বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) আবাসিক হলগুলো খোলা রেখে স্বশরীরে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। শনিবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রক্টর ড. খোরশেদ আলম শনিবার বিকেলে এই সিদ্ধান্তের কথা নিশ্চিত করেছেন।
করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ শুরুর পর সংক্রমণ উর্ধমুখী হওয়ায় সরকারি নির্দেশনায় দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সরকারি সিদ্ধান্তে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরীক্ষা ও ক্লাশ নিয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। এ কারণে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একাডেমিক কাউন্সিলের সভা আহ্বান করে। সভার সূত্র থেকে জানা যায়, সরকারের প্রজ্ঞাপন ও শিক্ষার্থীদের উদ্বেগের বিষয়টি বিবেচনা নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে ডাকা একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো চালু রেখে পূর্ব ঘোষিত ও চলমান সেমিস্টার এবং বর্ষ ফাইনাল পরীক্ষাগুলো সশরীরে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কার্যক্রমও যথারীতি অব্যাহত থাকবে। তবে স্বশরীরে পাঠদানের বদলে পাঠদান হবে অনলাইনে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক সব কার্যক্রম সশরীরে চলমান থাকবে। একই সঙ্গে স্বশরীরে পরীক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিতে শিক্ষার্থীদের যাতে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে না হয় সেজন্য পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনগুলো চলাচল করবে।
রোববার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) আবাসিক হলগুলো খোলা রেখে স্বশরীরে পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। শনিবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রক্টর ড. খোরশেদ আলম শনিবার বিকেলে এই সিদ্ধান্তের কথা নিশ্চিত করেছেন।
করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ শুরুর পর সংক্রমণ উর্ধমুখী হওয়ায় সরকারি নির্দেশনায় দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সরকারি সিদ্ধান্তে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরীক্ষা ও ক্লাশ নিয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। এ কারণে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ একাডেমিক কাউন্সিলের সভা আহ্বান করে। সভার সূত্র থেকে জানা যায়, সরকারের প্রজ্ঞাপন ও শিক্ষার্থীদের উদ্বেগের বিষয়টি বিবেচনা নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে ডাকা একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো চালু রেখে পূর্ব ঘোষিত ও চলমান সেমিস্টার এবং বর্ষ ফাইনাল পরীক্ষাগুলো সশরীরে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একইসঙ্গে নতুন শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কার্যক্রমও যথারীতি অব্যাহত থাকবে। তবে স্বশরীরে পাঠদানের বদলে পাঠদান হবে অনলাইনে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক সব কার্যক্রম সশরীরে চলমান থাকবে। একই সঙ্গে স্বশরীরে পরীক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিতে শিক্ষার্থীদের যাতে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে না হয় সেজন্য পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনগুলো চলাচল করবে।