ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দলীয় রাজনীতি থাকবে কি না, এ প্রশ্নে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আলোচনা ছাপিয়ে গেছে জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতির পরিচয় প্রকাশ নিয়ে।
শনিবার সকালে উপাচার্যের সঙ্গে ছাত্র সংগঠনগুলোর দুই দফা বৈঠকে এই বিষয়টি সামনে আসে। আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সাদিক কায়েম, যিনি এদিন প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে তার রাজনৈতিক পরিচয় দেন। এতদিন তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে সামনের সারিতে ছিলেন, যার ফলে তার শিবির-সংশ্লিষ্টতা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে।
বৈঠক শেষে সাদিক জানান, তারা ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে নন, বরং এর সংস্কার চান। তাদের প্রস্তাব ছিল, মেধার ভিত্তিতে ছাত্র রাজনীতি হওয়া উচিত।
এদিকে, বৈঠকের পরে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জরুল ইসলামও সাদিকের শিবিরের সভাপতির পরিচয় নিশ্চিত করেন।
দ্বিতীয় দফার আলোচনায় ছাত্রদলসহ অন্যান্য সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিরাও অংশ নেন এবং ছাত্র রাজনীতির যৌক্তিক সংস্কার চেয়ে একটি কমিশন গঠনের প্রস্তাব দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বৈঠকে বলেন, ছাত্র রাজনীতি থাকবে কি না, সে বিষয়ে একটি অফিসিয়াল সিদ্ধান্ত শিগগিরই জানানো হবে।
রোববার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দলীয় রাজনীতি থাকবে কি না, এ প্রশ্নে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আলোচনা ছাপিয়ে গেছে জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতির পরিচয় প্রকাশ নিয়ে।
শনিবার সকালে উপাচার্যের সঙ্গে ছাত্র সংগঠনগুলোর দুই দফা বৈঠকে এই বিষয়টি সামনে আসে। আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সাদিক কায়েম, যিনি এদিন প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে তার রাজনৈতিক পরিচয় দেন। এতদিন তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচিতে সামনের সারিতে ছিলেন, যার ফলে তার শিবির-সংশ্লিষ্টতা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে।
বৈঠক শেষে সাদিক জানান, তারা ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে নন, বরং এর সংস্কার চান। তাদের প্রস্তাব ছিল, মেধার ভিত্তিতে ছাত্র রাজনীতি হওয়া উচিত।
এদিকে, বৈঠকের পরে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জরুল ইসলামও সাদিকের শিবিরের সভাপতির পরিচয় নিশ্চিত করেন।
দ্বিতীয় দফার আলোচনায় ছাত্রদলসহ অন্যান্য সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিরাও অংশ নেন এবং ছাত্র রাজনীতির যৌক্তিক সংস্কার চেয়ে একটি কমিশন গঠনের প্রস্তাব দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বৈঠকে বলেন, ছাত্র রাজনীতি থাকবে কি না, সে বিষয়ে একটি অফিসিয়াল সিদ্ধান্ত শিগগিরই জানানো হবে।