ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসকে বহিরাগতমুক্ত করার লক্ষ্যে বিশেষ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ক্যাম্পাসে প্রবেশের জন্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে সরবরাহ করা হবে। একই সঙ্গে, ভবঘুরে ও মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিদের বিচরণ নিয়ন্ত্রণে সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের সহায়তা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি ঢাবির নতুন প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেন, যেখানে ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ বন্ধে অভিযানের কথা উল্লেখ ছিল। এই বিজ্ঞপ্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। বিশেষত, প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখন বিষয়টি নতুনভাবে বিবেচনা করছে।
প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ জানান, প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং তাঁদের ‘ওনারশিপ’ রয়েছে। তিনি বলেন, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে কথা বলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জন্য পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে, যা প্রয়োজনে তাঁরা ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়া, ক্যাম্পাসে ভবঘুরে ও মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিদের সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নেওয়া হবে বলে প্রক্টর উল্লেখ করেন।
শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসকে বহিরাগতমুক্ত করার লক্ষ্যে বিশেষ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ক্যাম্পাসে প্রবেশের জন্য প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পরিচয়পত্র দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে সরবরাহ করা হবে। একই সঙ্গে, ভবঘুরে ও মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিদের বিচরণ নিয়ন্ত্রণে সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের সহায়তা নেওয়া হবে।
সম্প্রতি ঢাবির নতুন প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেন, যেখানে ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের প্রবেশ বন্ধে অভিযানের কথা উল্লেখ ছিল। এই বিজ্ঞপ্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। বিশেষত, প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এখন বিষয়টি নতুনভাবে বিবেচনা করছে।
প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ জানান, প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং তাঁদের ‘ওনারশিপ’ রয়েছে। তিনি বলেন, অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে কথা বলে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জন্য পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে, যা প্রয়োজনে তাঁরা ব্যবহার করতে পারবেন।
এছাড়া, ক্যাম্পাসে ভবঘুরে ও মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিদের সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নেওয়া হবে বলে প্রক্টর উল্লেখ করেন।