সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৪ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি বছরে প্রথমবারের মতো হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলো।
লেনদেনে এমন উত্থানের দিনে ডিএসইতে কমেছে মূল্যসূচক। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। তবে অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান।
বুধবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই-এর প্রধান সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের আড়াই ঘণ্টা ধরে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকে। কিন্তু শেষ দুই ঘণ্টার লেনদেনে এক শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ান। ফলে গড়পড়তা সব খাতের প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়। এতে একদিনে বড় হয় দরপতনের তালিকা, অন্যদিকে ডিএসইতে সবকয়টি মূল্যসূচক কমে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে ৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৯টির এবং ১৯১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসই-এর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স শূন্য দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ আগের দিনের তুলনায় এক পয়েন্ট কমে এক হাজার ৩৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় শূন্য দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৯৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন মূল্যসূচক কমলেও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১০৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৯২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১৮৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।
বুধবার, ২৪ মে ২০২৩
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৪ মে) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। এর মাধ্যমে চলতি বছরে প্রথমবারের মতো হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলো।
লেনদেনে এমন উত্থানের দিনে ডিএসইতে কমেছে মূল্যসূচক। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তুলনায় দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে অধিক সংখ্যক প্রতিষ্ঠান। তবে অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান।
বুধবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসই-এর প্রধান সূচক ৬ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের আড়াই ঘণ্টা ধরে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকে। কিন্তু শেষ দুই ঘণ্টার লেনদেনে এক শ্রেণীর বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ান। ফলে গড়পড়তা সব খাতের প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমে যায়। এতে একদিনে বড় হয় দরপতনের তালিকা, অন্যদিকে ডিএসইতে সবকয়টি মূল্যসূচক কমে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে সব খাত মিলে ৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৯টির এবং ১৯১টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসই-এর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স শূন্য দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ৩০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ আগের দিনের তুলনায় এক পয়েন্ট কমে এক হাজার ৩৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় শূন্য দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৯৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন মূল্যসূচক কমলেও ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। দিনভর বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১০৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৯২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা। সে হিসাবে লেনদেন বেড়েছে ১৮৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।