দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা সকল মামলা প্রত্যাহার করে অনতিবিলম্বে মুক্তির দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইনকিলাব মঞ্চ। মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে মানববন্ধন করে তারা। সরকারি উদ্যোগে মামলা প্রত্যাহারসহ মাহমুদুর রহমানকে মুক্তি না দিলে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বাস ভবনের সামনে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।
এসময় আন্দোলনকারীদের, ‘সাহসের অপর নাম, মাহমুদুর রহমান’, ‘মাহমুদ ভাইয়ের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’, ‘জেলের তালা ভাঙবো, মাহমুদ ভাইকে আনবো’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।
মানববন্ধনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ উসমান হাদী বলেন, বাংলাদেশের মজলুম-নিপিড়ীত মানুষের স্বাধীনতার কথা বলায় মাহমুদুর রহমানকে নানা মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার। এই নতুন বাংলাদেশে সেই মিথ্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা সরাসরি স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী। দেশে ফ্যাসিবাদের দোসরেরা সীমান্ত দিয়ে পালায় আর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলা লোকদের জেলে পাঠানো হচ্ছে। স্বাধীন দেশের এমন দৃষ্টান্ত স্পষ্টতই বিচার বিভাগে থাকা হাসিনার দোসরদের পাকাপোক্ত সরব উপস্থিতির কথা প্রমাণ করে। যারা এমন রায় দিয়েছে তারা স্পষ্টতই হাসিনার দাস ও সুবিধাভোগী।
মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা সকল মামলা প্রত্যাহার করে অনতিবিলম্বে মুক্তির দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইনকিলাব মঞ্চ। মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে মানববন্ধন করে তারা। সরকারি উদ্যোগে মামলা প্রত্যাহারসহ মাহমুদুর রহমানকে মুক্তি না দিলে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বাস ভবনের সামনে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।
এসময় আন্দোলনকারীদের, ‘সাহসের অপর নাম, মাহমুদুর রহমান’, ‘মাহমুদ ভাইয়ের কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’, ‘জেলের তালা ভাঙবো, মাহমুদ ভাইকে আনবো’ সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।
মানববন্ধনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ উসমান হাদী বলেন, বাংলাদেশের মজলুম-নিপিড়ীত মানুষের স্বাধীনতার কথা বলায় মাহমুদুর রহমানকে নানা মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার। এই নতুন বাংলাদেশে সেই মিথ্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা সরাসরি স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী। দেশে ফ্যাসিবাদের দোসরেরা সীমান্ত দিয়ে পালায় আর ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলা লোকদের জেলে পাঠানো হচ্ছে। স্বাধীন দেশের এমন দৃষ্টান্ত স্পষ্টতই বিচার বিভাগে থাকা হাসিনার দোসরদের পাকাপোক্ত সরব উপস্থিতির কথা প্রমাণ করে। যারা এমন রায় দিয়েছে তারা স্পষ্টতই হাসিনার দাস ও সুবিধাভোগী।