যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে পাকিস্তানের মুদ্রার অবনমন ঘটছেই। বুধবার (২৫ জানুয়ারি) পাকিস্তানি রুপির দাম কমেছে শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ। এ নিয়ে টানা ২৬ দিন মুদ্রাটির দরপতন ঘটলো। বিজনেস রেকর্ডারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিন পাকিস্তানের আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে গ্রিনব্যাকের বিরুদ্ধে মূল্য হ্রাস পেয়েছে শূন্য দশমিক ০৮ রুপি। প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ২৩০ দশমিক ৪৮ রুপিতে।
আগের দিন মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) ডলারপ্রতি দাম ছিল ২৩০ দশমিক ৪০ রুপি। সেদিন রুপির মূল্যমান কমে শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ।
এক্সচেঞ্জ কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন অব পাকিস্তান (ইসিএপি) বিনিময় হারের নির্ধারিত মূল্য প্রত্যাহার করেছে। ক্রেতারা যেন সহজে স্থানীয় বাজারে ডলার পান, সেজন্য এই ঘোষণা দিয়েছে তারা।
ইসিএপি প্রেসিডেন্ট মালিক বোস্তান জানান, আগে নির্দিষ্ট দামের পরিসীমা এখন না থাকায় ডলার প্রাপ্তি নিশ্চিত হবে। সেই সঙ্গে প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রার কালোবাজারি দূর হবে।
এখন বিশ্বজুড়ে ধুঁকছে ডলার। মূলত অর্থনৈতিক মন্দার শঙ্কায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এখন ডলার সূচক ১০১ দশমিক ৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গত ৮ মাসের মধ্যে যা সর্বনিম্ন পর্যায়ে।
সাধারণত, অন্যান্য আন্তর্জাতিক মুদ্রার নির্দেশক হিসেবে কাজ করে তেলের দাম।বর্তমানে বিশ্ববাজারে জ্বালানি পণ্যটির দাম বাড়ছেই। বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তেল ব্যবহার করে চীন। দেশটির যার চাহিদা পুনরুদ্ধারের আশা করা হচ্ছে।
সেই সঙ্গে বিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশগুলো উত্তোলন হ্রাসের সিদ্ধান্ত অপরিবর্তিত রাখতে পারে। বৈশ্বিক মন্দার উদ্বেগকে যা দূরে ঠেলে দিয়েছে। এতে তেলের দর ঊধ্বমুখীই থাকছে।
বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে পাকিস্তানের মুদ্রার অবনমন ঘটছেই। বুধবার (২৫ জানুয়ারি) পাকিস্তানি রুপির দাম কমেছে শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ। এ নিয়ে টানা ২৬ দিন মুদ্রাটির দরপতন ঘটলো। বিজনেস রেকর্ডারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিন পাকিস্তানের আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে গ্রিনব্যাকের বিরুদ্ধে মূল্য হ্রাস পেয়েছে শূন্য দশমিক ০৮ রুপি। প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ২৩০ দশমিক ৪৮ রুপিতে।
আগের দিন মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) ডলারপ্রতি দাম ছিল ২৩০ দশমিক ৪০ রুপি। সেদিন রুপির মূল্যমান কমে শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ।
এক্সচেঞ্জ কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন অব পাকিস্তান (ইসিএপি) বিনিময় হারের নির্ধারিত মূল্য প্রত্যাহার করেছে। ক্রেতারা যেন সহজে স্থানীয় বাজারে ডলার পান, সেজন্য এই ঘোষণা দিয়েছে তারা।
ইসিএপি প্রেসিডেন্ট মালিক বোস্তান জানান, আগে নির্দিষ্ট দামের পরিসীমা এখন না থাকায় ডলার প্রাপ্তি নিশ্চিত হবে। সেই সঙ্গে প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রার কালোবাজারি দূর হবে।
এখন বিশ্বজুড়ে ধুঁকছে ডলার। মূলত অর্থনৈতিক মন্দার শঙ্কায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এখন ডলার সূচক ১০১ দশমিক ৯২ পয়েন্টে অবস্থান করছে। গত ৮ মাসের মধ্যে যা সর্বনিম্ন পর্যায়ে।
সাধারণত, অন্যান্য আন্তর্জাতিক মুদ্রার নির্দেশক হিসেবে কাজ করে তেলের দাম।বর্তমানে বিশ্ববাজারে জ্বালানি পণ্যটির দাম বাড়ছেই। বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তেল ব্যবহার করে চীন। দেশটির যার চাহিদা পুনরুদ্ধারের আশা করা হচ্ছে।
সেই সঙ্গে বিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশগুলো উত্তোলন হ্রাসের সিদ্ধান্ত অপরিবর্তিত রাখতে পারে। বৈশ্বিক মন্দার উদ্বেগকে যা দূরে ঠেলে দিয়েছে। এতে তেলের দর ঊধ্বমুখীই থাকছে।