জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০২৩ স্মরণে আজ বিকেলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বিসিএস অফিসার্স ফোরাম (জুবফ) কর্তৃক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রবাসী কল্যাণ ভবনের বিজয়-৭১ হলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের সকল শহিদ সদস্য ও শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মুনাজাত ও দোয়ার মাধ্যমে শুরু করা হয়।
বক্তবরা বলেন, ১৫ আগস্ট ১৯৭৫-এ ঘাতদের দল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে পুরো বাঙ্গালি জাতিকে হত্যা করেছিলো। সেদিন ঘাতকের নির্মম বুলেটে ক্ষত বিক্ষত হয়েছে সদ্য স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের মানচিত্র। ঘাতকের দল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে হত্যা করতে চেয়েছিলো। সেদিন ঘাতকের দল ছোট্ট শিশু শেখ রাশেলকেও হত্যা করতে বুক কাপেনি।
নির্মম ও নিষ্ঠুর এ হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দিয়ে দেশ স্বাধীণ করেছেন, সদ্য স্বাধীন দেশকে পূনর্গঠনের পূর্বেই ঘাতকের দল বঙ্গবন্ধুর অগ্রযাতাকে থামিয়ে দিতে চেয়েছিলো। তবে তারা বঙ্গবন্ধুর আর্দশ, দেশ গঠনের স্বপ্নকে হত্যা করতে পারেনি। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে চলছে। তাই সুখী-সমৃদ্ধ উন্নত স্মার্ট বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে সামগ্রিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে সকলকে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শরীফ এনামুল কবীর, জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। মুখ্য আলোচক হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন জাহাঙ্গির নগর বিশ্ব বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো: নুরুল আলম।
ফোরামের সভাপতি ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিণার ড: খন্দকার মহিদ উদ্দিন, আলোচনার শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয় বিসিএস অফিসার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক উপ পুলিশ কমিশনার মো: আঃ আহাদ। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতির জনক ও তাঁর পরিবারবর্গ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আলোচকবৃন্দ জাতির পিতার অতুলনীয় অবদান ও তাঁর জীবনের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো তুলে ধরে আলোচনা ধরেন।
শুক্রবার, ২৫ আগস্ট ২০২৩
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০২৩ স্মরণে আজ বিকেলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বিসিএস অফিসার্স ফোরাম (জুবফ) কর্তৃক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রবাসী কল্যাণ ভবনের বিজয়-৭১ হলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তাঁর পরিবারের সকল শহিদ সদস্য ও শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মুনাজাত ও দোয়ার মাধ্যমে শুরু করা হয়।
বক্তবরা বলেন, ১৫ আগস্ট ১৯৭৫-এ ঘাতদের দল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে পুরো বাঙ্গালি জাতিকে হত্যা করেছিলো। সেদিন ঘাতকের নির্মম বুলেটে ক্ষত বিক্ষত হয়েছে সদ্য স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের মানচিত্র। ঘাতকের দল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে হত্যা করতে চেয়েছিলো। সেদিন ঘাতকের দল ছোট্ট শিশু শেখ রাশেলকেও হত্যা করতে বুক কাপেনি।
নির্মম ও নিষ্ঠুর এ হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দিয়ে দেশ স্বাধীণ করেছেন, সদ্য স্বাধীন দেশকে পূনর্গঠনের পূর্বেই ঘাতকের দল বঙ্গবন্ধুর অগ্রযাতাকে থামিয়ে দিতে চেয়েছিলো। তবে তারা বঙ্গবন্ধুর আর্দশ, দেশ গঠনের স্বপ্নকে হত্যা করতে পারেনি। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে চলছে। তাই সুখী-সমৃদ্ধ উন্নত স্মার্ট বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে সামগ্রিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে সকলকে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শরীফ এনামুল কবীর, জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। মুখ্য আলোচক হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন জাহাঙ্গির নগর বিশ্ব বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো: নুরুল আলম।
ফোরামের সভাপতি ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিণার ড: খন্দকার মহিদ উদ্দিন, আলোচনার শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয় বিসিএস অফিসার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক উপ পুলিশ কমিশনার মো: আঃ আহাদ। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতির জনক ও তাঁর পরিবারবর্গ এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। আলোচকবৃন্দ জাতির পিতার অতুলনীয় অবদান ও তাঁর জীবনের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো তুলে ধরে আলোচনা ধরেন।