সপ্তাহটিতে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। আর সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজার থেকে এক হাজার কোটি টাকা বাজার মূলধন হারিয়েছে।
গত সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরুর আগে ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬৩ হাজার ৭৪৭ কোটি ২৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৫০ টাকায়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৬২ হাজার ৭১২ কোটি ৮৬ লাখ ১৪ হাজার ৬৮৩ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন এক হাজার ৩৪ কোটি ৪০ লাখ ২৭ হাজার ০৬৭ টাকা কমেছে।
গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এক হাজার ৫৩৭ কোটি ৪৭ লাখ ০০ হাজার ৯২৪ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল দুই হাজার ২৪ কোটি ৬৪ লাখ ৫১ হাজার ৫০৬ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেনে ৪৮৭ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার ৫৮২ টাকা কমেছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৭.৩৫ পয়েন্ট বা ০.২৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২২৭.৮২ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৮.৭০ পয়েন্ট বা ০.৬৩ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১২.৫৫ পয়েন্ট বা ০.৫৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬১.৬২ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ২০৩.৫৮ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৭২টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ২০টির বা ৫.৩৮ শতাংশের, কমেছে ৭৫টির বা ২০.১৬ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭৭টির বা ৭৪.৪৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।
অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গত সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৮৬ লাখ ০৫ হাজার ৭৭২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪৮ কোটি ৮৭ লাখ ১৪ হাজার ৯৪৩ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ২১ কোটি ০১ লাখ ০৯ হাজার ১৭১ টাকা কমেছে।
সপ্তাহটিতে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮১.০২ পয়েন্ট বা ০.৪৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৩৩৮.৬০ পয়েন্টে। সিএসইর অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সিএসসিএক্স ৪৮.৬২ পয়েন্ট বা ০.৪৪ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ৮.৫৮ পয়েন্ট বা ০.৬৫ শতাংশ এবং সিএসআই সূচক ১২.১২ পয়েন্ট বা ১.০৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১০ হাজার ৯৮৭.৮৬ পয়েন্টে, এক হাজার ৩২১.৪৯ পয়েন্টে এবং এক হাজার ১৫৮.৯৮ পয়েন্টে। তবে সিএসই-৩০ সূচক ২০.১৩ পয়েন্ট বা ০.১৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ২৩৩.৭২ পয়েন্টে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ২৩০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৩টির বা ১০ শতাংশের দর বেড়েছে, ৫৫টির বা ২৩.৯১ শতাংশের কমেছে এবং ১৫২টির বা ৬৬.০৯ শতাংশের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ২০টির বা ৫.৩৮ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে। সপ্তাহটিতে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৫২৭.৫০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৭০৪.৩০ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ১৭৬.৮০ টাকা বা ৩৩.৫২ শতাংশ বেড়েছে। এর মাধ্যমে ওরিয়ন ইনফিউশন ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকার শীর্ষে উঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন গেইনার তালিকায় উঠে আসা কোম্পানিগুলোর মধ্যে মুন্নু এগ্রোর ১৪.৪৯ শতাংশ, এমবি ফার্মার ৯.১৮ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকের ৯.০৭ শতাংশ, কেডিএস এক্সেসরিজের ৮.১৮ শতাংশ, এডিএন টেলিকমের ৭.১০ শতাংশ, বিডি থাই ফুডের ৫.৩৫ শতাংশ, অলিম্পিকের ৪.৩২ শতাংশ, আমরা নেটওয়ার্কের ৩.৯০ শতাংশ এবং বেক্সিমকো গ্রিন সুকুকের ইউনিট দর ২.২৯ শতাংশ বেড়েছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য ৭৫টির বা ২০.১৬ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। সপ্তাহটিতে সোনালি আঁশের শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল সবচেয়ে বেশি।
আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে সোনালি আঁশের শেয়ারের ক্লোজিং দর ছিল ৭৮০ টাকায়। আর গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে এর শেয়ারের ক্লোজিং দর দাঁড়ায় ৪৩৪ টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৩৪৬ টাকা বা ৪৪.৩৬ শতাংশ কমেছে। এর মাধ্যমে সোনালি আঁশ ডিএসইর সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকার শীর্ষে ওঠে আসে।
ডিএসইতে সাপ্তাহিক টপটেন লুজার তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে কোহিনুর কেমিক্যালের ১৪.৯৬ শতাংশ, ইজেনারেশনের ১১.২০ শতাংশ, নাভানা ফার্মার ১০.৮৬ শতাংশ, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০.৬৭ শতাংশ, পদ্মা ইসলামী লাইফ ৮.৫৪ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপারের ৮.৫৩ শতাংশ, হাক্কানি পাল্পের ৭.৩০ শতাংশ, সোনালি পেপারের ৭.০২ শতাংশ এবং দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৫.৭৫ শতাংশ কমেছে।
গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কিছুটা কমেছে। গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৪.৫১ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৪.৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.০৫ পয়েন্ট বা ০.৩৪ শতাংশ কমেছে।