ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষের জেরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও ছাত্রাবাস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সেইসঙ্গে সন্ধ্যার মধ্যে সকল শিক্ষার্থীকে হল ছাড়ার নির্দেশনা দিয়েছে কলেজ প্রশাসন।
এদিকে, সংঘর্ষের ঘটনায় কারণ অনুসন্ধানে সার্জারি অধ্যাপক মতিউর রহমানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ (৩০ অক্টোবর) শনিবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেন চমেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক শাহেনা আক্তার।
তিনি জানান, ঘটনার পর পরই একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হোস্টেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) রাতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। পরে হাতাহাতির ঘটনায় দু’জন আহত হয়। এর জের ধরে শনিবার সকালে মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ সময় সাবেক মেয়র আজম নাছিরের অনুসারী গ্রুপ শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সমর্থকদের উপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় আকিব নামে দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এদিকে, সাবেক মেয়রের অনুসারীদের উপর ঘটনার দায় চাপিয়েছে শিক্ষা উপমন্ত্রীর অনুসারীরা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্যাম্পাসে পুলিশের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
শনিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২১
ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষের জেরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও ছাত্রাবাস অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। সেইসঙ্গে সন্ধ্যার মধ্যে সকল শিক্ষার্থীকে হল ছাড়ার নির্দেশনা দিয়েছে কলেজ প্রশাসন।
এদিকে, সংঘর্ষের ঘটনায় কারণ অনুসন্ধানে সার্জারি অধ্যাপক মতিউর রহমানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
আজ (৩০ অক্টোবর) শনিবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেন চমেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক শাহেনা আক্তার।
তিনি জানান, ঘটনার পর পরই একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হোস্টেল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) রাতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ছাত্রাবাসে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। পরে হাতাহাতির ঘটনায় দু’জন আহত হয়। এর জের ধরে শনিবার সকালে মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এ সময় সাবেক মেয়র আজম নাছিরের অনুসারী গ্রুপ শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সমর্থকদের উপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় আকিব নামে দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এদিকে, সাবেক মেয়রের অনুসারীদের উপর ঘটনার দায় চাপিয়েছে শিক্ষা উপমন্ত্রীর অনুসারীরা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য ক্যাম্পাসে পুলিশের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন রয়েছে।